শহীদ এ.এইচ.এম কামারুজ্জামান সরকারি ডিগ্রি কলেজ

রাজশাহী নগরীর অন্যতম সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান

শহীদ এ এইচ এম কামারুজ্জামান ডিগ্রি কলেজ রাজশাহী নগরীর অন্যতম সরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। বর্তমানে ফলাফলের ভিত্তিতে এটি রাজশাহী কলেজ এবং নিউ গভঃ ডিগ্রি কলেজের পরে অবস্থান। ১৯৯৪ সালে রাজশাহীর উপশহর এলাকায় কলেজটি প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ২০১৩ সালে কলেজটি জাতীয়করণ করা হয়। রাজশাহীর কৃতি সন্তান ও জাতীয় চার নেতার অন্যতম শহীদ এ এইচ এম কামারুজ্জামানের স্মৃতির প্রতি সম্মান রেখে এই কলেজের নামকরণ করা হয়।[১]

শহীদ এ.এইচ.এম কামারুজ্জামান সরকারি ডিগ্রি কলেজ
ধরনসরকারি
স্থাপিত১৯৯৪; ৩০ বছর আগে (1994)
অন্যান্য শিক্ষার্থী
উচ্চ মাধ্যমিক
ঠিকানা
উপশহর, রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন
, ,
মানচিত্র

ইতিহাস সম্পাদনা

১৯৯৪ সালে রাজশাহী মহানগরীর উপশহর এলাকার কিছু বেকার যুবক হাউজিং স্টেটের জমি নিয়ে কলেজটি প্রতিষ্ঠা করে। ২০১২ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে শিক্ষামন্ত্রনালয় এর নামকরণের বিষয়টি অনুমোদন দেয়। সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশা এই কলেজের সভাপতি।[১]

জাতীয়করণ সম্পাদনা

২০১৩ সালে প্রতিষ্ঠানটি জাতীয়করনের মধ্য দিয়ে রাজশাহী শহরে আরো একটি সরকারি কলেজ এর যাত্রা শুরু হয়।[১] নগরীর শহীদ এ এইচ এম কামারুজ্জামান ডিগ্রি কলেজ জাতীয়করণ রাজশাহীর শিক্ষা ক্ষেত্রে একটি বড় অর্জন।

অবকাঠামো সম্পাদনা

কলেজটিতে বর্তমানে ৫ তলা একটি ভবন রয়েছে। এবং পাশে একটি পুরাতন দোতলা ভবন রয়েছে, যেটা প্রশাসনিক ভবন হিসেবে ব্যবহার করা হয়। এছাড়া কলেজের ভেতর আরো একটি ভবন নির্মাণের পরিকল্পনা চলছে। কলেজটিতে রয়েছে শহীদ এ.এইচ.এম কামারুজ্জামানের একটি ভাষ্কর্য। রয়েছে লাইব্রেরী, মেয়েদের জন্য জন্য কমন রুম। এবং কলেজের ভেতর বসার জন্য ছোট্ট একটি ছাউনী রয়েছে। পুরো কলেজটি বাউন্ডারি ওয়াল দিয়ে ঘেরা।

ছোট্ট এই ক্যাম্পাস টা সবুজ ঘাস আর গাছপালা দ্বারা আচ্ছাদিত।

 
শহীদ এ.এইচ.এম কামারুজ্জামান সরকারি ডিগ্রি কলেজ ভবন

পরিচালনা সম্পাদনা

আরও দেখুন সম্পাদনা

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "সাংসদ বাদশার ঐকান্তিক চেষ্টায় সরকারি হলো শহীদ কামারুজ্জামান ডিগ্রি কলেজ"সোনালি সংবাদ। কাদিরগঞ্জ, গ্রেটার রোড, রাজশাহী, বাংলাদেশ। ২৮ অক্টোবর ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৪-২৯ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]