ইমামত দিবস
নিম্নলিখিত নিবন্ধটির বর্তমানে "অন্য ভাষা" থেকে বাংলায় অনুবাদের কাজ চলছে। দয়া করে এটি অনুবাদ করে আমাদেরকে সহায়তা করুন। যদি অনুবাদ করা শেষ হয়ে থাকে তাহলে এই নোটিশটি সরিয়ে নিন। |
আরবী ১৮ ই জিলহজ ইসলামের ইতিহাসে একটি স্মরণীয় দিন। ঈদে গাদীর নামেও এ দিনটি পরিচিত। হযরত আলীর রা: এর ইমামত প্রাপ্তি দিবস।
ইমামত Day দ্বারা পালিত হয় Nizari ইসমাইলি শিয়া মুসলমানদের দিন যে তাদের বার্ষিকী উপলক্ষে বর্তমান <i id="mwCg">(হাজার)</i> ইমাম সময় ইমাম পরিণত তাঁর পূর্বসুরী সফল হয়েছে। [১]
আগা খান চতুর্থ ইসমাইলিসের 49 তম ইমাম, তাঁর পিতামহ আগা খান তৃতীয়টি 11 জুলাই 1957 এ সফল হয়েছিলেন। [২] তার ইমামত দিবস বার্ষিক 11 জুলাই পালন করা হয়।
সময়ের ইমামের স্বীকৃতি ইসমাইলীদের বিশ্বাস ও বিশ্বাসের কেন্দ্রস্থল। [১] ইমামত দিবস এটিকে শক্তিশালী করার এবং ইমামের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশের উপলক্ষ প্রদান করে, যিনি শতাব্দীর প্রাচীন নেতৃত্বের ঐতিহ্যকে ধরে রেখে বিশ্বাসের দিকনির্দেশনা প্রদান করেন এবং তাদের জীবনের মান ও নিরাপত্তা উন্নত করতে কাজ করেন। [১][২] এটি একটি দিন ইমামকে তাদের আধ্যাত্মিক আনুগত্য পুনর্বার এবং তাদের বিশ্বাসের নীতিশাস্ত্র তাদের প্রতিশ্রুতি পুনর্নবীকরণ করার একটি দিন। [১]
শিয়াদের মতে ইসলামী আকিদায় যেই অর্থ, যেই গুরুত্ব ও মর্যাদা একজন স্বাধীন ও পূর্ণাঙ্গ শরীয়ত প্রবর্তক নবী ও রসূলের রয়েছে, একই অর্থ, তাৎপর্য ও মর্যাদা তাদের ‘ইমামে মা’সূম’ (নিষ্পাপ ইমাম)-এরও রয়েছে।
ইতিহাস
সম্পাদনাদশম হিজরির এ দিনে রাসুল সা: যে ঘোষণা দেন তারই আলোকে এ দিনটি উদযাপিত হয় অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে। রাসুলের সা: উক্তি বা বক্তব্যের আলোকে শিয়াদের একটা বড় অংশ বিশ্বাস করেন মোহাম্মদের পর মুসলমানদের নেতৃত্ব ন্যস্ত হয়েছিল হযরত আলীর উপর। তিনি মুসলমানদের ইমাম হিসেবে নিযুক্ত হয়েছিলেন। আর এই দায়িত্ব চূড়ান্তভাবে অর্পিত হয়েছিল গাদিরে খুমের ঐতিহাসিক স্থানে।
বিতর্ক
সম্পাদনাক্ষেত্র বিশেষে আহলে সুন্নাতও ‘ইমাম’ এবং ‘ইমামত’ শব্দ দু’টি ব্যবহার করে থাকেন। ‘ইমাম’ হলেন ধর্মীয় ক্ষেত্রে নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিত্ব। আর ইমামত হচ্ছে ইমামের বিশেষ যোগ্যতা বা পদবী। ধর্মীয় বিষয়াদিতে অগাধ দক্ষতা ও পান্ডিত্যের অধিকারী ব্যক্তি, যিনি আল্লাহ্ ও তাঁর রসূল এবং সাহাবা কেরামের নির্দেশিত পথের দিশারী হন এবং ধর্মীয় জটিল বিষয়াদির সমাধান দিতে যিনি সক্ষম হন তাঁকেই আহলে সুন্নাতের পরিভাষায় ‘ইমাম’ বলে। এহেন অর্থের ভিত্তিতে ‘ইমাম’ শব্দটি আপন অর্থে যথার্থ। এটা নবী, সাহাবী অথবা খলীফা কোনটার মর্যাদার সাথে আদর্শগতভাবে প্রতিদ্বন্দ্বী নয়। তাই সেটার ব্যবহার এ অর্থে আপত্তিকরও নয়। [৩]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ক খ গ ঘ "Imamat Day Mubarak!"। TheIsmaili.org। ২০০৯-০৭-১১। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৭-০৫।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ ক খ "Introduction to His Highness the Aga Khan"। The Institute of Ismaili Studies। ২০১০-০১-২৮। ২০১০-০৫-০৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৭-০৫।
- ↑ admin (২০১৭-১২-১৮)। "ইমামত ও ইমাম সম্পর্কে শিয়াদের দৃষ্টিভঙ্গি"। Welcome To Anjuman-E- Rahmania Ahmadia Sunnia Trust (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-০৬-২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৬-২২।
ইসলাম বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |