ইমিলি ওটাম
ইমিলি ওটাম একজন গীতিকার, ভায়োলিন বাদক ও কবি যিনি বর্তমানে শিকাগো শহরে বসবাস করছেন। তিনি জন্ম গ্রহণ করেন ১৯৭৯ সালের ২২শে সেপ্টেম্বর। তিনি বেশি পরিচিত তার বিস্তৃত সঙ্গীত ধরন ও থিয়েটারের মতো গান পরিবেশনায়।
ইমিলি ওটাম | |
---|---|
প্রাথমিক তথ্য | |
জন্ম | মালিবু, ক্যালিফোর্নিয়া, আমেরিকা | ২২ সেপ্টেম্বর ১৯৭৯
ধরন | টেমপ্লেট:কাবারে |
পেশা |
|
বাদ্যযন্ত্র |
|
কার্যকাল | ১৯৯৭ –বর্তমান |
লেবেল | ট্রেইটর রেকর্ডস, ট্রিসোল মিউজিক গ্রুপ, দ্যা এন্ড রেকর্ডস |
ওয়েবসাইট | emilieautumn |
পরিচিতি
সম্পাদনাওটাম ১৯৭৯ সালে ক্যালিফোর্নিয়াতে জন্ম নেন।চার বছর বয়সে তিনি ভায়োলিন বাজানো শুরু করেন। কলবার্ন স্কুল অব পারফরমিং আর্টে তিনি ভর্তি হন এর ছয় বছর পরে যেখানে তিনি পরীক্ষা চালাতে থাকেন ইম্প্রোভাইজেশন্যাল স্টাইলের বাজানোর সাথে যা তিনি করে নাইজেল কেনেডির মাধ্যমে অণুপ্রাণিত হয়ে।২০০৩ সালে তিনি বলেন যে তার খাওয়া ,ঘুম ও নিঃশ্বাস হলো তার নিজের রেকর্ডিং যা বেশি বড় ও বারাবার করা হচ্ছিল বলে মনে তার শিক্ষকরা। তিনি পরে স্কুল ছেড়ে দেন তার তাকে হয়রানি করা হচ্ছিল বলে। তিনি ব্লুমিংটনের ইন্ডিয়ানাতে সন্মানজনক ইন্ডিয়ানা ইউনিভার্সিটি স্কুল অব মিউজিকে পড়ার সুযোগ পান। কিন্তু ২ বছর পর তা ত্যাগ করেন তার অপ্রচলিত চুলের ধরন ও সঙ্গীত নিয়ে। ২০০০ সালে তিনি তার নিজস্ব রেকর্ড লেবেল ট্রেইটর রেকর্ডস থেকে তার ক্ল্যাসিক্যাল ভায়োলিনের অ্যালবাম অন আ ডে বের করেন।[১] ওটাম প্রথম পরিচিতি পান যখন কোর্টনি লাভ তার অ্যালবাম আমেরিকা’স সুইটহার্ট করার জন্য তাকে ফ্রান্সে নিয়ে আসেন। ২০০৭ সালে ২২শে জানুয়ারি থেকে ১১ই আগস্ট পর্যন্ত তিনি ওফেলিয়াক ও আনলেসড অ্যালবাম প্রচারণার জন্য সারা ইউরোপ ভ্রমণ করেন। তিনি সে সময় জার্মানি, অস্ট্রিয়া,ইংল্যান্ড ও হল্যান্ড ভ্রমণ করেন।২০০৯ সালে আগস্টে মুক্তি পাওয়া ওটেপ ব্যান্ডের স্ম্যাশ দ্যা কন্ট্রোল মেশিনে অ্যালবামে ভায়োলিন বাজান।
ব্যক্তিগত জীবন
সম্পাদনাতার মা একজন সেলাই শিল্পী ছিলেন [২] ও সেজন্যই ওটাম তার নিজের পোশাক -পরিচ্ছদের পরিকল্পনা করেন অণুপ্রাণিত হয়ে।তিনি আরো কাপড় নেন ব্ল্যাডি ক্রাম্পেটের কাছ থেকে যিনি ভেকণার সদস্য ও যার নিজস্ব পোশাকের ব্যবসা আছে। [৩] ওটাম একজন নিরামিষভোজী।
ডিস্কোগ্রাফি
সম্পাদনা- অন আ ডে (২০০০)
- এনচ্যান্ট (২০০৩)
- ইউর সুগার শিটস আনটাচড (২০০৫)
- ওফেলিয়াক (২০০৬)
- লেসড/আনলেসড (২০০৭)
- আ বিট অব দিস এ্যান্ড দ্যাট (২০০৭)