আন্দালাস প্রধান মসজিদ
আন্দালাস প্রধান মসজিদ (মিনাংকাবাউ ভাষায় আন্দালিয় নামেও পরিচিত) হচ্ছে একটি মসজিদ, যেটি ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিম সুমাত্রার পাদাংয়ে অবস্থিত। এই মসজিদটিতে দুটি তলা বিশিষ্ট ১,২০০ বর্গমিটার আয়তনের একটি সবুজ বিল্ডিং, দক্ষিণ-পূর্বে একটি মিনার এবং দক্ষিণে একটি প্রবেশদ্বার রয়েছে।[১]
আন্দালাস প্রধান মসজিদ মসজিদ রায়া আন্দালাস | |
---|---|
ধর্ম | |
অন্তর্ভুক্তি | ইসলাম |
অবস্থান | |
অবস্থান | আন্দালাস রাস্তা নম্বর ৫৬ আন্দালিয়াহ, পূর্ব পদং জেলা, পাদাং, পশ্চিম সুমাত্রা, ইন্দোনেশিয়া |
স্থাপত্য | |
ধরন | মসজিদ |
বিনির্দেশ | |
সম্মুখভাগের দিক | দক্ষিণ-পূর্ব এবং দক্ষিণ-পশ্চিম[১] |
গম্বুজসমূহ | ১ |
মিনার | ১ |
পুনর্গঠন
সম্পাদনাএই মসজিদটি পশ্চিম সুমাত্রার ৬০৮টি ধর্মীয় স্থানের মধ্যে একটি ছিল, যা ২০০৯ সালের সুমাত্রা ভূমিকম্পে ৭.৬ মাত্রার ক্ষয়ক্ষতিসহ ধ্বংস হয়েছিল।[২] ভবনের আশঙ্কাজনক অবস্থা দেখে এই মসজিদটি পরে ভেঙে ফেলা হয়েছিল। যার ফলে, এই মসজিদে ২০১০ এবং ২০১১ সালের বার্ষিক রমজান পেস্যান্ট্রেনসহ বেশ কিছুদিনের জন্য ধর্মীয় কার্যক্রমে বিঘ্নিত হয়েছে।
এর খুব শীঘ্রই মসজিদটির পুনর্গঠন করা হয়েছিল, যার অর্থ ফাই টোভেনের ইয়াছান সাতু উন্তুক নেগেরি (ওয়ান টু হোম) ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে প্রেরিত জনসাধারণের সহায়তা থেকে সংগ্রহ করা হয়েছিল।[৩] ২০১০ সালের ২৯শে এপ্রিল তারিখে এই মসজিদের পুনর্গঠন শুরু হয়েছিল[৪][৫] এবং ২০১২ সালে ৩.২৫ মিলিয়ন রুপি ব্যয়ে সম্পন্ন হয়েছিল। ২০১২ সালের ২৯শে মার্চ তারিখে, এই মসজিদটি আনুষ্ঠানিকভাবে যোগাযোগ ও তথ্যমন্ত্রী তিফাতুল সেম্বিয়ারিংয়ের দ্বারা উদ্বোধন করা হয়েছিল।
আরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ক খ Google Maps, Masjid Raya Andalas গুগল ম্যাপস, মসজিদ রায়া আন্দালাস।
- ↑ ৬০৮ ইউনিট টেম্পেট ইবাদাহ রসিক বেরাত দিহয়াক জেমপা। আর্কাইভইজে আর্কাইভকৃত ২ জানুয়ারি ২০১৩ তারিখে Antara News. Retrieved July 17, 2017. (ইন্দোনেশীয়)
- ↑ পেমিরসা টিভিএই বাঙ্গুন মসজিদ রায়য়া আন্দালাস পদং। ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১০ মার্চ ২০১২ তারিখে tvOne. Retrieved July 17, 2017. (ইন্দোনেশীয়)
- ↑ মেনকোম তথ্য রেস্মিকান মসজিদ রায়য়া আন্দালাস। ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে Antara News. Retrieved July 17, 2017. (ইন্দোনেশীয়)
- ↑ মাসজিদ রায়া আবাদিয় পাদং দিরসেমিকান। Padang Media. Retrieved July 17, 2017. (ইন্দোনেশীয়)