আলাপ:প্রোটিন

সাম্প্রতিক মন্তব্য: Ragib কর্তৃক ১৭ বছর পূর্বে

প্রোটিনের খুবই প্রচলিত বাংলা হল - আমিষ, তাই না? সেটাই ব্যবহার করলে কেমন হয়? --রাগিব (আলাপ | অবদান) ০৫:৪৮, ২২ আগস্ট ২০০৬ (ইউটিসি)উত্তর দিন

আমিষ বা আঁশ শব্দগুলির অবৈজ্ঞানিক ব্যবহার এত বেশী যে সব জগাখিচুড়ি হবার সম্ভাবনা আছে..যেমন সমস্ত নিরামিষ খাবারেও যথেষ্ট প্রোটিন আছে। তাই হিন্দু হেঁসেলে ব্যবহৃত আমিষ-নিরামিষের সঙ্গে আমি general protein-কে এক করতে চাইনা। edible হলেও তাও different way of classification- animal products like meat and egg are generally considered আমিষ, along with পিয়াজ, রসুন which are also আমিষ.. and strangely milk is not আমিষ!.. its just totally unscientific! --Saptarshi128.12.147.175 ০৬:০৪, ২২ আগস্ট ২০০৬ (ইউটিসি)উত্তর দিন

আসলে হেঁসেলে আমিষ শব্দটির ব্যবহার সম্পর্কে আমার ধারণা সীমিত। স্কুলের বইতে প্রোটিনের বদলে আমিষ শব্দটি ব্যবহার করা হয়েছে (অন্তত বাংলাদেশে , পশ্চিমবঙ্গে কি সেটা হয়?)। সেখানেও কিন্তু দুধকে আমিষের উদাহরণ হিসাবে দেখান হয়েছে। যাহোক, বিভ্রান্তি সৃষ্টির সম্ভাবনা থাকলে শিরোনামে এটা ব্যবহার না করা যেতে পারে, কিন্তু নিবন্ধে আমিষ শব্দটি উল্লেখ করা দরকার। --রাগিব (আলাপ | অবদান) ০৬:১১, ২২ আগস্ট ২০০৬ (ইউটিসি)উত্তর দিন
পশ্চিমবঙ্গের অধিকাংশ (শিক্ষাপর্ষদ অনুমোদিত) পাঠ্যপুস্তকে কেবল প্রোটিন বা প্রোটীন ব্যবহার হয় জানি। আমিষ শব্দটি প্রোটিন হিসাবে আমি পাঠ্যপুস্তকে কখনো দেখিনি। তবে বারবছর আগে বাংলা medium থেকে মাধ্যমিক পাশ করার পর থেকে আমি বাংলা পাঠ্যপুস্তকের সংস্পর্শহীন। তাই এখনকার কথা বলতে পারিনা। তবে একথা বলতে পারি স্কুলে পড়াকালীন আমি তখনকার প্রায় সমস্ত জীবনবিজ্ঞান পাঠ্যপুস্তক সযত্নে পড়েছিলাম (এবং ডাক্তারী প্রবেশিক পরীক্ষায় রাজ্যে প্রথম স্থান অর্জন হয়তো তারই প্রমাণ) --সপ্তর্ষি(আলাপ | অবদান) ০৩:২২, ২৩ আগস্ট ২০০৬ (ইউটিসি)উত্তর দিন
আমি বুঝতে পারছি "আমিষ" শব্দটি সম্পর্কে আপনার ও আমার দৃষ্টিকোণের পার্থক্যের কারণটা আংশিক পূর্ববঙ্গ-পশ্চিমবঙ্গ শব্দচয়ন জনিত। আসলে হয়তো বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষই নিরামিষাসী না বলে আমিষ শব্দটির বিস্তারিত ব্যাখ্যা এখানে প্রচলিত না (যেমনটা আপনি বুঝিয়ে দিলেন, যে পিঁয়াজ, রসুন আমিষ, যা আমার মাথাতে কোনদিনই আসতো না)। সম্ভবত এই কারণেই বাংলাদেশের পাঠ্যবইতে দিব্যি প্রোটিন=আমিষ, এই পরিভাষা ব্যবহার করা হয়েছে। যাহোক, আপনার কথা যুক্তিযুক্ত, এবং এই ক্ষেত্রে প্রোটিন ব্যবহার করাটাই তাহলে ঠিক হবে। By the way, শর্করা = carbohydrate, এটা কি পশ্চিমবঙ্গে প্রচলিত পরিভাষা? আর fat = স্নেহ, এগুলো? আমি মিস্তিরি (কারিগর) মানুষ, জীববিদ্যা পড়েছিলাম সেই উচ্চ মাধ্যমিকের সময় ... তাই সব পরিভাষা এখন একদমই মনে নাই। (আরে! বারো বছর আগে মাধ্যমিক পাস করেছেন!! আমিও তাই ...)(মাধ্যমিক বলতে ১০ম শ্রেণীর পরের পরীক্ষা বোঝাচ্ছেন, তাই তো?)। --রাগিব (আলাপ | অবদান) ০৩:৪৭, ২৩ আগস্ট ২০০৬ (ইউটিসি)উত্তর দিন
So we are batchmates! :) You are right about মাধ্যমিক (secondary education), it means the exam after Xth. though not in touch with bangla (except through wikipedia) I am still in touch with biology. I recently taught "introduction to biology" course at stanford which was attended by many selected schoolchildren. A lot has changed from what we were taught in school.. Specially classification/taxonomy.. many old taxa have become obsolete.. eg "reptilia" is no more accepted as a valid taxon (because it is not "monophyletic", ie doesnot include all members originating from a single ancestor). getting back to the terms you discussed:

শর্করা = carbohydrate is ised in Westbengal too, in fact একশর্করা= monisaccharide (eg glucose, fructose, galactose) দ্বিশর্করা = disaccharide (eg sucrose, maltose, lactose), বহুশর্করা =polysaccharide (eg glycogen, starch, cellulose etc). Sometimes ইক্ষুশর্করা=cane sugar= Sucose, দ্রাক্ষাশর্করা= grape sugar=glucose, (দ্রাক্ষা= আঙুর)

স্নেহপদার্থ = fat (either স্নেহ/fat doesnt include wax, wax can be hard, স্নেহ has to be soft! :) --সপ্তর্ষি(আলাপ | অবদান) ০৪:১৭, ২৩ আগস্ট ২০০৬ (ইউটিসি)উত্তর দিন

Article টাতে মজাই লাগলো। আমি কোন এক লিঙ্ক ধরে আলাপ পাতায় এসেছিলাম। এখন দেখি নিবন্ধের চাইতে আলাপ অনেক বড়। Don't mind, Just joking. মুনতাসির ১৮:৪৩, ৮ ডিসেম্বর ২০০৬ (ইউটিসি)উত্তর দিন

হা হা, তা বটে। তবে সেটাই কিন্তু স্বাভাবিক। আলাপের মাধ্যমেই নিবন্ধের উৎকর্ষ সম্পন্ন হয়ে থাকে। ইংরেজি উইকির অনেক নিবন্ধে রীতিমতো আর্কাইভ বানাতে হয়েছে, বিশাল আলোচনা রাখার জন্য। --রাগিব (আলাপ | অবদান) ২০:৫৮, ৮ ডিসেম্বর ২০০৬ (ইউটিসি)উত্তর দিন
"প্রোটিন" পাতায় ফেরত যান।