আলাপ:স্টুডেন্টস ইসলামিক মুভমেন্ট অব ইন্ডিয়া

সাম্প্রতিক মন্তব্য: Ragib কর্তৃক ১৫ বছর পূর্বে "ক্যাটেগরি ও অন্যান্য" অনুচ্ছেদে

ক্যাটেগরি ও অন্যান্য সম্পাদনা

এই ভুক্তিটির ইংরেজি উইকি সংস্করণে বিপুল পরিমাণ ট্রোলিং, ধর্মীয় উন্মাদনা ভিত্তিক লেখা, ইত্যাদির সমারোহ ঘটেছে। কাজেই ভুক্তিটি ইংরেজি উইকি থেকে অনুবাদ করার সময়ে সাবধানতা অবলম্বনের জন্য পরামর্শ দিচ্ছি। বিশেষ করে ক্যাটেগরি গুলোর দিকে খেয়াল রাখুন। --রাগিব (আলাপ | অবদান) ০৭:৪৮, ৭ আগস্ট ২০০৮ (ইউটিসি)উত্তর দিন

নিরপেক্ষতা অবশ্যই বজায় রাখার চেষ্টা করব, আপনিও একটু সুধরে দেবেন। জয়ন্ত নাথ ০৭:৫৮, ৭ আগস্ট ২০০৮ (ইউটিসি)উত্তর দিন

issues সম্পাদনা

"অনেকে মনে করেন, সিমি অথবা তালিবানি-তত্ত্ব দেওবন্দ-ঘরানা থেকে উদ্ভূত। এই বিষয়টি একেবারেই ভ্রান্ত। ব্রিটিশ-বিরোধিতা, স্বাধীনতা সংগ্রাম এবং দেশভাগের বিরোধিতায় দেওবেন্দর মৌলানারা সামনের সারিতে ছিলেন। কয়েক দিন আগে সন্ত্রাসের বিরুেদ্ধ ফতোয়া জারি করে তাঁরা বুঝিয়ে দিয়েছেন, ভারতের মূল স্রোতেই তাঁরা আছেন। তবে তাঁদের দেশেপ্রম ও জাতীয়তাবাদী প্রচার এই প্রথম নয়। ঊনবিংশ শতাব্দীতে দেওবন্দ থেকে উর্দুতে প্রকাশিত হয় একটি বই, যার নাম ‘হামারা হিন্দুস্তান অউর উসকি ফাজাইল’, যে বই সাম্প্রতিক কালে পুনর্মুদ্রিত হয়েছে। সেখানে স্পষ্ট বোঝানো হয়েছে, কেন মুসলিমদের ভারতের স্বার্থে জীবন দেওয়া প্রয়োজন।ফলে দেওবেন্দর আদর্শের সঙ্গে কোনও উগ্র, জাতীয়তা- বিরোধী, মানবতা-বিরোধী সংগঠনের আদর্শকে গুলিয়ে ফেললে চলবে না। ইসলামি আদর্শ-ভ্রষ্ট সিমি-র কার্যকলাপ থেকে বোঝা যায়, এই সংগঠন রীতিমত শক্তিশালী।"

This part looks like a blog/newspaper article. Please rewrite it in encyclopedic style, and back each assertion with a reference (to reliable source).

"ট্রাইব্যুনাল এখন ‘নতুন প্রমাণের’ অভাবের কথা বলেছে। প্রশ্ন উঠেছে, স্বরাষ্ট্র সচিব সে দিন ট্রাইব্যুনালকে কী তথ্য দিলেন, যার ভিত্তিতে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার কথা বললেন বিচারপতি গীতা মিত্তল? স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের এক শীর্ষ কর্তা আজ বলেন, ২০০১ সাল থেকে সিমির উপর নিষেধাজ্ঞা জারির পর যে পদ্ধতি অনুসরণ করে ট্রাইব্যুনালের কাছে যাওয়া হয়েছে, এ বারেও তার অন্যথা হয়নি। প্রতি বারই নিষেধাজ্ঞা আরোপের এক মাসের মধ্যে ট্রাইব্যুনালের কাছে মন্ত্রকের বিজ্ঞিপ্ত ও তার কারণ সম্বলিত ‘ব্যাকগ্রাউণ্ডার’ তুলে ধরা হয়। ৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ একই পথ অনুসরণ করা হয়েছে। কিন্তু বিচারপতি বিজ্ঞিপ্তর সঙ্গে ‘ব্যাকগ্রাউণ্ডার’ না থাকার কথা বলেছেন। এটি মন্ত্রকের কাছে বিস্ময়কর।তবে বিরোধী দল গোটা প্রক্রিয়ার মধ্যেই রাজনীতির গন্ধ খুজে পাচ্ছে।"

This whole para seems to be taken from a newspaper, right? Written entirely in unencyclopedic manner.

"বিজেপির মতে, কেন্দ্র আজ সুপ্রিম কোর্টে আবেদন জানালেও ট্রাইব্যুনালের এক সিদ্ধান্তই মনোবল বাড়িয়ে দিয়েছে সিমির মতো সংগঠনের। মালেগাও, মুম্বইয়ের ট্রেনে বিস্ফোরণ, পিশ্চমবঙ্গের রেল লাইনে বিস্ফোরণ, অযোধ্যা, হায়দরাবাদ, লক্ষ্মৌ, ফৈজাবাদ, বারাণসী, জয়পুর ও হালের বেঙ্গালুরু, আমদাবাদের বিস্ফোরণের পিছনেও সিমির হাত স্পষ্ট। আইএসআই, আল-কায়দা, লস্কর-ই-তইবা, জইশ-ই-মহম্মদ, বাংলাদেশের হুজির সঙ্গেও তাদের যোগাযোগ রয়েছে।২০০৮ মার্চ মাসেই সংসদে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী শিবরাজ পাটিল জানিয়েছেন, সিমি ধারাবাহিক বিস্ফোরণ-সহ অন্যান্য হামলা চালানোর ছক কষছে। বিভিন্ন জায়গায় হানা দিয়ে সিমির আস্তানা থেকে জিলেটিন স্টিক, ডিটোনেটর, হ্যাণ্ড গ্রেনেড-সহ প্রচুর অস্ত্র উদ্ধার হয়েছে। কী ভাবে সিমি ভারত-বিরোধী ও জঙ্গি কার্যকলাপে যুক্ত থেকেছে, ট্রাইব্যুনালকে দেওয়া স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের বিজ্ঞিপ্ততেও সেই কথা স্পষ্ট ভাবে বলা হয়েছে। বিরোধীদের অভিযোগ, এর পরেও কোনও রাজনৈতিক হাত না থাকলে সিমির মত সংগঠন পার পায় না।"

Similarly, looks like cut-paste from a newspaper op-ed or editorial, and POV. Also, please refrain from using POV terms such as "স্পষ্ট", when your reference is just a newspaper report.

--

In conclusion, please don't use newspaper content as it 1. violates copyright, 2. Is quite POV. --রাগিব (আলাপ | অবদান) ১৬:২২, ৮ আগস্ট ২০০৮ (ইউটিসি)উত্তর দিন

রাগিব ভাই , POV গুলোকে দুর করার চেষ্ঠা করলাম, আর কোথাও থেকে গেল কিনা দেখবেন ধন্যবাদ সহ। জয়ন্ত নাথ ০৭:১১, ৯ আগস্ট ২০০৮ (ইউটিসি)উত্তর দিন
অনেক ধন্যবাদ, আপনার সাম্প্রতিক সম্পাদনা দেখলাম, উপরের সমস্যাগুলো অনেকাংশে দূর হয়েছে। অন্য কোনো সংশোধনী লাগলে বলবো। --রাগিব (আলাপ | অবদান) ০৭:৩০, ৯ আগস্ট ২০০৮ (ইউটিসি)উত্তর দিন
"স্টুডেন্টস ইসলামিক মুভমেন্ট অব ইন্ডিয়া" পাতায় ফেরত যান।