আন্তর্জাতিক সুখ দিবস

২০ মার্চ আন্তর্জাতিক সুখ দিবস বা বিশ্ব সুখী দিবস [১] ২৮ জুন ২০১২ সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের এক অধিবেশনে এ দিনটি পালনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। এরপর থেকে প্রতিবছর বিশ্বের একাধিক দেশ দিবসটি নানা আয়োজনে পালন করে। [২]

আন্তর্জাতিক সুখ দিবস
অন্য নামবিশ্ব সুখী দিবস
পালনকারীজাতিসংঘের সদস্যভুক্ত সকল দেশ
ধরনজাতিসংঘের সিদ্ধান্তে পালিত দিবস
উদযাপনবিশ্বের একাধিক দেশে
তারিখ২০ মার্চ
সংঘটনবার্ষিক

উদ্দেশ্য সম্পাদনা

দিনটি পালন সংক্রান্ত বিষয়ে জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনের প্রস্তাবে বলা হয় মানুষের জীবনের মূল উদ্দেশ্য সুখে থাকা। ভারসাম্যপূর্ণ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির মাধ্যমে টেকসই উন্নয়ন, দারিদ্র্য দূরীকরণসহ পৃথিবীর প্রতিটি মানুষের সুখ-সমৃদ্ধি নিশ্চিত করার জন্য দিবসটি পালন করা হবে।

প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদনা

দিবসটির প্রতিষ্ঠাতা অর্থনীতিবিদ জেম এলিয়েন। তিনি জাতিসংঘের উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়াও জাতিসংঘের পরামর্শদাতা এবং শান্তি ও নিরাপত্তা অর্থনীতিবিদদের প্রতিনিধি এবং জাতিসংঘ অনুমোদিত এনজিও ইসিওএসসি বিশেষ পরামর্শদাতার দায়িত্ব পালন করেন। [৩]

কার্যক্রম সম্পাদনা

জাতিসংঘ তাদের সদস্যভুক্ত দেশগুলোর ওপর পূর্ণ এক বছর জরিপ পরিচালনা করে এ দিবসের সুখী দেশের তালিকা প্রকাশ করে।

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "আন্তর্জাতিক সুখ দিবস"বিবিসি বাংলা। ১৯ মার্চ ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মে ২০১৯ 
  2. "আজ বিশ্ব সুখী দিবস"দৈনিক জনকণ্ঠ। ১৯ মার্চ ২০১৯। ৩১ মে ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মে ২০১৯ 
  3. "Happiness Around the World"Live Happy। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মে ২০১৯