ফুলকুঁড়ি ইসলামিক একাডেমী
উইকিপিডিয়ার নিবন্ধ অপসারণের নীতি অনুসারে এই নিবন্ধটি অপসারণ করার প্রস্তাব রাখা হচ্ছে। এই বিষয়ে আপনার মতামত ব্যক্ত করতে হলে এই নিবন্ধের অপসারণের প্রস্তাবনায় আপনার মত ব্যক্ত করুন। এই প্রক্রিয়া চলাকালীন নিবন্ধটি সম্পাদনা করতে বাধা নাই, তবে নিবন্ধটি খালি করে ফেলবেন না, এবং এই প্রস্তাবনার উপর আলোচনা শেষ না হওয়া পর্যন্ত বিজ্ঞপ্তিটি অপসারণ করবেন না। |
ফুলকুঁড়ি ইসলামিক একাডেমী বাংলাদেশের চাঁপাইনবাবগঞ্জের একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এটি ১৯৮২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
ফুলকুঁড়ি ইসলামিক একাডেমী | |
---|---|
ঠিকানা | |
চাঁপাইনবাবগঞ্জ, বাংলাদেশ , | |
তথ্য | |
ধরন | অর্ধ-সরকারী |
নীতিবাক্য | "পড় তোমার প্রভুর নামে, যিনি তোমায় সৃষ্টি করেছেন" |
প্রতিষ্ঠাকাল | ১৯৮২ |
শ্রেণী | শিশু থেকে ১০ম শ্রেণী পর্যন্ত |
শিক্ষার্থী সংখ্যা | ১২০০ |
ইতিহাস সম্পাদনা
একটি কলেজ, একটি স্কুল, একটি মাদ্রাসা, একটি মসজিদ, একটি হাসপাতাল ও একটি এতিমখানাসহ পূর্ণাঙ্গ একটি কমপ্লেক্স প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ইউনুস মোল্লা এই স্কুলের জমি দান করেছিলেন। বর্তমানে হাসপাতাল বাদে সকল অবকাঠামোই রয়েছে। এটি ইকরা ট্রাস্ট কমপ্লেক্স নামেও পরিচিত। ২০১১ সালে এই স্কুলের বর্তমান ভবনটি তৈরি হয় এবং পূর্বের ভবন থেকে অফিস স্থানান্তরিত হয়। বর্তমানে মোট ৩টি ভবনে(১টি টিনশেড) শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে।
শিক্ষা কার্যক্রম সম্পাদনা
এটি মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এখানে শিশু শ্রেণি থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত প্রায় ১,২০০ জন ছাত্রছাত্রী ৪০ জন শিক্ষকের তত্ত্বাবধানে লেখাপড়া করে। স্কুলের নিজস্ব কম্পিউটার গবেষণাগার এবং বিজ্ঞান গবেষণাগার রয়েছে। এছাড়াও বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রদত্ত মাল্টিমিডিয়া প্রোজেক্টরের সাহায্যে ক্লাস পরিচালনা করা হয়।
খেলাধুলা সম্পাদনা
২০০৯ সালে এই বিদ্যালয় হ্যান্ডবলে জাতীয় চ্যাম্পিয়ন হয় এবং ২০১৫ সালে হ্যান্ডবল ও সাঁতারে জেলা চ্যাম্পিয়ন[১] সাফল্য অর্জন করে। ২০১৬ সালে প্রাইম ব্যাংক আয়োজিত জাতীয় স্কুল ক্রিকেট প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হয় স্কুলটি।[২]
সহশিক্ষা কার্যক্রম সম্পাদনা
তথ্যসূত্র সম্পাদনা
- ↑ "চাঁপাইনবাবগঞ্জে স্কুল ও মাদ্রাসা ক্রীড়া প্রতিযোগিতা সম্পন্ন"। সানশাইন।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "প্রাইম ব্যাংক জাতীয় স্কুল ক্রিকেট প্রতিযোগিতায় ফুলকুঁড়ি'র জয়"। Chapai Nawabganj News।