আবু তাহের মজুমদার
এক বা একাধিক অবদানকারী উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন যে এই নিবন্ধের বিষয়বস্তু উল্লেখযোগ্যতার সাধারণ নির্দেশাবলী অনুসরণ করে নাই। |
উইকিপিডিয়ার জন্য মানসম্মত অবস্থায় আনতে এই নিবন্ধ বা অনুচ্ছেদের উইকিফাই প্রয়োজন। অনুগ্রহ করে সম্পর্কিত আন্তঃসংযোগ প্রয়োগের মাধ্যমে নিবন্ধের উন্নয়নে সহায়তা করুন। |
আবু তাহের মজুমদার বাংলাদেশের একজন শিক্ষাবিদ, কবি, লেখক এবং অনুবাদক।[১] পিতা সাফায়েত আহমেদ মজুমদার এবং মাতা মোসাম্মাত হাসান বানু বেগমের পুত্র আবু তাহের মজুমদার ফেনী'র হাসানপুরে ২৯শে জানুয়ারি ১৯৪০ তারিখে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি বেগম জেকিয়া সুলতানার সঙ্গে পরিণয়সূত্রে আবদ্ধ। তিনি দীর্ঘকাল জাহাঙ্গীরনগন বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি সাহিত্যের অধ্যাপনা করেছেন। তার জীবনানন্দ একটি উল্লেখযোগ্য সাহিত্যসমালোচনা গ্রন্থ।[২]
আবু তাহের মজুমদার | |
---|---|
জন্ম | ২৯ জানুয়ারি ১৯৪০ |
পেশা | শিক্ষাবিদ, কবি, লেখক এবং অনুবাদক |
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
নাগরিকত্ব | বাংলাদেশ |
- একই নামের অন্যান্য ব্যক্তিবর্গের জন্য দেখুন আবু তাহের (দ্ব্যর্থতা নিরসন)।
শিক্ষা ও জীবনসম্পাদনা
প্রবেশিকা : আর্মানিটোলা গভর্নমেন্ট হাই স্কুল, ঢাকা (১৯৫৫); উচ্চ মাধ্যমিক : ভিক্টোরিয়া কলেজ, কুমিল্লা (১৯৫৭); স্নাতক সম্মান (ইংরেজি) : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (১৯৬১); স্নাতকোত্তর (ইংরেজি) : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (১৯৬২); স্নাতকোত্তর (ইংরেজি)। ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দে যুক্তরাজ্যের ওয়েলস বিশ্ববিদ্যালয় থেকেও গবেষণার মাধ্যমে এম. এ. ডিগ্রি লাভ করেন। তিনি ১৯৭৮-৭৯ মেয়াদে লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ের কিংস কলেজে কমন্ওয়েলথ্ একাডেমিক স্টাফ ফেলো হিসেবে গবেষণা করেছেন। অতঃপর ১৯৯০-৯১ মেয়াদে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব নর্থ ফ্লোরিডায় সিনিয়র ফুলব্রাইট রিসার্চ ফেলো হিসেবে গবেষণা করেছেন। বিভিন্ন বেসরকারী এবং সরকারী কলেজে শিক্ষকতার পর ১৯৭৩ খ্রিষ্টাব্দে তিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগে যোগদান করে ১৯৮৫ খ্রিষ্টাব্দ থেকে ২০০৬ অবধি অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত ছিলেন।[৩] ২০০৮ থেকে তিনি বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজি-এর ইংরেজি বিভাগে অধ্যাপক এবং চেয়ারম্যান কর্মরত। তিনি "সুজন-সুশাসনের জন্য নাগরিক"-এর জাতীয় কমিটির একজন নির্বাহী সদস্য।[৪]
প্রকাশিত গ্রন্থসমূহসম্পাদনা
কবিতাসম্পাদনা
বইয়ের নাম | প্রকাশিত হয়েছেচ |
---|---|
এবং দেয়ালের ফ্রেমে | ১৯৮৯ |
ফেরার পথে | ১৯৮৯ |
মানুষ শ্বাপদ হয় | ১৯৯০ |
এই পথে | ১৯৯১ |
কলহান্তরিতা | ১৯৯৫ |
চিঠি দিও | ১৯৯৭ |
অনন্তকাল এই জানালায় | ২০০২ |
হৃদয় তোমার বিস্ফোরণে | ২০০৪ |
আমি আঁধারেই থাকতে চাই | ২০০৫ |
ছোটগল্পসম্পাদনা
মূর্ছিত দর্পণে (১৯৯২)।
প্রবন্ধ-গবেষণাসম্পাদনা
স্যার উইলিয়াম জোনস ও অন্যান্য প্রবন্ধ (১৯৮৮); ঝরৎ ডরষষরধস ঔড়হবং : ঞযব জড়সধহঃরবং ধহফ ঃযব ঠরপঃড়ৎরধহং (১৯৭৬); ঝরৎ ডরষষরধস ঔড়হবং : অ চড়বঃরপধষ ঝঃঁফু, (১৯৭৮); ঝরৎ ডরষষরধস ঔড়হবং ধহফ ঃযব ঊধংঃ (১৯৭৮); এষরসঢ়ংবং রহঃড় ঊরমযঃববহঃয ঈবহঃঁৎু ঈৎরঃরপধষ ঞযড়ঁমযঃং (১৯৮০); খরঃবৎধৎু ধহফ ড়ঃযবৎ ঊংংধুং (১৯৮৯); ঞযৎবব ঊংংধুং ড়হ ঝরৎ ডরষষরধস ঔড়হবং (১৯৯৩); ডি. এইচ. লরেন্সের লেডি চার্টারলিজ লাভার এবং সেক্স বনাম লাবণ্য (১৯৯৭); জীবনানন্দ (২০০২)।
শিশুসাহিত্যসম্পাদনা
ডানে ও আছি বামেও আছি (ছড়া, ১৯৯২)।
অনুবাদসম্পাদনা
এবারক্রম্বির সাহিত্য সমালোচনা (১৯৮৭) টি. এস. এলিয়ট তত্ত্ব ও কৃতি (১৯৯৩); অধিকতর আর্থিক সয়ম্ভরতার লক্ষ্যে (১৯৯৪); ব্যবহারিক ব্যবস্থাপনা ম্যানুয়েল (১ম ও ২য় খ- ১৯৯৪); ঞযব ছঁবংঃ ভড়ৎ ঞৎঁঃয : ঝবপঁষধৎ চযরষড়ংড়ঢ়যু (যৌথ, ১৯৯৮); বোর্হেসের সাত রাত (২০০৩)। সম্পাদনা : ঋরভঃু ঝবাবহ খবঃঃবৎং ড়ভ উৎ. ঝুবফ ঝধললধফ ঐঁংধরহ (২০০০)।
আত্মস্মৃতিসম্পাদনা
স্মৃতিসুধার জ্যাকসনভিল (২০০৮)[৫]
গ্রন্থসূত্রসম্পাদনা
- বাংলা একাডেমী লেখক অভিধান, ঢাকা, ২০০৭।