আলাপ:বীর উত্তম

সাম্প্রতিক মন্তব্য: Wikitanvir কর্তৃক ১১ বছর পূর্বে "নিবন্ধে বিভ্রান্তিকর তথ্য ও সঠিক তথ্য (?)" অনুচ্ছেদে

নিবন্ধে বিভ্রান্তিকর তথ্য ও সঠিক তথ্য (?) সম্পাদনা

এই পৃষ্ঠার মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকাটি দু'টি সূত্র হতে সংগৃহীত হয়েছে। তবে বেশ কিছু নামের ক্ষেত্রে দুই জায়গায় ভিন্ন ভিন্ন বানান থাকায় নামের তালিকা শুধু একটি সূত্র ('জোছনা ও জননীর গল্প'-র পরিশিষ্ট লেখকঃ হুমায়ূন আহমেদ) অনুসরন করে তৈরি করা হয়েছে। কারো কাছে এ সংক্রান্ত কোনো নির্ভরযোগ্য সূত্র থাকলে অনুগ্রহ করে নামের বানানগুলো যাচাই করে নিবেন। ধন্যবাদ। রাজিবুল ০৭:৫৮, ১২ জুন ২০০৬ (ইউটিসি)উত্তর দিন

আমি অবাক হচ্ছি উইকি পিডিয়ার মত যায়গায় এত ভুল কিভাবে থাকে? আমি দু দু বার সংশোধন করে দেয়ার পরও আমার লেখা আনুমোদন দেয়া হয়নি। এখানে বলা হয়েছে বীর উত্তম জামিল আহমেদ সহ ৬৯ জন। অথচ লিস্টে দেয়া হয়েছে ৭৯ জনের নাম। এখানে উল্লেখিত ৬৮ নং এর পর থেকে কেউ বীর উত্তম নন। এখানে উল্লেখ করা হয়েছে "বীর উত্তম বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বীরত্বের পুরস্কার। মোট ২৪৩ জনকে এই উপাধিতে ভূষিত করা হয়। " অথচ অন্যত্র উল্লেখ করা হয়েছে "সর্বমোট পুরস্কৃত ৬৯ (জামিল আহমেদ পরবর্তিতে খেতাব লাভ করেন)" একই নিবন্ধে এমন স্ববিরোধীতা উইকিপিডিয়ার মান নষ্ট করবে। এছাড়া অধিকাংশ লিংক ভুল জায়গায় পয়েন্ট করা আছে। সর্বোপরি সংশোধণ করে দেয়ার পরও সংশোধণী গৃহীত না হওয়ায় অবাক হয়েছি। Zahid9i (আলাপ) ০৯:৫৯, ২০ জুন ২০১২ (ইউটিসি)উত্তর দিন

আলোচনাটি শুরু করার জন্য ধন্যবাদ। নিবন্ধে আপনি কিছু ত্রুটির উল্লেখ করেছেন, তবে এখানে আপনার মন্তব্যগুলো সঠিক কিনা সেটা যাচাই করার সুযোগও পাচ্ছি না। প্রথমত আপনি বলেছেন, নিবন্ধে অনেক ভুল আছে, ভুল বলতে কি নামের বানান ভুলের কথা বলেছে? আপনি আরও উল্লেখ করেছেন এখানে বলা হয়েছে বীর উত্তম জামিল আহমেদ সহ ৬৯ জন। অথচ লিস্টে দেয়া হয়েছে ৭৯ জনের নাম। এখানে উল্লেখিত ৬৮ নং এর পর থেকে কেউ বীর উত্তম নন। এবং বীর উত্তম বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বীরত্বের পুরস্কার। মোট ২৪৩ জনকে এই উপাধিতে ভূষিত করা হয়। " অথচ অন্যত্র উল্লেখ করা হয়েছে "সর্বমোট পুরস্কৃত ৬৯ (জামিল আহমেদ পরবর্তিতে খেতাব লাভ করেন)। এটি ঠিক যে একই নিবন্ধে দুই রকম তথ্য থাকাটা বিভ্রান্তিকর, তবে কোনটি সঠিক সেটি যাচাই করার জন্য নির্ভরযোগ্য তথ্যসূত্র প্রয়োজন। কিন্তু আপনি নিবন্ধটি সম্পাদনার সময় কোনো তথ্যসূত্র উল্লেখ করেননি, এমনকি সম্পাদনা সারাংশেও কোনো কিছু উল্লেখ করেননি। তাই আপনার সর্বশেষ সম্পাদনাটি গ্রহন করা যাচ্ছে না। ভুল লিংক থাকাটি স্বাভাবিক। এক এক জন নামের বানান এক এক রকম করে লেখে এবং সরকারী গেজেটেও বেশ কিছু নাম এবং নামের বানান ভুল রয়েছে। তাই নিয়মিতভাবে নিবন্ধটি যদি খেয়াল রাখা যায় তবে এটি সংশোধন করা সহজ হবে।
আশা করছি খুব শিঘ্রই নির্ভরযোগ্য তথ্যসূত্রের উল্লেখ করে নিবন্ধের তথ্যগুলো সংশোধন করবেন। নাসির খান সৈকতআলাপ ১৬:২৪, ২২ জুন ২০১২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
শুভেচ্ছা..আর্টিকেল টাতে একটু ভুল ছিলো..১৯৭৩ সালের ১৫ ডিসেম্বর প্রকাশিত বাংলাদেশ সরকারের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের চূড়ান্ত গেজেট (গেজেট নং-৮/২৫/ডি-১/৭২-১৩৭৮) অনুযায়ী বীর উত্তম ৬৮জন। আমার কাছে উক্ত গেজেটটি আছে। গেজেট অনুযায়ী সবার নাম যুক্ত করা হয়েছে.. -নুরুন্নবী চৌধুরী হাছিব (আলাপ) ০৭:৪০, ২৩ জুন ২০১২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
সর্বশেষ গেজেট অনুসারে বীর উত্তম ৬৮ জন। তাই পরবর্তীতে যে আরো একজনের নাম যুক্ত করা হয়েছে সেটি মুছে ফেলা হয়েছে। যে সূত্র থেকে এ তথ্য দেয়া হয়েছে সেখানে সূত্র হিসেবে উইকিপিডিয়ার তথ্যই দেয়া আছে। --নুরুন্নবী চৌধুরী হাছিব (আলাপ) ০৭:৪১, ২৭ জুন ২০১২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
উইকিপিডিয়ায় এই তথ্য গুলো ছিল না। বরং সেখান থেকে নিয়েই উইকিপিডিয়ায় আপডেট করা হয়েছে। সেখানে ব্রং উইকিপিডিয়ার তথ্যের সমালোচনাই করা হয়েছে। Zahid9i (আলাপ) ১৭:৫৭, ২৭ জুন ২০১২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
তথ্যটা ভুল থাকায় আবার মুছে ফেলা হয়েছে। যে সূত্র দেয়া হয়েছে সেটি গ্রহণযোগ্য এবং সঠিক কোন তথ্যসূত্র নয় এবং এটি একজনের ব্লগ হিসেবে লিখিত। এছাড় এর নীচে যে তিনটি সংবাদ মাধ্যমের সূত্র দেয়া হয়েছে এর মধ্যে প্রথম দুটিতে এ বিষয়ে কোন কথা লেখা নেই। তৃতীয় সংবাদমাধ্যমটিতে যা লেখা আছে সেখানেও উল্লেখ নেই যে তিনি মুক্তিযুদ্ধে বিশেষ ভূমিকার জন্য বীর উত্তম খেতাব পেয়েছেন। সেখানে উল্লেখ আছে "বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন রক্ষা করতে গিয়ে শাহাদতবরণকারী হিসেবে জামিল উদ্দিন আহমেদকে বীর উত্তম খেতাব দেয়া হয়েছে"। এটি মুক্তিযুদ্ধে বিশেষ অবদানের জন্য নয়। তাই এ তালিকায় এ নামটি আসবে না। এছাড়া সর্বশেষ যে গেজেট প্রকাশিত হয়েছে তাতেও এ নাম নেই। আশা করি এ সমস্যার সমাধান হয়েছে। নুরুন্নবী চৌধুরী হাছিব (আলাপ) ০৮:৩৮, ২৮ জুন ২০১২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
এভাবে মোছামুছি করে আর কত দিন। মানুষকে সঠিক তথ্য জানতে না দেয়াটা অন্যায়। কারো পরিশ্রমকে প্রোমশোনাল হিসেবে আখ্যায়িত করে বাদ দেয়াটাও অনৈতিক। ঐ লেখাটি ১৭ই জুনের। এর আগে এই লিস্টে ৭৯ জনকে বীর উত্তম হিসেবে দেখানো হয়ে ছিল। ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শহীদ জামিল উদ্দিন আহমেদ বীর উত্তম কে ২০১০ সালে বীর উত্তম উপাধি দেয়া হয়। বর্তমান জীবিত কোন বীর উত্তমই কর্নেল জামিলের ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এ উন্নীত করণ ও বীর উত্তম খেতাবের বিরোধীতা করেন নি। সেখানে আপনার এই বিরোধীতার হেতু বুঝা যাচ্ছে না। এছাড়া উইকিপিডিয়ার ইংরেজী ভার্সনে ৬৯ জনের কথাই বলা আছে। আমি তৃতীয় যে লিংক দিয়েছিলাম সেখানে প্রথম আলো ও সমকালের দুটি লিংক দেয়া আছে। ঐ দুই লিংকে কর্নেল জামিলের ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এ উন্নীত করণ ও বীর উত্তম খেতাবের সংবাদ ছাপা আছে। আপনি ২০১০ সালের এপ্রিলের যে কোন সংবাদপত্র পড়লেই জানতে পারবেন। তাই আপনাকেই অনুরোধ করছি আগের রিভিশন ফিরিয়ে আনার জন্য। আর একটি কথা হল মুক্তিযুদ্ধে বিশেষ ভুমিকার জন্যই যে বীর উত্তম উপাধি দেয়া হয় টা নয়। আপনি যে গেজেটের কথা বলছেন তা কবে প্রকাশ হয়েছে, একটু জানাবেন। Zahid9i (আলাপ) ০৯:০৫, ২৮ জুন ২০১২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
মুক্তিযুদ্ধের সর্বশেষ গৃহিত গেজেট হচ্ছে (১৯৭৩ সালের ১৫ ডিসেম্বর প্রকাশিত বাংলাদেশ সরকারের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের চূড়ান্ত গেজেট, গেজেট নং-৮/২৫/ডি-১/৭২-১৩৭৮)। এ তালিকায় জামিল উদ্দিন আহমেদের নাম নেই। মুক্তিযুদ্ধে বিশেষ ভূমিকার জন্যই এ খেতাবগুলো করা হয়েছে। পরবর্তীতে যখন এ ধরনের খেতাব দেয়ার কথা এসেছিলো তখন মুক্তিযুদ্ধের জন্য নাকি অন্য কোন কাজের জন্য খেতান দেয়া হয়েছে সে বিষয়ে ভুল বোঝাবুঝি যাতে না হয় তাই মুক্তিযোদ্ধাদের ছাড়া এ খেতাব অন্য কাউকে না দেয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। প্রথম আলোর লিংকে এ বিষয়ে কোন তথ্য নেই। সমকালে আছে যেটা আমি আগেও উল্লেখ করেছি। ইংরেজি উইকিতে এ তথ্যটি ভুল দেয়া আছে গেজেট অনুসারে। -নুরুন্নবী চৌধুরী হাছিব (আলাপ) ০৯:১৬, ২৮ জুন ২০১২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
সুপ্রিয় জাহিদ৯..আপনি একই তথ্য বারবার মুছে ফেলার পরও যোগ করছেন। এখানে লেখা আছে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে বিশেষ অবদানের জন্য ৬৮জন মুক্তিযোদ্ধাকে বীর উত্তম খেতাব দেয়া হয়েছিলো। আপনি যে লিংকটা বারবার যুক্ত করছেন সেখানে সে সমকালের যে লিংক দেয়া আছে সেখানে উল্লেখ আছে যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন রক্ষা করতে গিয়ে শাহাদাত বরণ করায় জামিল উদ্দিন আহমেদকে বীর উত্তম খেতাব দেয়া হয়েছে। অর্থাৎ এটা মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য নয়। তাই এ তালিকায় উনার নাম আসবে না। এ তালিকা মুক্তিযুদ্ধেল সর্বশেষ গৃহিত গেজেট। আশা করছি বুঝতে পারছেন। -নুরুন্নবী চৌধুরী হাছিব (আলাপ) ০৭:৫৪, ২৪ জুলাই ২০১২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
বীর উত্তম দেশের দ্বিতীয় পুরষ্কার। এটা ঠিক এযাবত শুধু মুক্তিযুদ্ধের জন্যই দেয়া হয়ে ছিল। কিন্তু এটা শুধু মুক্তিযুদ্ধের জন্যই দেয়া হবে এমনটা কোথাও বলা নেই। আপনার জানায় ভুল আছে। সীমাবদ্ধ নলেজ নিয়ে উইকিপিডিয়ায় এডিটিং কুরা বিপদ জনক। মানুষ ভুল তথ্য পাবে।
জাহিদ ভাই, প্রথমেই অনুরোধ করবো আক্রমণমূল কথা পরিহার করতে। আমরা সবাই আমাদের অর্জিত জ্ঞান ও সামর্থ্য নিয়েই এখানে অবদান রাখি। তাই পরস্পরের জানা-অজানাকে শ্রদ্ধা দেখানো উচিত। দ্বিতীয়ত, আপনি বলেছেন ২০১০ সালে এই পদক দেওয়া হয়েছে। আপনার কথা প্রেক্ষিতে এই লিংকে সত্যতা পেলাম। তবে হাছিব ভাই যেটি বলেছেন সেটিও অত্যন্তু গুরুত্বপূর্ণ, কারণ সরকারি গ্যজেটে এসেছে কি না। যদি গ্যাজেটের সূত্র পাওয়া না যায়, তবে নামটি যোগ করে সূত্রসহ তথ্যসূত্র প্রয়োজন ট্যাগ লাগিয়ে রাখা যেতে পারে। কিন্তু কখনোই সম্পাদনা যুদ্ধে অবতীর্ণ হওয়া উচিত নয়। সম্পৃক্ত সকলকে তাই এ বিষয়ে লক্ষ রাখার অনুরোধ করছি। — তানভিরআলাপ০৯:০৭, ২৪ জুলাই ২০১২ (ইউটিসি)উত্তর দিন
"বীর উত্তম" পাতায় ফেরত যান।