আমাদের শাদা বাড়ি

হুমায়ূন আহমেদের উপন্যাস

নন্দিত কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের একটি উপন্যাস আমাদের শাদা বাড়ি। উপন্যাসটি ১৯৯৬ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়।[১] প্রকাশনা সংস্থা সময় প্রকাশন।

আমাদের সাদা বাড়ি
আমাদের শাদা বাড়ি বইয়ের প্রচ্ছদ.jpeg
লেখকহুমায়ূন আহমেদ
দেশ বাংলাদেশ
ভাষাবাংলা
ধরনউপন্যাস
প্রকাশিতবইমেলা ১৯৯৬
প্রকাশকসময় প্রকাশন,
৩৮/২ ক বাংলাবাজার, ঢাকা।
প্রকাশনার তারিখ
ফেব্রুয়ারি ১৯৯৬
মিডিয়া ধরনছাপা (হার্ডকভার)
আইএসবিএন৯৮৪ ৪৫৮ ১০৭ ৯ আইএসবিএন বৈধ নয়

বইটি উত্তম পুরুষের জবানিতে লেখা।

চরিত্রসমূহসম্পাদনা

  • রঞ্জু – গল্প কথক
  • বুনোভাই – রঞ্জুর বড় ভাই
  • ইস্তিয়াক – রঞ্জুর মেজ ভাই
  • নীতু – রঞ্জুর বোন
  • শ্রাবণী – ইস্তিয়াকের বান্ধবী
  • শোভা – ইস্তিয়াকের বান্ধবী
  • মইনুদ্দিন[২] – রঞ্জুর বাবার ছেলেবেলার বন্ধু
  • তানিয়া – মইনুদ্দিনের মেয়ে
  • রঞ্জুর বাবা, মা, বড় বোন, বড় বোনের ২ মেয়ে।

কাহিনীসংক্ষেপসম্পাদনা

ইংল্যান্ডে বসবাসরত মইনুদ্দিনের পুরনো ঢাকার বাড়িতে অনেক দিন ধরে বসবাস করছে রঞ্জুর পরিবার।[২] তাদের মাঝে এই বাড়ি নিয়ে যেমন হীনম্মন্যতা রয়েছে ঠিক এরকম সুন্দর বাড়িতে থাকতে পেরে তারা গর্বিত। বাড়ির উন্নয়নের নাম করে রঞ্জুর বাবা মাঝে মাঝে মইনুদ্দিনের থেকে টাকা নেয় কিন্তু কাজে লাগায় তার নিজের ব্যবসায়। তবুও ব্যবসার কোনো উন্নতি ঘটে না। একবার মইনুদ্দিন দেশে আসবে বলে ঠিক করে। রঞ্জুর বাবার মানসিক চাপে ভুগতে থাকে। একসময় মইনুদ্দিনের মৃত্যুর খবর আসে। মৃত্যুর আসে সে বাড়িটি রঞ্জুর মা’র নামে লিখে দিতে চেয়েছিল। বাবার ইচ্ছে অনুযায়ী মইনুদ্দিনের মেয়ে রঞ্জুর মা’র নামে বাড়ি লিখে দেয়।

বাড়ির মালিকানা পাওয়ার পড়ে রঞ্জুদের বাড়ির পরিবেশ পাল্টে যায়। রঞ্জুর মেজ ভাই ইস্তিয়াক বাড়ি ডেভেলপারদের দিতে চায়। অন্যদিকে রঞ্জুর বাবা মাঝে মাঝে তার মৃত বন্ধুকে দেখতে পায়। একপর্যায়ে বাড়ি রঞ্জুর মায়ের নামে লিখে দেয়া নিয়ে বিভিন্ন কথা হয়।

একদিন বিকেলে বাড়িতে ২ জন উকিল আসে। তাদের একজন হাতে স্ট্যাম্প পেপার নিয়ে আসে। রঞ্জুর মা তাদের নিয়ে ভেতরে চলে যান।[২][৩]

আরও দেখুনসম্পাদনা

বহিঃসংযোগসম্পাদনা

তথ্যসূত্রসম্পাদনা

  1. "আমাদের শাদা বাড়ি"rokomari.com। সংগ্রহের তারিখ ১১ মে ২০২০ 
  2. "হুমায়ূন আহমেদের তিনটি উপন্যাস"ইনকিলাব। সংগ্রহের তারিখ ১১ মে ২০২০ 
  3. "আমাদের শাদা বাড়ি"herokuapp.com। সংগ্রহের তারিখ ১১ মে ২০২০ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]