আহমেদাবাদ শহরতলি রেল

আহমেদাবাদ রেল ব্যবস্থা

আহমেদাবাদ উপনগরীয় রেল হল আহমেদাবাদ ও তার পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের মধ্যে একটি প্রস্তাবিত আঞ্চলিক রেল ব্যবস্থা যার সদরদপ্তর আহমেদাবাদ শহরে অবস্থিত। ২০১৫ সালে, আহমেদাবাদে আর.ভি.এন.এল গোষ্ঠীর সঙ্গে মৌ স্বাক্ষরিত হয় এই রেল ব্যবস্থা তৈরির জন্য। এই ব্যবস্থা শুরু হলে আহমেদাবাদ ও তার পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের যাত্রি পরিবহনের এক বিরাট জোয়ার আসবে। মনে করা হচ্ছে, এই ব্যবস্থার দ্বারা প্রতিদিন ৪.৫৫ লক্ষ যাত্রি পরিবহন করা যাবে।

আহমেদাবাদ উপনগরীয় রেল
সংক্ষিপ্ত বিবরণ
মালিকানায়গুজরাত পরিকাঠামো উন্নয়ন পর্ষদ * ভারতীয় রেল
অবস্থানআহমেদাবাদ,গুজরাত,
পরিবহনের ধরনউপনগরীয় রেল
লাইনের (চক্রপথের)
সংখ্যা
২ টি (প্রস্তাবিত)
বিরতিস্থলের (স্টেশন)
সংখ্যা
৪১ টি (প্রস্তাবিত)
দৈনিক যাত্রীসংখ্যা৪,৫৫,০০০ (০.৪৫৫ মিলিয়ন)
প্রধান কার্যালয়আহমেদাবাদ
চলাচল
পরিচালক সংস্থাপশ্চিম রেল
রেলগাড়ির দৈর্ঘ্য৩ কোচ
দুই রেলগাড়ীর
মধ্যবর্তী সময়
১০ মিনিট
কারিগরি তথ্য
মোট রেলপথের দৈর্ঘ্য৫২.৯৬ কিলোমিটার
রেলপথের গেজব্রড গেজ (৫.৪ ফুট)
গড় গতিবেগ৪০ কিলোমিটার
শীর্ষ গতিবেগ১০০ কিলোমিটার

ইতিহাস

সম্পাদনা

শহরতলি রেলপথটি উপগ্রহ শহরগুলিতে জনসাধারণের বাস করতে উৎসাহিত করতে এবং নগর পরিকাঠামোয় সহজে চাপ কমিয়ে দেওয়ার জন্য প্রস্তাব করা হয়। প্রকল্পটি ২০০৩ সালের দিকে দিল্লি মেট্রো বোর্ড দ্বারা ধারণাগত করা হয়। বিস্তারিত প্রকল্প পর্যালোচনাটি ২০০৫ সালের অক্টোবরে দিল্লি মেট্রো রেল কর্পোরেশন গুজরাত অবকাঠামো উন্নয়ন বোর্ড-এর (জিআইডিবি) কাছে জমা করে। প্রকল্পটি ২০০৯ সালে অনুমোদন পায়, তবে বাস্তবায়িত হয়নি।[]

ভাইব্র্যান্ট গুজরাত গ্লোবাল ইনভেস্টরস সামিট ২০১৫ চলাকালীন, আহমেদাবাদ শহরতলির রেল ব্যবস্থার জন্য রেল বিকাশ নিগম লিমিটেড-এর সাথে সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। পরে এটি ২০১৬ ইউনিয়ন রেল বাজেটে ঘোষণা করা হয়।[]

এই ব্যবস্থায় ২ টি রেলপথ থাকবে।এই পথে ৪১ টি স্টেশন ও পথের দৈর্ঘ্য হবে ৫২.৯৬ কিলোমিটার। রেলপথ দুটি হল -

  • রেলপথ ১: বারেজাডী-আমেদাবাদ জংশন-কালোল (৪৩.৪৯ কিলোমিটার)
  • রেলপথ ২: আমেদাবাদ জংশন-নারোডা (৯.৪৭ কিলোমিটার)

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. Avasthi, Yogesh (ফেব্রু ২৬, ২০১৬)। "Rail min breathes life into old suburban train project"Ahmedabad Mirror। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০৯-২৭ 

বহিঃসংযোগ

সম্পাদনা