গ্যাসীয় অবস্থায় কোনো মৌলের ১ মোল পরমাণুর তার সর্ববহিঃস্থ স্তরে অসীম দূরত্ব থেকে একটি একটি করে মোট ১ মোল ইলেকট্রন গ্রহন করে প্রতিটি একক ঋণাত্মক চার্জবিশিষ্ট ১ মোল গ্যাসীয় ঋনাত্মক আয়ন বা অ্যানায়ন এ রূপান্তরিত হতে যে পরিমাণ শক্তি নির্গত হয়, তাকে ঐ মৌলের ইলেকট্রন আসক্তি বলে । পর্যায় সারণির সব থেকে বেশি ইলেকট্রন আসক্তি বিশিষ্ট মৌল হলো ক্লোরিন (Cl)।

পর্যায়ক্রমিক ইলেকট্রন আসক্তি

পর্যাবৃত্ততা

সম্পাদনা

ইলেকট্রন আসক্তি হচ্ছে একটি পর্যাবৃত্ত ধর্ম।

পারমাণবিক ব্যাসার্ধের সাথে সাথে ইলেকট্রন আসক্তিও পরিবর্তন হয়।

পরমাণুর আকার বৃদ্ধিতে ইলেকট্রন আসক্তি হ্রাস পায় এবং নিউক্লিয়াসে চার্জ বৃদ্ধিতে ইলেকট্রন আসক্তি বৃদ্ধি পায়, আবার একই পর্যায়ের বাম থেকে ডান দিকে গেলে ইলেকট্রন আসক্তি বৃদ্ধি পায় এবং একই গ্রুপের ওপর থেকে নীচের দিকে গেলে ইলেকট্রন আসক্তি হ্রাস পায়। তবে এর ব্যতিক্রমও দেখা যায়।