আমিরিয়া মাদ্রাসা
আল-আমিরিয়া হল ষোড়শ শতাব্দীর একটি মাদ্রাসা যেটি ইয়েমেনের রাদায় অবস্থিত। এটিকে ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার জন্য বিবেচনা করা হচ্ছে।[১] এটি ১৫০৪ সালে নির্মিত হয়েছিল ও এটি ইয়েমেনের তাহিরিদীয় স্থাপত্যশৈলীর নিদর্শন। ইমারতটির অবস্থা ১৯৭৮ সাল পর্যন্ত খারাপ অবস্থায় ছিল। ইরাকি বংশোদ্ভূত প্রত্নতাত্ত্বিক সেলমা আল-রাদি এটি দেখার পর বিদেশি মিশন থেকে আর্থিক সাহায্য গ্রহণ করে বিশ বছরের অধিক সময় পর ইমারতটির অবস্থার উন্নতি ঘটান।[১][২]
গুরুত্ব
সম্পাদনাস্থাপনাটি ২০০২ সালের ৮ এপ্রিল ইউনেস্কো সম্ভাব্য বিশ্ব ঐতিহ্যের সাংস্কৃতিক বিভাগে সদস্য হিসেবে ২০০২ সালের ৮ এপ্রিল অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল।[১]
সংস্কার কার্যক্রমে ইমারতটিতে কাদাদ ব্যবহৃত হয়েছে। কাদাদ হল এক ধরনের প্রাচীন শিল্প যাতে পানিরোধী বহির্মুখী ও অন্তর্মুখী প্লাস্টার বিদ্যমান। ২০০৪ সালের প্রামাণ্যচিত্র কাদাদ, রি-ইনভেন্টিং আ ট্র্যাডিশন এ নির্মাতা ক্যাটেরিনা বোরেল্লি এই বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করেছিলেন।[৩][৪]
সংস্কারকৃত ইমারতটি ২০০৭ সালে আগা খান স্থাপত্য পুরস্কার লাভ করে।[৫]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ক খ গ The Madrasa Amiriya of Rada - UNESCO World Heritage Centre Retrieved 2009-03-25.
- ↑ Selma Al-Radi, Restored Historic Madrasa, Dies at 71
- ↑ preview
- ↑ "Qudad, Re-inventing a Tradition"। Documentary Educational Resources।
- ↑ "Aga Khan Award website"। ৩ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
গ্রন্থতালিকা
সম্পাদনা- Al-Radi, S.; Barnes, R.; Al-Nasiri, Y.; Porter, V.; Hillenbrand, R. (1997). The 'Amiriya in Rada' : the history and restoration of a sixteenth-century madrasa in the Yemen. Title of Series: Oxford studies in Islamic art; 13. Oxford: Oxford University Press, for the Board of the Faculty of Oriental Studies, University of Oxford. আইএসবিএন ০-১৯-৭২৮০২৩-৪