আলাপ:সূরা নাস

সাম্প্রতিক মন্তব্য: Muhammad কর্তৃক ১৬ বছর পূর্বে "সুরা বাংলায় তুলে দেয়া প্রসঙ্গে" অনুচ্ছেদে

সুরা বাংলায় তুলে দেয়া প্রসঙ্গে সম্পাদনা

বাংলা অনুবাদ না দেয়াই বাঞ্ছনীয়। প্রথমতঃ উৎসবিহীন। দ্বিতীয়তঃ, কোনো উৎস হতে টুকে নিলে, সেটা কপিরাইট লঙ্ঘন করার ব্যাপার এসে যায় (সুরার আরবি নিয়ে বলছি না, তবে বাংলা অনুবাদটি কপিরাইটযুক্ত হতে পারে)।

অনুবাদে ভুলভ্রান্তি থাকলে সেটা অনর্থক বিতর্কের সৃষ্টি করতে পারে, যেহেতু এটা বেশ সংবেদনশীল একটা ধর্মীয় বিষয়।

যাই হোক, সুরার অনুবাদ দেয়ার জায়গা এটা না, উইকিউৎসে এধরণের টেক্সট দেয়ার কথা। উইকিপিডিয়াতে এই সুরার সম্পর্কে বিশ্বকোষীয় লেখা যা হতে পারে, তাই দেয়া উচিৎ। আর প্রতিটি সুরার জন্য আলাদা নিবন্ধ তৈরী না করলেও সম্ভবত চলে। --রাগিব (আলাপ | অবদান) ০৭:২০, ১১ জুন ২০০৭ (ইউটিসি)উত্তর দিন

আমার কথা সম্পাদনা

সবগুলো আয়াত আমি তুলে দিচ্ছিনা। কেবল গুরুত্বপূর্ণ আয়াতগুলোই দেয়া হবে। এটা অনেকটা কোন বিখ্যাত বই থেকে নির্বাচিত কিছু লাইন তুলে দেয়ার মত। এই সূরাগুলো যেহেতু অনেক ছোট তাই নির্বাচনের সুযোগ ছিলনা। বাকারতেও অনেকগুলো আয়াত হয়ে গেছে। তাতে কাটছাট করা হবে। কোন আয়াতগুলো গুরুত্বপূর্ণ তা মসলমানদের দৃষ্টিভঙ্গির মাধ্যমে নির্বাচন করা হবে। তার তথ্যসূত্রও দেয়া থাকবে।
আমি এগুলো তাফসির মা'আরেফুল কোরআন থেকে নিয়েছি। কোন শব্দও পরিবর্তন করা হয়নি। আর এই তাফসিরের কোন কপিরাইট নেই। এমনিতেই এটি বিনামূল্যে বিতরণ করা হয়। অবশ্য বিনামূল্যে বিতরণ আর কপিরাইট না থাকা এক জিনিস নয়। কিন্তু এই তাফসিরের বাংলা অনুবাদ করা হয়েছে অনেক আগে, ৬০ বছর তো হবেই। বাংলাদেশের অধিকাংশ স্থানেই এই অনুবাদকে আদর্শ হিসেবে ধরা হয়। এতে কোন কপিরাআট ভঙ্গ হবেনা। আমি আরও বিস্তারিত জানাবো।
উল্লেখযোগ্যতার ব্যাপারে বলতে চাই। প্রতিটি সূরা নিয়ে বেশ বড় আকারের নিবন্ধ রচনা সম্ভব। আমি আশাকরি তৈরী করতে পারবো। ঠিক আছে। আপাতত সবগুলো সূরা নিয়ে নিবন্ধ করছিনা। একটি সূরা নিয়ে শেষ করি তারপর অন্যটি। আরেকটা বিষয়, এধরণের সূরা নিয়ে বড় নিবন্ধ সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ থেকেই তৈরী করা সম্ভব। এজন্য আমি প্রকল্পটি হাতে নিয়েছি। যদি না পারি, তাহলে বেশিদূর এগোবনা।

-- মুহাম্মদ ০২:৫৫, ১২ জুন ২০০৭ (ইউটিসি)উত্তর দিন

"সূরা নাস" পাতায় ফেরত যান।