আরামবাগ ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের হুগলি জেলার একটি শহর ও পৌরসভা এলাকা।

আরামবাগ
Arambagh
পূর্বনাম: জাহানাবাদ
শহর
আরামবাগ পশ্চিমবঙ্গ-এ অবস্থিত
আরামবাগ
আরামবাগ
ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে অবস্থান
স্থানাঙ্ক: ২২°৫৩′ উত্তর ৮৭°৪৭′ পূর্ব / ২২.৮৮° উত্তর ৮৭.৭৮° পূর্ব / 22.88; 87.78
দেশ ভারত
রাজ্যপশ্চিমবঙ্গ
জেলাহুগলি
সরকার
 • ধরনপৌরসভা
 • শাসকআরামবাগ পৌরসভা
 • সংসদ সদস্যঅপরূপা পোদ্দার
 • পৌরসভার চেয়ারম্যানস্বপন নন্দী
আয়তন
 • মোট১১৭.২০ বর্গকিমি (৪৫.২৫ বর্গমাইল)
উচ্চতা১৫ মিটার (৪৯ ফুট)
জনসংখ্যা (২০০১)
 • মোট৯৭,২২৫
 • জনঘনত্ব৮৩০/বর্গকিমি (২,১০০/বর্গমাইল)
ভাষা
 • সরকারীবাংলা, ইংরেজি
সময় অঞ্চলআইএসটি (ইউটিসি+০৫:৩০)
পিন কোড৭১২৬০১
টেলিফোন কোড৯১ (০)৩২১১
যানবাহন নিবন্ধনWB-১৬A
লোকসভা কেন্দ্রআরামবাগ
বিধানসভা কেন্দ্রআরামবাগ
ওয়েবসাইটarambagh.gov.in

জনসংখ্যার উপাত্ত সম্পাদনা

ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে আরামবাগ শহরের জনসংখ্যা হল ৫৬,১২৯ জন।[১] এর মধ্যে পুরুষ ৫১% এবং নারী ৪৯%।

এখানে সাক্ষরতার হার ৬৬%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭৩% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৫৮%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে আরামবাগ এর সাক্ষরতার হার বেশি।

এই শহরের জনসংখ্যার ১২% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী।

দর্শনীয় স্থানসমূহ ---

(1) বিশালাক্ষী মন্দির -- আরামবাগ গৌরহাটি মোড় থেকে প্রায় তিন কিলোমিটার দূরে বিক্রমপুর গ্রামে শতাব্দী প্রাচীন এই মন্দির অবস্থিত।বঙ্গীয় আটচালা স্থাপত্য এর প্রভাব দেখা যায় এই মন্দিরের গঠনে।এই মন্দির নিয়ে অনেক গল্প প্রচলিত আছে।রাজা বিক্রমাদিত্যের নামে এই গ্রামের নাম বিক্রমপুর যাকে নিয়ে তাল বেতাল গল্পে বর্ণিত মন্দির নাকি এই মন্দির।এছাড়াও যখন বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় আরামবাগের ম্যাজিস্ট্রেট পদে ছিলেন তখন তাঁর কালজয়ী উপন্যাস কপালকুন্ডলা এই মন্দির এর পটভূমি তেই রচনা করেন।প্রচুর গাছপালা পরিবেষ্টিত গ্রাম্য পরিবেশের মধ্যে এই মন্দির এর সংলগ্ন বিস্তৃত শ্মশান ভূমি।

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "ভারতের ২০০১ সালের আদম শুমারি"। Archived from the original on ১৬ জুন ২০০৪। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ২৫, ২০০৬ 

চিত্রশালা সম্পাদনা

 
আরামবাগ হাই স্কুল
 
আরামবাগের বাসুদেবপুর গঙ্গাধর মন্দির