নওয়াব মোহাম্মদ আয়াজ খান জোগজাই (পশতু: نواب محمد ایاز خان جوګېزی , উর্দু: نواب محمد ایاز خان جوگیزئی‎‎ ) বা আয়াজ জোগজাই হলেন পশতুন নবাব । নবাব তাইমুর শাহ খান জোগজাইয়ের মৃত্যুর পরে তিনি নবাব হন। জীবিত থাকাকালীন নবাব তৈমুর শাহ খান জোগজাই পরবর্তী নবাব হিসাবে নবাব মোহাম্মদ আয়াজ খান জোগজাইকে মনোনীত করেছিলেন।

রাজনৈতিক ও কর্মজীবন সম্পাদনা

১৯৮৮ সালে তিনি কিল্লা সাইফুল্লাহর একটি হত্যাচেষ্টায় বেঁচে গিয়েছিলেন কিন্তু গুরুতর আহত হন। পশতুনখোয়া মিলি আওয়ামী পার্টির চেয়ারম্যান মাহমুদ খান আছকজয়ের অনুরোধে তিনি দলে যোগ দিয়েছিলেন। তিনি ২০০৩ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত পাকিস্তানের সংসদের উচ্চ সভার সিনেটর ছিলেন। [১][২][৩]

তিনি পশতুন উলাসী কওমি জার্গার ("পশতুন জাতীয় কাউন্সিল") এর আহ্বায়ক। [৪] ১৯৮৯ সালের মার্চ মাসে এই জর্জিটি অনুষ্ঠিত হয়েছিল এবং দক্ষিণ পশতুনখোয়া (বেলুচিস্তানের একটি বিশাল পশতুন জনবহুল অঞ্চল) জুড়ে সংখ্যাগরিষ্ঠ উপজাতি প্রবীণরা উপস্থিত ছিলেন। তিনি বেলুচিস্তানের বর্তমান পিএইচইডি মন্ত্রী।

তিনি ২০০৮ এর শেষদিকে রাষ্ট্রপতি হামিদ কারজাইয়ের গঠিত একটি শান্তি জগতেও অংশ নিয়েছিলেন। [৫] কাবুলে নবাব মোহাম্মদ আয়াজ খান জোগজাই আসফান্দার ওয়ালি খান, মাহমুদ খান আছাকজাই ও রাষ্ট্রপতি কারজাইয়ের সাথে আলোচনা করার জন্য একাধিক সভা করেছিলেন। পাকিস্তানের জাতীয় ফুটবল দলের প্রাক্তন ব্যবস্থাপক এবং দু'টি পাকিস্তান ফুটবল টুর্নামেন্টের প্রতিষ্ঠাতা জাফর হাবিব কুদেজির সাথে তার সুসম্পর্ক রয়েছে।

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "Archived Copy"। ডিসেম্বর ৯, ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ১৯, ২০০৯ 
  2. "Pakhtoonkhwa Milli Awami Party | PKMAP"। Elections.com.pk। ২০১৩-০৮-০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৭-২৩ 
  3. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। অক্টোবর ১১, ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ১৬, ২০১৯ 
  4. "karachipage Resources and Information."। নভেম্বর ১৩, ২০০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ১৬, ২০১৯ 
  5. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। জুন ১৪, ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ১৬, ২০১৯ 

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা