আন্তঃপ্রজনন পরিহার প্রবণতা

আন্তঃপ্রজনন পরিহার প্রবণতা, অথবা আন্তঃপ্রজনন পরিহার প্রবণতা তত্ত্ব মূলতঃ আন্তঃপ্রজননের ফলে ক্ষতিকর প্রভাবকে প্রতিরোধ করার ধারণাকে বিবর্তনীয় জীববিজ্ঞানের ছায়ায় আলোচনা করা হয়। আন্তঃপ্রজনন পরিহার প্রবণতা তত্ত্বে বলা হয় যে, একটি নির্দিষ্ট প্রজাতির নির্দিষ্ট জনসংখ্যায় প্রাকৃতিক নির্বাচন ও যৌন নির্বাচনে নির্দিষ্ট গাঠনিক নকশা গড়ে তোলে যেন, সেই নির্দিষ্ট প্রজাতির নির্দিষ্ট জনস্ংখ্যার বা ঘনিষ্ঠ প্রজাতির মাঝে কোন ধরনের প্রজনন কর্ম না হয়। যদিও আন্তঃপ্রজননের দরুন বিবর্তনী মূল্য চুকাতে হয়, আন্তঃপ্রজনন পরিহার প্রবণতা এক্ষেত্রে ভবিতব্য যৌনসঙ্গীর সংখ্যা কমিয়ে দিয়ে সুযোগ ব্যয়ের হার বাড়াতে পারে।[১] অতএব, আন্তঃপ্রজনন ও আন্তঃপ্রজনন পরিহার প্রবণতা একটি সাম্যাবস্থা তৈরি করে। আন্তঃপ্রজননের গাঠনিক নকশা এবং এর নির্দিষ্ট প্রকৃতি এই সাম্যতাই নির্ধারন করে।[২]

আন্তঃপ্রজননের ফলাফল আন্তঃপ্রজন বিষন্নতা, যা একটি জনসংখ্যার শারীরিক সক্ষমতাকে কমিয়ে দেয়। দুই পদ্ধতিতে আন্তঃপ্রজনন বিষন্নতা ঘটে। প্রথম উপায়ে,  ক্ষতিকর রিসেসিভ এলিলের অনুপকারী ট্রেইটগুলো প্রকাশ পেতে শুরু করে। কেননা, আন্তঃপ্রজননে একই রিসেসিভ এলিল সম্পন্ন দুই প্রাণীর মাঝে প্রজনন প্রক্রিয়া সম্পাদন হয়। ফলে, মাতা ও পিতা উভয় পক্ষ থেকে রিসেসিভ এলিল বংশধরের মাঝে আসে।[৩] আন্তঃপ্রজনন বিষন্নতা তৈরির অপর একটি উপায় হেটেরোজাইগোসিটির শারীরিক দক্ষতার সাথে সম্পর্কিত। 

বন্য প্রাণী ও উদ্ভিদ এমনকি মানুষের জনসংখ্যায় আন্তঃপ্রজনন বিষন্নতার জিনেটিক্স নিয়ে পর্যালোচনা করে দেখা গেছে যে, একটি জনসংখ্যায় আন্তঃপ্রজনন বিষন্নতা এবং এর ঠিক বিপরীত হেটেরোসিসের শক্তিশালী কারণ হলো ক্ষতিকারক রিসেসিভ এলিলের উপস্থিতি।  আন্তঃপ্রজন এবং স্বপরাগায়নকারী উদ্ভিদ ও পার্থোজেনেসিস (হাইমেনোপটেরা) এই ক্ষতিকর রিসেসিভ এলিলের দিকে ধাবিত হয় এবং আন্তঃপ্রজনন বিষন্নতায় ভোগে। সম্পর্কহীন  দুইয়ের মাঝে ক্রস বা প্রজনন ঘটিয়ে পরবর্তী বংশধরকে এই সমস্যা থেকে থেকে উত্তরণ করানো যায়। [৪][৫]

অনেক গবেষণায় অবশ্য দেখানো হয়েছে হোমোজাইগোসিটি সম্পন্ন প্রাণী  বিশেষ হেটেরোজাইগোসিটি সম্পন্ন প্রাণীবিশেষ অপেক্ষাকৃত কম সুবিধাসম্পন্ন।[৬] উদাহরণস্বরূপ, দক্ষিণ আফ্রিকার চিতার উপর করা একটি পরীক্ষায় প্রমাণ হয়েছে জিনেটিক বৈচিত্র্যতার কমতি একটি জনসমষ্টির প্রতিটি চিতার স্বাস্থ্যে খারাপ প্রভাব ফেলেছে।তাদের অল্প বয়সে মৃত্যু হার এমনকি বীর্যেও অস্বাভাবিকত্য দেখা গেছে।[৭] হেটেরোজাইগোসিটি সম্পন্ন জনগোষ্ঠীর শারীরিক সক্ষমতায় হোমোজাইগোসিটি সম্পন্ন জনগোষ্ঠীর চেয়ে বেশি সুবিধা পেয়ে থাকে। অপরদিকে উচ্চ হারে হোমোজাইগোসিটি একটি সম্পূর্ণ জনসংখ্যাকে ধীরে ধীরে আন্তঃপ্রজনন বিষন্নতার দিকে ধাবিত করে। এরই ফলে আন্তঃপ্রজননকে পরিহার করার প্রবণতা বিবর্তনীয় দিক দিয়েই গড়ে ওঠেছে। [৮]

প্রণালী সম্পাদনা

আন্তঃপ্রজনন প্রক্রিয়ায় প্রাপ্ত বংশধরের বিরুদ্ধে নির্বাচন প্রক্রিয়ায় পরিহার প্রবণতার বিবর্তন ঘটেছে। আন্তঃপ্রজনন পরিহার প্রবণতা অন্তত চারটি উপায়ে প্রকৃতিতে ঘটে। সন্তান স্বীকৃতি, ছড়িয়ে পড়া, অতিরিক্ত-জোড়া/অতিরিক্ত দল সহ-জনস্ংখ্যা এবং বিলম্বিত পরিপক্কতা।[৮][৯] বলে রাখ ভালো, এই চারটি পদ্ধতি একে উপরের সাথে নির্ভরশীল নয় এবং একই সময়ে একটি জনসমষ্টিতে আন্তঃপ্রজনন পরিহার প্রবণতার জন্য একের বেশি কারণ কাজ করতে পারে। 

সন্তান স্বীকৃতি সম্পাদনা

 
সোনালী হ্যামস্টারদের মাঝে ফিনোটাউপের ব্যবহার করে সন্তান কি সন্তান না তার ভিন্নতা যাচাইয়ের প্রবণতা দেখা যায়।

সন্তান স্বীকৃতি মেকানিজমে একটি জীব নিজের সাথে ঘনিষ্ঠসম্পর্ক বিদ্যমান জীবের সাথে যৌন সম্পর্ক স্থাপন পরিহার করে। একাধিক উদাহরনে দেখা গিয়েছে যে, প্রাণীদের মাঝে ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের কারো সাথে যৌন সম্পর্ক স্থাপনে অনীহা কাজ করে। এক গবেষণায় , গবেষকেরা কৃত্রিম ভাবে আত্মীয় ও অনাত্মীয়দের মাঝে প্রজননের জন্য জোড়া করে (কৃত্রিম বলতে, এই জোড়াগুলোকে গবেষণার উদ্দেশ্যেই করা হয়েছিল।) তাদের প্রজনন ফলাফল তুলনা করে। তাদের গবেষণায় আত্মীয়অদের নিয়ে করা জোড়াসমূহের মধ্যকার প্রজনন হার অনাত্মীয়দের মাঝে করা প্রজননহারের চেয়ে নাটকীয়ভাবে কম ছিলো।[২][৮] সিমনসদের দ্বারা পরিচালিত মাঠের ঝিঝি পোকার উপর একটি গবেষণা প্রদর্শন করেছে যে, নারী ঝিঝি পোকা সহদোর কিংবা অর্ধ-সহদোর অপেক্ষা সহদোর নয় এমন পোকার সাথে মিলনে উচ্চ পর্যায়ের আগ্রহ দেখায়। আরেকটি গবেষণায় গবেষকেরা ঝিঝি পোকাদের ইচ্ছেমতো যৌন সঙ্গী খুজে নেয়ার সুযোগ দিলে দেখা যায়, তারা অনাত্মীয়দের মাঝেই নিজ সঙ্গী খুজে নিচ্ছে।[১০] ক্রাকোও ও তার সহকর্মীদের একটি গবেষণা এ প্রসঙ্গে উল্লেখ করা যায়। কিছু বন্য পুরুষ ইঁদুরকে একটি নকশায় রাখা হয়। সেখানে চারটি খোলা খাঁচায় পুরুষ ইদুরগুলোর আত্মীয় ও অনাত্মীয় সম্পর্কিত ইঁদুরের বেডিং রাখা হয়েছিল। দেখা গেলো যে, পুরুষ ইঁদুরগুলো আত্মীয় সম্পর্কহীন অসহোদর নারী ইঁদুরের বেডিং এর প্রতিই আকৃষ্ট হচ্ছে।[১১]

গবেষণায় দেখা গেছে, যেসমস্ত প্রজাতির মধ্যে ছড়িয়ে পড়ার ধরনের কারণে স্ব-আত্মীয়দের মাঝে মিলনের সম্ভাব্যতা বেশি, সেসকল প্রজাতির মাঝে আন্তঃপ্রজন পরিহারকরণ প্রবণতা উচ্চ হারে দেখতে পাওয়া যায়।[৮] আত্মীয় বা বংশধর পরিচয়ে  বহুল সংখ্যক মেকানিজম রয়েছে। এরমাঝে রয়েছে পরিচিতি, ব্যক্তিবিশেষে  ফিনোটাইপিক সংকেত, রাসায়নিক সংকেত এবং এমএইচসি জিন।[৮] প্রাণীবিশেষ নিজের বংশধরের মধ্যকার ফিনোটাইপিক প্রোফাইল সম্পর্কে জ্ঞাত হয়ে তা দ্বারা বংশধর সনাক্তকরণ করতে পারে। অনেক প্রাণীই নিজের সন্তান, সহোদরদের সাথে পরিচিত হওয়ার মাধ্যমে এই ফিনোটাইপগুলোর ব্যাপারে অবগত হয়। একে বলা হয় ওয়েস্টমার্ক ইফেক্ট।[১২] উদাহরণস্বরূপ হোমস এবং শেরমানের গবেষণার কথা উল্লেখ করা যায়। তারা আর্কটিকের কাঠবেড়ালী ও বেল্ডিং এর কাঠবিড়ালীর উপর গবেষণা চালান। তারা এই দুই প্রজাতির সহোদর ও একই বাসায় বসবাস কারো প্রাণীদের একসাথে রাখেন। দেখা গেছে যে, সহোদর হোক আর না হোক, তারা অন্যসকল প্রাণিদের প্রতি একই ভাবে আক্রমানাত্মক আচরণ দেখিয়েছে। কিছু নির্দিষ্ট প্রাণীর ক্ষেত্রে সামাজিকীকরণ বেশ স্থিতিশীল ছিলো। দেখা গেছে বাচ্চাকাচ্চা ও অন্যান্য যেসমস্ত প্রাণীদের মাঝে সম্পর্ক ছিলো, তাদের মাঝে এই স্থিতিশীলতা অনেক উচ্চ হারে ছিলো।[১৩] 

মানুষের সন্তান সনাক্তকরণ সম্পাদনা

তিনটি ভিন্ন ভিন্ন পরীক্ষায় অলফ্যাকশন-বায়াজড মেকানিজম মানুষের সন্তান সনাক্তকরণ এবং আন্তঃপ্রজনন প্রহারকরণ প্রবণতা পর্যবেক্ষিত হয়েছে। [১৪] ফলাফল বলে, অলফ্যাকশন সম্ভবত ওয়েস্টমার্ক প্রভাবে শিশুকাল থেকেই সহোদরদের মাঝে প্রজনন প্রবণতা পরিহারকরণ গড়ে তুলতে সাহায্য করে।[১২]

উদ্ভিদে আন্তঃপ্রজনন পরিহারকরণ সম্পাদনা

দ্বিবীজপত্রী উদ্ভিদ, সাইলীন লাটিফোলিয়ার উপর পরীক্ষা চালানো হয়, এই উদ্ভিদগুলো পরাগায়নের ক্ষেত্রে কম সম্পর্কসম্পন্ন ফুলের রেণুকে পছন্দ করে এবং আন্তঃপ্রজনন পরিহার করে।[১৫] এভাবেই সম্ভবত অন্যান্য উদ্ভিদেরাও আন্তঃপ্রজন বিষন্নতা থেকে নিজেদের জনগোষ্ঠীকে রক্ষা করে। 

ডিসপার্সাল সম্পাদনা

 
গম্বে স্ট্রীম জাতীয় পার্কে পুরুষ শিম্পাঞ্জিরা নিজ সম্প্রদায়ের মাঝে থাকলেও নারী শিম্পাঞ্জিরা অন্য দলের মাঝে ছড়িয়ে পড়ে

কিছু প্রাণীতে ছড়িয়ে পড়ার প্রবণতা দেখা যায়, যা নিজ আত্মীয়দের মাঝে ও আন্তঃপ্রজনন প্রতিরোধ করে।[৮] প্রাথমিক ছড়িয়ে পড়াকে জন্মসংক্রান্ত বা সহজাত ছড়িয়ে পড়া নামেও পরিচিত। এক্ষেত্রে প্রাণীবিশেষ তাদের জন্ম যে এলাকায় হয়েছে, সেই এলাকা ত্যাগ করেন। ফলাফলস্বরূপ, একটি প্রজাতি ব্রিডিং ডিসপোর্সাল ঘটায় যা মূলতঃ প্রাণিবিশেষের নিজের জন্মস্থান ও জন্মসূত্রে প্রাপ্ত দল ছেড়ে অন্য দলে ছড়িয়ে পড়ার প্রবণতাকে বোঝায়।[১৬]

সেক্স বায়াজড ডিসপার্সাল সম্পাদনা

ডিসপার্সালের অনেক ক্ষেত্রে দেখায় যায় এক লিঙ্গের প্রাণী একই প্রজাতির বিপরীত লিঙ্গের অপেক্ষা এই প্রবণতা বেশি প্রদর্শন করে। [১৭] এইধরনের প্রবণতা একাধিক কারণের উপর নির্ভরশীল যার মাঝে আছে, মিলনের ধরন, সামাজিক স্ংগঠন, আন্তঃপ্রজন ও ছড়িয়ে পড়ার ব্যয় এবং দৈহিক কারণ ইত্যাদি।[১৭][১৮][১৯]

নন-বায়াজড ডিসপার্সাল সম্পাদনা

যখন ডিসপার্সাল বা ছড়িয়ে পড়ার ব্যয় ও লাভ নারী ও পুরুষ উভয় লিঙ্গের জন্যই সমান্তরাল হয়, তখন পর্যবেক্ষিত প্রজাতির মাঝে কোন ধরনের সেক্স বায়াজড ডিসপার্সাল দেখা যায় না।[২০]

বিলম্বিত বয়োঃপ্রাপ্তি সম্পাদনা

মাতাপিতার উপস্থিতিতে বংশধরদের মাঝে বিলম্বিত বয়োঃপ্রাপ্তিও আন্তঃপ্রজনন এড়ানোর একটি উপায়। এই প্রক্রিয়ার মাঝে রয়েছে সন্তদির লিঙ্গভেদে নিজের পিতা বা মাতার অপসারণ। নারী সিংহদের মাঝে যারা যৌন পরিপক্কতা দেখাতে শূরু করে তাদের মাঝে নিজ পিতাকে অন্য পুরুষ সিংহ দ্বারা অপসরণের প্রবণতা দেখা যায়।[৮]

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. Waser, Peter M.; Austad, Steven N.; Keane, Brian (1986-10)। "When Should Animals Tolerate Inbreeding?"The American Naturalist (ইংরেজি ভাষায়)। 128 (4): 529–537। আইএসএসএন 0003-0147ডিওআই:10.1086/284585  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)
  2. ARCHIE, ELIZABETH A.; HOLLISTER-SMITH, JULIE A.; POOLE, JOYCE H.; LEE, PHYLLIS C.; MOSS, CYNTHIA J.; MALDONADO, JÉSUS E.; FLEISCHER, ROBERT C.; ALBERTS, SUSAN C. (২০০৭-০৯-০৪)। "Behavioural inbreeding avoidance in wild African elephants"Molecular Ecology (ইংরেজি ভাষায়)। 16 (19): 4138–4148। আইএসএসএন 0962-1083ডিওআই:10.1111/j.1365-294x.2007.03483.x 
  3. Charlesworth, Deborah; Willis, John H. (2009-11)। "The genetics of inbreeding depression"Nature Reviews Genetics (ইংরেজি ভাষায়)। 10 (11): 783–796। আইএসএসএন 1471-0056ডিওআই:10.1038/nrg2664  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)
  4. Bernstein, H.; Hopf, F.A.; Michod, R.E. (১৯৮৭)। Molecular Genetics of Development। Elsevier। পৃষ্ঠা 323–370। আইএসবিএন 9780120176243ডিওআই:10.1016/s0065-2660(08)60012-7 
  5. E., Michod, Richard (১৯৯৫)। Eros and evolution : a natural philosophy of sex। Reading, Mass.: Addison-Wesley Pub. Co। আইএসবিএন 020140754Xওসিএলসি 30625193 
  6. Crnokrak, Peter; Roff, Derek A (1999-09)। "Inbreeding depression in the wild"Heredity (ইংরেজি ভাষায়)। 83 (3): 260–270। আইএসএসএন 0018-067Xডিওআই:10.1038/sj.hdy.6885530  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)
  7. O'Brien, S. J.; Roelke, M. E.; Marker, L.; Newman, A.; Winkler, C. A.; Meltzer, D.; Colly, L.; Evermann, J. F.; Bush, M. (১৯৮৫-০৩-২২)। "Genetic basis for species vulnerability in the cheetah"Science (ইংরেজি ভাষায়)। 227 (4693): 1428–1434। আইএসএসএন 0036-8075ডিওআই:10.1126/science.2983425পিএমআইডি 2983425 
  8. Pusey, A.; Wolf, M. (1996-5)। "Inbreeding avoidance in animals"Trends in Ecology & Evolution11 (5): 201–206। আইএসএসএন 0169-5347পিএমআইডি 21237809  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)
  9. Archie, Elizabeth A.; Hollister-Smith, Julie A.; Poole, Joyce H.; Lee, Phyllis C.; Moss, Cynthia J.; Maldonado, Jésus E.; Fleischer, Robert C.; Alberts, Susan C. (2007-10)। "Behavioural inbreeding avoidance in wild African elephants"Molecular Ecology16 (19): 4138–4148। আইএসএসএন 0962-1083ডিওআই:10.1111/j.1365-294X.2007.03483.xপিএমআইডি 17784925  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)
  10. Simmons, L.W. (1989-07)। "Kin recognition and its influence on mating preferences of the field cricket, Gryllus bimaculatus (de Geer)"Animal Behaviour38 (1): 68–77। আইএসএসএন 0003-3472ডিওআই:10.1016/s0003-3472(89)80066-1  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)
  11. Krackow, Sven; Matuschak, Bernhard (২০১০-০৪-২৬)। "Mate Choice for Non-siblings in Wild House Mice: Evidence from a Choice Test and a Reproductive Test"Ethology88 (2): 99–108। আইএসএসএন 0179-1613ডিওআই:10.1111/j.1439-0310.1991.tb00266.x 
  12. Wolf, A. P (১৯৯৩-০১-০১)। "Westermarck Redivivus"Annual Review of Anthropology22 (1): 157–175। আইএসএসএন 0084-6570ডিওআই:10.1146/annurev.anthro.22.1.157 
  13. Pusey, Anne (১৯৯০)। Pedophilia। New York, NY: Springer New York। পৃষ্ঠা 201–220। আইএসবিএন 9781461396840 
  14. Weisfeld, Glenn E.; Czilli, Tiffany; Phillips, Krista A.; Gall, James A.; Lichtman, Cary M. (2003-7)। "Possible olfaction-based mechanisms in human kin recognition and inbreeding avoidance"Journal of Experimental Child Psychology85 (3): 279–295। আইএসএসএন 0022-0965পিএমআইডি 12810039  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)
  15. Teixeira, S.; Foerster, K.; Bernasconi, G. (2009-2)। "Evidence for inbreeding depression and post-pollination selection against inbreeding in the dioecious plant Silene latifolia"Heredity102 (2): 101–112। আইএসএসএন 1365-2540ডিওআই:10.1038/hdy.2008.86পিএমআইডি 18698334  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)
  16. Nelson-Flower, Martha J.; Hockey, Philip A. R.; O'Ryan, Colleen; Ridley, Amanda R. (2012-7)। "Inbreeding avoidance mechanisms: dispersal dynamics in cooperatively breeding southern pied babblers"The Journal of Animal Ecology81 (4): 876–883। আইএসএসএন 1365-2656ডিওআই:10.1111/j.1365-2656.2012.01983.xপিএমআইডি 22471769  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)
  17. Pusey AE (১৯৮৭)। "Sex-biased dispersal and inbreeding avoidance in birds and mammals"Trends in Ecology & Evolution2 (10): 295–299। ডিওআই:10.1016/0169-5347(87)90081-4 
  18. Lehmann L, Perrin N (২০০৩)। "Inbreeding avoidance through kin recognition: choosy females boost male dispersal"The American Naturalist162 (5): 638–652। ডিওআই:10.1086/378823পিএমআইডি 14618541 
  19. Clutton-Brock TH (১৯৮৯)। "Female transfer and inbreeding avoidance in social mammals"। Nature337: 70–72। ডিওআই:10.1038/337070a0 
  20. Perrin, Nicolas; Mazalov, Vladimir (1999-09)। "Dispersal and Inbreeding Avoidance"The American Naturalist (ইংরেজি ভাষায়)। 154 (3): 282–292। আইএসএসএন 0003-0147ডিওআই:10.1086/303236  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)