২০১৩ দাগনভূঞা গণধর্ষণ

২০১৩ দাগনভূঞা গণধর্ষণ দ্বারা ২০১৩ সালের ১১ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশের ফেনী জেলার দাগনভূঞায় সংঘটিত একই পরিবারের মা ও মেয়ের গণধর্ষণের ঘটনাকে নির্দেশ করে।

২০১৩ দাগনভূঞা গণধর্ষণ
তারিখ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৩
অবস্থানদাগনভূঞা, ফেনী, বাংলাদেশ
আহত(নারী শিকার)
দোষী সাব্যস্তজয়নাল আবেদিন মামুন
লিটু
জাকের হোসেন দিপু
আরো ২৭ জন
দোষী প্রমাণিতগণধর্ষণ

ঘটনা সম্পাদনা

২০১৩ সালের ১১ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় ফেনী জেলার দাগনভূঞা উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান জয়নাল আবেদিন মামুনের লোকজন একই পরিবারের মা ও মেয়েকে বাসা থেকে তুলে নিয়ে যায়। পরে মামুন ও তার লোকজন তাঁদের দলবেঁধে ধর্ষণ করে এবং ওই দৃশ্য মোবাইলে ধারণ করে। ওইদিনই মামুনের ছোট ভাই লিটুসহ অন্তত ১৪ জন দ্বিতীয় দফায় তাঁদের ধর্ষণ করে ।

এছাড়া মামুন ও তার ভাই ওই দৃশ্য ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে ছয়টি স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর নিয়ে তাঁদের কয়েকটি দোকানসহ কোটি টাকার সম্পত্তি হাতিয়ে নেয় ।

মামলা সম্পাদনা

এ অভিযোগে ঘটনার কয়েকদিন পর গণধর্ষণের শিকার মা ও মেয়ে মামুন ও তার ভাই লিটুসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে থানায় একটি মামলা করেন। ২০১৫ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর দাগনভূঞার কোরাইশমুন্সী বাজার থেকে জাকের হোসেন দিপুকে (২৭) গ্রেপ্তার করা হয় ।

আরও দেখুন সম্পাদনা

তথ্যসূত্র সম্পাদনা