সতী বেউলা ১৯৫৪ সালে মুক্তি পাওয়া দশম অসমীয়া অসমীয়া চলচ্চিত্রকলকাতার রামনিকলাল প্ৰডাকশনের ব্যানারে নির্মাণ করা ছবিটি পরিচালনা করেছিলেন সুনীল গাঙ্গুলী। সতী বেউলা বাংলা ও অসমীয়া দুটি ভাষাতে নির্মাণ করা হয়েছিল।[১] বাংলা ছবিটি ১৯৫৩ সালে মুক্তি পেয়েছিল আর এর মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন ছবি বিশ্বাস[২] সতী বেউলা মূলতঃ বাংলা সংস্করণটির অসমীয়া রূপান্তর ছিল। তাই এর পটভূমিও বঙ্গ ছিল।[১]

সতী বেউলা
পরিচালকসুনীল গাঙ্গুলী
প্রযোজকরামনিকলাল প্ৰডাকশন
রচয়িতাপ্ৰবীন ফুকন
কাহিনিকারপদ্মাপুরাণের বেহুলা-লক্ষীন্দরের আখ্যানের আধারে
উৎস১৯৫৩ সালে মুক্তি পাওয়া বাংলা 'সতী বেহুলা'র অসমীয়া রূপান্তর
শ্রেষ্ঠাংশেফণী শর্মা
সুরকারভূপেন হাজারিকা
মুক্তি১৯৫৪
দেশভারত ভারত
ভাষাঅসমীয়া

সতী বেউলার অসমীয়া সংস্করণটির সংলাপ লিখেছিলেন প্ৰবীন ফুকন। চাঁদ সদাগরের ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন ফণী শৰ্মা[১]

দরাচলতে কাহিনীটো মূল বঙলা কাহিনীর অসমীয়া রূপান্তরহে আছিল। সেই কারণে ছবিখনিত বেউলাই নিজর রূপত অসম জীয়রী হৈ আত্মপ্রকাশ করিবলৈ সুযোগ নাপালে, কামরূপর চান্দো সাওদেও নিজা রূপ প্রতিপন্ন করিব নোয়ারিলে। কীর্তিমান অভিনেতা ফণী শর্মায়ো এই ছবিত নিজর বৈশিষ্ট দেখুয়াব নোয়ারিলে। অসমীয়া চান্দ সদাগর আরু বেউলার প্রকৃত প্রকৃত রূপত নাট্যকারে দাঙি ধরিব নোয়ারার বাবেই ছবিখন অসমীয়া রাইজর বাবে আকর্ষণীয় নহ'ল বুলিয়ে ক'ব পারি।

মঞ্চলেখা, অতুলচন্দ্ৰ হাজারিকা

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. মঞ্চলেখা, পৃষ্ঠা ৩১১, অতুলচন্দ্ৰ হাজরিকা, লয়াৰ্চ বুক ষ্টল, গুয়াহাটী, ১৯৬৭ 
  2. "SATI BEHULA"। ৫ আগস্ট ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ এপ্রিল ২০২০