হাকিম হাফিজ আব্দুল মজিদ
এই নিবন্ধে একাধিক সমস্যা রয়েছে। অনুগ্রহ করে নিবন্ধটির মান উন্নয়ন করুন অথবা আলাপ পাতায় বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করুন।
|
হাকিম হাফিজ আব্দুল মজিদ (১৮৮১ - ২২ মার্চ ১৯২২) ছিলেন ব্রিটিশ ভারতের একজন ইউনানি চিকিৎসক এবং ভারত উপমহাদেশের ঔষধ কোম্পানি হামদর্দ এর প্রতিষ্ঠাতা।
হাকিম আব্দুল মজিদ | |
---|---|
হাফিজ আব্দুল মজিদ | |
জন্ম | ১৮৮৩ |
মৃত্যু | ২২ মার্চ ১৯২২ | (বয়স ৩৯)
নাগরিকত্ব | ব্রিটিশ ভারত |
পেশা | চিকিৎসক |
কর্মজীবন | ১৯০৬-১৯২২ |
পরিচিতির কারণ | হামদর্দ কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা |
পিতা-মাতা | শেখ রহিম বকশ |
তিনি ইসলাম ধর্মের পবিত্র গ্রন্থ আল কোরআন সম্পূর্ণ মুখস্থ করে হিফজ বা হাফেজ হন। এছাড়াও তিনি উর্দু ও ফারসি ভাষায় পাণ্ডিত্য লাভ করেন। [১]
চিকিৎসক জীবন সম্পাদনা
হাকিম হাফিজ আব্দুল মজিদ পবিত্র কোরআন, উর্দু ও ফারসি ভাষায় পাণ্ডিত্য লাভ করার পর ইউনানি চিকিৎসায় সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেন। ইউনানি চিকিৎসায় ডিগ্রি অর্জনের পর তিনি হাকিম জামাল খান এর সাথে যোগাযোগ করে একটি হারবাল প্রতিষ্ঠান খোলার ইচ্ছে প্রকাশ করেন। তিনি সহজেই যেকোনো ঔষধি গাছ চিহ্নিত করায় অধিক অভিজ্ঞ বা পণ্ডিত ছিলেন। তিনি তার সহধর্মীনির সাথে পরামর্শ করে ১৯০৬ সালের ১লা আগস্ট ভারতের পুরাতন দিল্লিতে কাজী হাউজে হামর্দদ নামে একটি হার্বালের দোকান খোলেন। কিছুদিন পর তিনি বিভিন্ন ধরনের হার্বাল ঔষধ আবিষ্কার করতে থাকেন। তিনি হামদর্দ এর বহুল জনপ্রিয় শরবত রূহ আফজা ১৯০৭ সালে আবিষ্কার করেন। ১৯২০ সাল নাগাদ এটি ছোট্ট একটি হার্বাল দোকান থেকে বড় পরিসরে ঔষুধ উৎপাদনের প্রতিষ্ঠানে রুপ নেয়। তার বিখ্যাত কিছু ঔষুধ হচ্ছে সাফি, শরবত রূহ আফজা, সিনকারা, রোগান বাদাম শিরিন এবং পাচনল।
সমাজসেবামূলক কাজ সম্পাদনা
তিনি তার মৃত্যুর আগে তার স্ত্রী এবং সন্তানদেরকে হামদর্দ কোম্পানি ওয়াকফ করার জন্য বলে যান। তার কথামত ১৯৪৮ সালে তার বংশধররা হামর্দদ কোম্পানিকে ওয়াকফ করেন। যা এখন একটি অলাভজনক প্রতিষ্ঠান।
মৃত্যু সম্পাদনা
এই ইউনানি চিকিৎসক মাত্র ৪০ বছর বয়সে ১৯২২ সালের ২২ মার্চ মৃত্যুবরণ করেন।
তথ্যসূত্র সম্পাদনা
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |