অ্যানা কক্স ব্রিনটন

অ্যানা শিপলি কক্স ব্রিনটন ছিলেন একজন মার্কিন ধ্রুপদী সাহিত্যকর্ম পণ্ডিত, উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রশাসক, লেখিকা এবং কোয়েকার নেত্রী।

জীবনের প্রথমার্ধ সম্পাদনা

অ্যানা শিপলি কক্স ক্যালিফোর্নিয়ার স্যান হোসেতে জন্মগ্রহণ করেন,[১] তিনি চার্লস এলউড কক্স এবং লিডিয়া এস. বিন কক্সের কন্যা এবং কোয়েকার নেতা জোয়েল এবং হান্না বিনের নাতনী।[২] তার বাবা স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিতের অধ্যাপক ছিলেন।[৩] অ্যানা ফিলাডেলফিয়ার ওয়েস্টটাউন স্কুলে পড়াশোনা করেন এবং স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে যথাক্রমে ১৯০৯[৪] এবং ১৯১৭ সালে[৫] স্নাতক এবং ডক্টরাল অধ্যয়ন উভয়ই সম্পন্ন করেন। তার বোন ক্যাথারিন কক্স মাইলস, স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞানী। [৩]

কর্মজীবন সম্পাদনা

ব্রিনটন মিলস কলেজের অনুষদের প্রত্নতত্ত্ব এবং শিল্প ইতিহাসের অধ্যাপক ছিলেন।[৬] তিনি কলেজের স্কুল অফ ফাইন আর্টসের আহ্বায়ক এবং মিলস কলেজ অনুষদের ডিন ছিলেন। এছাড়াও তিনি ল্যাটিন এবং গ্রীক শিক্ষা দিতেন এবং ১৯২১ থেকে ১৯২৮ সাল পর্যন্ত ইন্ডিয়ানার আর্লহাম কলেজের ক্লাসিক বিভাগের প্রধান ছিলেন।[৭][৮] তার গবেষণামূলক প্রজেক্ট, একটি অনুবাদ এবং ভাষ্য শিরোনাম Maphaeus Vegius and his Thirteenth Book of the Aeneid, স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস দ্বারা ১৯৩০ সালে প্রকাশিত হয়,[৯] এবং ২০০২ সালে পুনরায় প্রকাশ করা হয়[১০]

ব্রিন্টন একটি প্রাক-রাফেলাইট অ্যানিড তৈরি করেছিলেন, যা ১৯৩৪ সালে শিল্প সংগ্রাহক এস্টেল ডোহেনি ( এডওয়ার্ড এল. ডোহেনির স্ত্রী) দ্বারা ব্যক্তিগতভাবে প্রকাশিত হয়েছিল।[১১] তিনি ১৯৩০ সালে হাওয়াইতে প্যান-প্যাসিফিক মহিলা সম্মেলনের একজন প্রতিনিধি ছিলেন[১২][১৩] ১৯৩১ এবং ১৯৩২ সালে, তিনি ইংল্যান্ডের সেলি ওক কলেজে উন্নত অধ্যয়নের জন্য একটি উডব্রুক ফেলোশিপ গ্রহণ করেন।[১] তিনি ১৯৩৪ সালে ক্যালিফোর্নিয়ার রিভারসাইডে ইনস্টিটিউট অফ ওয়ার্ল্ড অ্যাফেয়ার্স সভায় একজন বক্তা ছিলেন।[১৪]


তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "Anna Cox Brinton Dies; Author, Scholar"The Philadelphia Inquirer। অক্টোবর ৩০, ১৯৬৯। পৃষ্ঠা 20। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ২০, ২০১৯ – Newspapers.com-এর মাধ্যমে। 
  2. J. W. B. (জুন ১৫, ১৯২২)। "Lydia Shipley Cox, an Appreciation": 594–595। 
  3. "Former Richmond Resident is Dead at Philadelphia"The Richmond Item। জুন ১৩, ১৯৩০। পৃষ্ঠা 15। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ২০, ২০১৯ – Newspapers.com-এর মাধ্যমে। 
  4. "Class of 1909 Has Farewell Day on 'Quad'"San Francisco Call। মে ১৮, ১৯০৯। পৃষ্ঠা 16। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ২০, ২০১৯ – California Digital Newspaper Collection-এর মাধ্যমে। 
  5. Abbott, Margery Post; Chijioke, Mary Ellen (২০০৬)। The A to Z of the Friends (Quakers) (ইংরেজি ভাষায়)। Scarecrow Press। পৃষ্ঠা 31–33। আইএসবিএন 9780810856110 
  6. Rood, Alice Ryan (অক্টোবর ৪, ১৯৩২)। "Dr. Anna Brinton Will Speak on Orient, Europe"Oakland Tribune। পৃষ্ঠা 26D। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ২০, ২০১৯ – California Digital Newspaper Collection-এর মাধ্যমে। 
  7. "Anna Cox Brinton Talks About Italy to Altrusa Club"Palladium-Item। ডিসেম্বর ৮, ১৯২৭। পৃষ্ঠা 9। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ২০, ২০১৯ – Newspapers.com-এর মাধ্যমে। 
  8. "Secure H. H. Brinton, Wife, for Earlham Faculty Next Year"Palladium-Item। ফেব্রুয়ারি ২২, ১৯২২। পৃষ্ঠা 4। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ২০, ২০১৯ – Newspapers.com-এর মাধ্যমে। 
  9. Brinton, Anna Cox (১৯৩০)। Maphaeus Vegius and his thirteenth book of the Aeneid,chapter on Virgil in the Renaissance। Aeneidosliber XIII.English & Latin.Twyne। Stanford University Press। 
  10. Buckley, Emma (ফেব্রুয়ারি ২০০৩)। "Review of: Maphaeus Vegius and his Thirteenth Book of the Aeneid"আইএসএসএন 1055-7660 
  11. Brinton, Anna Cox; Doheny, Estelle (১৯৩৪)। A pre-Raphaelite Aeneid of Virgil in the collection of Mrs. Edward Laurence Doheny of Los Angeles: being an essay in honor of the William Morris centenary, 1934 (ইংরেজি ভাষায়)। Printed for Mrs. Edward Laurence Doheny by Ward Ritchie। ওসিএলসি 4233993 
  12. "Mrs. Cox, Dr. Brinton Entertained on Kauai"Honolulu Star-Bulletin। আগস্ট ১৯, ১৯৩০। পৃষ্ঠা 9। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ১৯, ২০১৯ – Newspapers.com-এর মাধ্যমে। 
  13. "Delegates to Conference in Hawaii"The San Francisco Examiner। জুলাই ২৭, ১৯৩০। পৃষ্ঠা 63। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ২০, ২০১৯ – Newspapers.com-এর মাধ্যমে। 
  14. "Women Leaders to Take Part in World Institute"The Los Angeles Times। ডিসেম্বর ৫, ১৯৩৪। পৃষ্ঠা 6। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ২০, ২০১৯ – Newspapers.com-এর মাধ্যমে।