ইউএসএস জর্জ এইচ.ডব্লিউ. বুশ

ইউএসএস জর্জ এইচ.ডব্লিউ. বুশ (সিভিএন-৭৭) হল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নৌবাহিনীর দশম এবং সর্বশেষ নিমিৎজ-শ্রেণির সুবিশাল বিমানবাহী রণতরী[৯] বিমানবাহী রণতরীটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৪১তম রাষ্ট্রপতি ও কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার প্রাক্তন পরিচালক জর্জ এইচ ডব্লিউ বুশের নামে নামকরণ করা হয়, যিনি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় একজন নৌ বিমান চালক ছিলেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে তৎকালীন লেফটেন্যান্ট জর্জ এইচ.ডব্লিউ. দ্বারা উড্ডয়িত টিবিএম অ্যাভেঞ্জার বিমানের নাম থেকে জাহাজটির কলসাইন বা ডাকনাম অ্যাভেঞ্জার রাখা হয়। পশ্চিম গোলার্ধের বৃহত্তম নরথ্রপ গ্রামেন নিউপোর্ট নিউজ শিপইয়ার্ডের ড্রাই ডক ১২-এ ২০০৩ সালে জাহাজের নির্মাণ শুরু হয়।[১০] নির্মাণ কাজ $৬.২ বিলিয়ন খরচে ২০০৯ সালে সম্পন্ন হয়[২] এবং এর হোম পোর্ট হল ভার্জিনিয়ার নরফোক নৌঘাঁটি

ইউএসএস জর্জ এইচ.ডব্লিউ. বুশ (সিভিএন-৭৭)
২০১১ সালের জানুয়ারি মাসে ইউএসএস জর্জ এইচ.ডব্লিউ. বুশ
ইতিহাস
যুক্তরাষ্ট্র
নাম: জর্জ এইচ.ডব্লিউ. বুশ
নামকরণ: জর্জ এইচ.ডব্লিউ. বুশ
নির্মাণাদেশ: ২৬ জানুয়ারি ২০০১
দত্ত: ২৬ জানুয়ারি ২০০১
নির্মাতা: নরথ্রপ গ্রামেন নিউপোর্ট নিউজ[১]
মোট খরচ: $৬.২ বিলিয়ন[২]
নির্মাণের সময়: ৬ সেপ্টেম্বর ২০০৩[১]
সহায়তা করে: ডরোথি বুশ কোচ[১]
নামকরণ: ৭ অক্টোবর ২০০৭
অভিষেক: ৯ অক্টোবর ২০০৬
কমিশন লাভ: ১০ জানুয়ারি ২০০৯[২]
মাতৃ বন্দর: নরফোক
শনাক্তকরণ:
নীতিবাক্য: ফ্রিডম অ্যাট ওয়ার্ক (বাংলা:কর্মক্ষেত্রে স্বাধীনতা)
ডাকনাম: অ্যাভেঞ্জার
অবস্থা: ২০২৪-এর হিসেব অনুযায়ী, সেবায় নিয়োজিত
ব্যাজ:
সাধারণ বৈশিষ্ট্য
প্রকার ও শ্রেণী: নিমিৎজ-শ্রেণির বিমানবাহী রণতরী
ওজন: ১,০২,০০০ লং টন (১,১৪,০০০ শর্ট টন)[৩][৪]
দৈর্ঘ্য:
  • সামগ্রিক: ১,০৯২ ফুট (৩৩২.৮ মি)
  • জাহাজের জলরেখা: ১,০৪০ ফুট (৩১৭.০ মি)
প্রস্থ:
  • সামগ্রিক: ২৫২ ফু (৭৬.৮ মি)
  • জাহাজের জলরেখা: ১৩৪ ফু (৪০.৮ মি)
ড্রাফট:
  • সর্বোচ্চ নেভিগেশনাল: ৩৭ ফুট (১১.৩ মি)
  • সীমা: ৪১ ফুট (১২.৫ মি)
প্রচালনশক্তি:
গতিবেগ: ৩০+ নট (৫৬+ কিমি/ঘ; ৩৫+ মাইল/ঘ)
সীমা: সীমাহীন দূরত্ব; ২০–২৫ বছর
লোকবল:
  • জাহাজের কর্মী: ৩,৫৩২
  • বিমান শাখা: ২,৪৮০
সেন্সর এবং
কার্যপদ্ধতি:
  • এসপিএস-৪৮ই ৩-ডি বায়ু অনুসন্ধান রাডার
  • এসপিএস-৪৯এ(ভি)১ ২-ডি বায়ু অনুসন্ধান রাডার
  • এসপিকিউ-৯বি আগুন নিয়ন্ত্রণ রাডার
  • ২ × এসপিএন-৪৬ এয়ার ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ রাডার
  • এসপিএন-৪৩সি এয়ার ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ রাডার
  • এসপিএন-৪১ যন্ত্র অবতরণ ব্যবস্থা রাডার
  • ৩ × এমকে ৯১ এনএসএসএম গাইডেন্স সিস্টেম
  • ৩ × এমকে ৯৫ রাডার
যান্ত্রিক যুদ্ধাস্ত্র
ও ফাঁদ:
রণসজ্জা:
অস্ত্র: অত্যাবশ্যক স্থানের উপর ২.৫ ইঞ্চি (৬৪ মিমি) কেভলার[৮]
বিমান বহন: ৯০ টি স্থির ডানার বিমান ও হেলিকপ্টার

জাহাজের সীলমোহর সম্পাদনা

সীলমোহরের প্রতিটি উপাদান জাহাজের নাম, নৌ-বিমান, নৌ পরিষেবা ও দেশের সঙ্গে প্রাসঙ্গিকতার জন্য তাৎপর্যপূর্ণ। সীলমোহরের ছয়টি বিশিষ্ট বৈশিষ্ট্য রয়েছে, এটি ৪১ টি সাদা তারা দিয়ে শুরু হয়, যা জাহাজের নামের (৪১তম রাষ্ট্রপতি) প্রতীক। সীলমোহরের দিগন্তে যে আলোর রশ্মি দেখা যায় তা বুশের "আলোর হাজার বিন্দু" ধারণার প্রতিনিধিত্ব করে, যেখানে তিনি আমেরিকানদের নিজেদের চেয়ে উচ্চতর একটি উদ্দেশ্য পরিবেশন করার মাধ্যমে অর্থ ও পুরস্কার খুঁজে পেতে আহ্বান জানান। বিমানবাহী রণতরীর গ্রাফিক চিত্রটি বিমানবাহী রণতরীকে স্বাধীনতার জন্য একটি শক্তি হিসাবে আমেরিকান শক্তির প্রতীক ও উপকরণ উভয়ই হিসাবে প্রতিফলিত করে। বিমানবাহী রণতরীর উপরে একটি টিবিএম অ্যাভেঞ্জার টর্পেডো বোমারু বিমান, একটি এফ/এ-১৮ হরনেট স্ট্রাইক ফাইটার ও একটি য়েফ-৩৫সি লাইটনিং ২ এর ওভারহেড প্রোফাইল রয়েছে, যা বিমানসমূহের পরিষেবায় প্রবেশের তারিখের বিপরীত কালানুক্রমিক ক্রম ও হ্রাসকারী স্কেল একে অপরের উপর অঙ্কিত হয়েছে, তাই প্রতিটি রূপরেখা নতুন বিমানের মধ্যেই রয়েছে।[১১]

বিবরণ সম্পাদনা

জর্জ এইচ.ডব্লিউ. বুশের দৈর্ঘ্য ১,০৯২ ফুট (৩৩৩ মিটার) এবং জাহাজটি ১,০০,০০০ টনেরও বেশি স্থানচ্যুত করে, যা তাকে বিশ্বের বৃহত্তম যুদ্ধজাহাজগুলির মধ্যে একটি করে তোলে (যদিও সে ইউএসএস এন্টারপ্রাইজের চেয়ে কিছুটা ছোট)। সর্বোচ্চ গতি ৩০ নটের বেশি; দুটি পারমাণবিক চুল্লি দিয়ে চালিত জাহাজটি জ্বালানি ছাড়াই ২০ বছরেরও বেশি সময় ধরে কাজ করতে সক্ষম। বেশ কিছু বৈশিষ্ট্য সিভিএন-৭৭ কে নিমিৎজ শ্রেণির অন্যান্য জাহাজ থেকে আলাদা করে।[১২]

জাহাজের কাঠাম সম্পাদনা

নতুন বৈশিষ্ট্যগুলির মধ্যে জাহাজের সামনের প্রান্তে আরও উচ্ছ্বাস প্রদানকারী ও হুলের কার্যকারিতা উন্নতকারী একটি বাল্বযুক্ত ধনুকের নকশা, রাডার ফাঁকি দিতে বাঁকানো ফ্লাইট ডেকের প্রান্ত, একটি নতুন আন্ডারওয়াটার হুল লেপ সিস্টেম, জাহাজের ওজন ১০০ টন কমাতে ডেকের আধুনিকীকৃত আবরণ, কম সূর্যালোক শোষণকারী ও দাগ বিরোধী পেইন্ট, একটি কম বিশৃঙ্খল হ্যাঙ্গার বে এবং একটি নতুন প্রপেলার নকশা রয়েছে।[১৩]

দ্বীপ সম্পাদনা

 
২০০৬ সালে জাহাজের ফ্লাইট ডেকে ৭০০-টন ওজনের দ্বীপের স্থাপন করার দৃশ্য

জর্জ এইচ.ডব্লিউ. বুশ হল দ্বিতীয় বিমানবাহী রণতরী যার একটি আধুনিক আইল্যান্ড বা দ্বীপ রয়েছে, যার মধ্যে একটি নতুন রাডার টাওয়ার (রাডার স্বাক্ষর কমানোর জন্য আবদ্ধ), নেভিগেশন সিস্টেম আপগ্রেড, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি এবং সাঁজোয়া জানালা রয়েছে। দ্বীপটি ছোট, ফ্লাইট ডেকে প্রবেশযোগ্যতা উন্নত করতে এবং স্বাক্ষর ও ইলেকট্রনিক স্ব-হস্তক্ষেপ কমাতে জাহাজের আরও পিছনে স্থানান্তরিত করা হয়েছে।[১৪]

বিমান ক্রিয়াকলাপ সম্পাদনা

নতুন বিমান ক্রিয়াকলাপ নকশার বৈশিষ্ট্যগুলির মধ্যে একটি আপডেটেড এভিয়েশন ফুয়েল স্টোরেজ ও ডিস্ট্রিবিউশন ব্যবস্থা, নতুন ডেক অবস্থানের সাথে দ্রুততর আধা-স্বয়ংক্রিয় রিফুয়েলিং ও সার্ভিসিং, আরও দক্ষ বিমান পিট স্টপ, কম লোকের প্রয়োজনীয়তা, আধুনিক বিমান উড্ডয়ন ও পুনরুদ্ধার সরঞ্জাম এবং পুনরায় নকশা করা বিস্ফোরণ ডিফ্লেক্টর জেট রয়েছে।[১৫]

ইতিহাস সম্পাদনা

 
২০০২ সালের ডিসেম্বর মাসে পেন্টাগন নামকরণ অনুষ্ঠান

সিভিএন-৭৭ নির্মাণের চুক্তিটি নরথ্রপ গ্রামেন শিপবিল্ডিং নিউপোর্ট নিউজকে ২০০১ সালের ২৬শে জানুয়ারি প্রদান করা হয়েছিল। নরথ্রপ গ্রামেন নিউপোর্ট নিউজে ২০০২ সালের ৯ই ডিসেম্বর একটি নামকরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছিল, প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি জর্জ এইচ.ডব্লিউ. বুশ অংশগ্রহণ করেন।[৯][১৬] অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন নৌবাহিনীর সচিব গর্ডন আর. ইংল্যান্ড

নির্মাণ সম্পাদনা

প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি জর্জ এইচ ডব্লিউ বুশ মূল বক্তা হিসাবে ভাষণ রাখার সঙ্গে কিল বা জাহাজের তলি স্থাপন অনুষ্ঠান ২০০৩ সালের ৬ই সেপ্টেম্বর [9] অনুষ্ঠিত হয়েছিল। মেয়ে ডরোথি বুশ কোচের সঙ্গে প্রাক্তন ফার্স্ট লেডি বারবারা বুশও জাহাজের স্পনসরে উপস্থিত ছিলেন। প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি একটি ধাতব পাতে তার আদ্যক্ষরগুলিকে চকের দ্বারা জাহাজের তলিকে প্রমাণীকরণ করেছিলেন। তারপরে তার আদ্যক্ষরগুলি প্লেটে ঝালাই করা হয়েছিল, যা জাহাজের সঙ্গে স্থায়ীভাবে জুড়ে দেওয়া হয়েছিল।

 
ইউএসএস জর্জ এইচ.ডব্লিউ. বুশ প্রথমবারের মতো ড্রাই ডক থেকে মুক্তি পাওয়ার কিছুক্ষণ পরের দৃশ্য।

জাহাজটি মডুলারভাবে তৈরি করা হয়েছিল, যেখানে বড় অংশগুলিকে একত্রিত করা হয় এবং তারপরে একটি বড় ক্রেন ব্যবহার করে জাহাজের সঠিক স্থানে স্থাপন করা হয়। নির্মাণের প্রধান উল্লেখযোগ্য ধারাবাহিক ধাপগুলির মধ্যে ২০০৫ সালের মার্চ মাসে জাহাজের অগ্রভাগ সঠিক স্থানে বসানো, তারপরে ২০০৬ সালের ৮ই জুলাই আইল্যান্ড বসানোর ঘটনা রয়েছে। [৯] ৭০০-শর্ট-টন (৬৪০ টন; ৬২০-লং-টন) আইল্যান্ড বা দ্বীপটিকে "স্টেপিং দ্য মাস্ট" নামক একটি অনুষ্ঠানে ফ্লাইট ডেকের উপরে তোলা হয়েছিল, যা প্রাচীনকাল থেকে চলে এসেছে এবং জাহাজের মাস্তুলের ধাপে বা নীচে কয়েন বা অন্যান্য তাৎপর্যপূর্ণ জিনিস স্থাপন করা হয়। কমপক্ষে ১৭৯০-এর দশকে ইউএসএস কনস্টিটিউশন নির্মাণের পর থেকে, এই ঐতিহ্যটি মার্কিন নৌবাহিনীর জাহাজের জন্য সৌভাগ্যের প্রতীক হিসেবে অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। জর্জ এইচ ডব্লিউ বুশ অনুষ্ঠানের সময় দ্বীপের নীচে তার নৌ বৈমানিক উইংস রেখে অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন।[১৭]

জর্জ এইচ.ডব্লিউ. বুশ-এর নামকরণ ২০০৬ সালের ৭ই অক্টোবর করা হয়।[১] এই অনুষ্ঠানে প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি জর্জ এইচ. ডব্লিউ বুশ যোগদান করেন এবং তিনি ইতিহাসের প্রথম রাষ্ট্রপতি ছিলেন যিনি তার নামের জাহাজের নামকরণে অংশগ্রহণ করেন।

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "Future USS George H.W. Bush to Transit"। Naval Sea Systems Command Public Affairs। ১৮ ডিসেম্বর ২০০৮। ৬ অক্টোবর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জুন ২০২২ 
  2. "Aircraft Carrier Named the USS George H.W. Bush Commissioned"। Fox News। ১০ জানুয়ারি ২০০৯। ২১ অক্টোবর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জুন ২০২২ 
  3. Polmar, Norman (২০০৪)। The Naval Institute guide to the ships and aircraft of the U.S. fleet । Naval Institute Press। পৃষ্ঠা 112আইএসবিএন 978-1-59114-685-8। সংগ্রহের তারিখ ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৬nimitz class displacement. 
  4. "CVN-68: NIMITZ CLASS" (পিডিএফ) 
  5. Kuperman, Alan; von Hippel, Frank (১০ এপ্রিল ২০২০)। "US Study of Reactor and Fuel Types to Enable Naval Reactors to Shift from HEU Fuel"International Panel on Fissile Materials। ৫ অক্টোবর ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২২ 
  6. Hanlon, Brendan Patrick (১৯ মে ২০১৫)। Validation of the Use of Low Enriched Uranium as a Replacement for Highly Enriched Uranium in US Submarine Reactors (পিডিএফ) (MSc)। Massachusetts Institute of Technology। ৯ অক্টোবর ২০২১ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২২ 
  7. "USS George HW Bush Project"USS George HW Bush (CVN-77) Aircraft Carrier, United States of America। Net Resources International/SPG Media LTD। ৪ ডিসেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ডিসেম্বর ২০১২ 
  8. Fontenoy, Paul E. (২০০৬)। Aircraft carriers: an illustrated history of their impact। ABC-CLIO Ltd। পৃষ্ঠা 349আইএসবিএন 978-1-85109-573-5 
  9. Peña, Fabio। "USS GEORGE H.W. BUSH (CVN-77)"NavSource Naval History। NavSource Online: Aircraft Carrier Photo Archive। ২৭ অক্টোবর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জুন ২০২২ 
  10. "USS George HW Bush Project (Construction Photos)"USS George H.W. Bush (CVN-77) Aircraft Carrier, United States of America। Net Resources International/SPG Media LTD। ১৫ জুন ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জুন ২০২২ 
  11. "The Ship's Seal"USS George H. W. Bush (CVN77)United States Navy। ২১ ডিসেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জুন ২০২২ 
  12. "Design Enhancements"। ২৩ ডিসেম্বর ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জুন ২০২২ 
  13. "Northrop Grumman Delivers Final Nimitz-Class Aircraft Carrier to the U.S. Navy"। Globe Newswire। ১১ মে ২০০৯। ২১ মে ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জুন ২০২২ 
  14. Pike, John। "CVN-77 – George H.W. Bush"। Global Security। ১৪ নভেম্বর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জুন ২০২২ 
  15. "USS George H.W. Bush (CVN-77) Aircraft Carrier"। naval-technology.com। 
  16. "MaritimeQuest - USS George H. W. Bush CVN-77 Page 1"www.maritimequest.com। ২৭ নভেম্বর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জুন ২০২২ 
  17. "A Crowning Achievement For Northrop Grumman's Newest Aircraft Carrier"। northropgrumman.com। 

আরও পড়ুন সম্পাদনা

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা