অ্যামান্ডা বাইন্স
অ্যামান্ডা লরা বাইন্স (ইংরেজি: Amanda Laura Bynes) (জন্ম: ৩ এপ্রিল, ১৯৮৬)[১] একজন মার্কিন অভিনেত্রী, কমেডিয়ান, ফ্যাশন ডিজাইনার, গায়িকা, এবং কণ্ঠ অভিনেত্রী। তিনি নিকেলোডিয়ন টেলিভিশন চ্যানেলে দি অ্যামান্ডা শো নামে নিজের একটি টেলিভিশন অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করতে। নিকেলোডিয়নের হয়ে তিনি ১৯৯০-এর দশকে অল দ্যাট নামক আরো একটি সফল টেলিভিশন অনুষ্ঠানে কাজ করেন। ২০০০-এর দশকে তার চলচ্চিত্র শিল্পে পদাপর্ণ হয়। টিনএজার হিসেবে বিভিন্ন চলচ্চিত্রে তিনি অভিনয় করেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য শি’স দ্য ম্যান (২০০৬) এবং হেয়ারস্প্রে (২০০৭)।
অ্যামান্ডা বাইন্স | |
---|---|
জন্ম | অ্যমান্ডা লরা বাইন্স |
পেশা | অভিনেত্রী, গায়িকা, কণ্ঠ অভিনেত্রী |
কর্মজীবন | ১৯৯৩ — বর্তমান |
ওয়েবসাইট | amandabynes.com |
২০০৬ সালে বাইন্স পিপল ম্যাগাজিনের জরিপে অনূর্ধ্ব ২৫ বয়সের ২৫ জন তারকার এক তালিকায় (25 Hottest Stars Under 25) স্থান লাভ করেন।[২] ২০০৭ সালে তিনি ফোর্বস-এর অনূর্ধ্ব ২১ বয়সের জনপ্রিয় ব্যক্তিত্বদের মাঝে ৫ম সর্বোচ্চ পারিশ্রমিক গ্রহণকারী অভিনেত্রী হিসেবে আবির্ভূত হন। তাঁর আয়ের পরিমাণ ছিলো ২৫ লক্ষ মার্কিন ডলার।[৩]
প্রাথমিক জীবন সম্পাদনা
ক্যালিফোর্নিয়ার থাউসেন্ড ওকসে অ্যমান্ডা বাইন্সের জন্ম ও বেড়ে ওঠা। তাঁর মা লিন অরগ্যান একজন সহকারী দন্ত চিকিৎসক ও অফিস ব্যবস্থাপক। বাবা রিক বাইন্স পেশায় ছিলেন একজন দন্ত বিশারদ। এছাড়া মাঝে মাঝে তিনি রম্যচরিত্রেও অভিনয় করতেন।[৪] বাইন্সের বড় দুই ভাই-বোন আছে। একজনের নাম টমি (জন্ম: ১৯৭৪) ও অপরজনের নাম জিলিয়ান (জন্ম: ১৯৮৩)। জিলিয়ানের ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়া, লস অ্যাঞ্জেলস থেকে থেকে ইতিহাস শাস্ত্রে স্নাতক ডিগ্রি আছে, তাছাড়া তিনি সামান্য কিছু অভিনয়ও করেছেন।[৫] বাইন্সের নানী কানাডার টরেন্টো থেকে যুক্তরাষ্ট্রে এসেছিলেন।[৬] তাঁর ভেতর আইরিশ, পোলিশ, রুশ, এবং রোমানীয় বংশের ঐতিহ্য আছে।[৭][৮] অ্যামান্ডা বাইন্সের বাবা একজন রোমান ক্যাথলিক ও মা হচ্ছেন ইহুদি। বাইন্স নিজেকে একজন ইহুদি হিসেবে বর্ণনা করেন,[৯][১০][১১] কিন্তু তিনি আরো বলেছেন, “আমি এখনো ঠিক করিনি (ধর্মের ব্যাপারে)। আমি জানি না আমি সত্যিকার অর্থে কী বিশ্বাস করি”।[৬]
তথ্যসূত্র সম্পাদনা
- ↑ Biography of Amanda Bynes
- ↑ CanWest News Service (২০০৬-০৫-০২)। "Young and hot"। Canada.com। ২০০৭-১০-১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৭-১৯।
- ↑ Forbes staff (২০০৭-০২-২৬)। "Young Hollywood's Top-Earning Stars"। Forbes.com। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৭-১৯।
- ↑ "Amanda Bynes Biography (1986–)"। FilmReference। ২০০৭। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৭-১৯।
- ↑ Topel, Fred (২০০৭-০৭-১৮)। "Amanda Bynes on Hairspray"। CanMan। ২০১৮-০৯-১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৭-১৯।
- ↑ ক খ Bloom, Nate (২০০৭-০৭-১০)। "She's the Man: A Q&A with Amanda Bynes"। InterfaithFamily.com। ২০১২-০৬-০৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৭-১৯।
- ↑ http://twitter.com/amandabynes/status/7426124294
- ↑ [১]
- ↑ Mentioned on Jimmy Kimmel Live, (March 7, 2006); can be viewed at http://www.youtube.com/watch?v=0EbyYi9Cpww
- ↑ Mentioned on Rove, 2006—can be seen at http://youtube.com/watch?v=Eyur6BtlEOQ
- ↑ http://www.usatoday.com/life/movies/news/2007-07-22-hairspray-cast_N.htm