মুন্দ্রা হল একটি আদমশুমারী শহর এবং ভারতের গুজরাত রাজ্যের কচ্ছ জেলার মুন্দ্রা তালুকার সদর দফতর। প্রায় ১৬৪০-এর দশকে প্রতিষ্ঠিত, শহরটি তার ইতিহাস জুড়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্য কেন্দ্র ও বন্দর ছিল। বর্তমানে মুন্দ্রা বন্দর ভারতের বৃহত্তম বেসরকারি বন্দর।

মুন্দ্রা
নগর
মুন্দ্রা গুজরাট-এ অবস্থিত
মুন্দ্রা
মুন্দ্রা
গুজরাতে অবস্থান
স্থানাঙ্ক: ২২°৫১′ উত্তর ৬৯°৪৪′ পূর্ব / ২২.৮৫° উত্তর ৬৯.৭৩° পূর্ব / 22.85; 69.73
রাষ্ট্র ভারত
রাজ্যগুজরাত
জেলাকচ্ছ
সরকার
 • ধরনপৌরসভা
 • শাসকমুন্দ্রা-বারোই নগর পালিকা
উচ্চতা১৪ মিটার (৪৬ ফুট)
জনসংখ্যা
 • মোট৩৬,২৮১[১]
ভাষা
 • দাপ্তরিকগুজরাতি, হিন্দি
 • অন্যান্যকাচ্ছি
সময় অঞ্চলআইএসটি (ইউটিসি+৫:৩০)
পিন৩৭০৪২১
যানবাহন নিবন্ধনজিজে-১২

অর্থনীতি সম্পাদনা

 
মুন্দ্রা বন্দর
 
মুন্দ্রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র

মুন্দ্রা অতীতে লবণ ও মশালার ব্যবসায়ের জন্য সুপরিচিত ছিল এবং এখন টাই-ডাই ও ব্লক-প্রিন্টেড টেক্সটাইলগুলির জন্য পরিচিত। পুরানো বন্দরটি আজ কার্যত অকেজো, এবং কেবলমাত্র স্থানীয় ছোট মাছ ধরার নৌকাগুলি পলি দ্বারা ভরাট হয়ে যাওয় জলপথ ও বন্দরটি ব্যবহার করে।

স্থানীয় জনগণের আয়ের প্রধান উৎস হল কৃষি, উদ্যানপালন ও মজুরি। মুন্দ্রায় সর্দারকৃষিনগর দান্তিওয়াড়া কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় দ্বারা পরিচালিত একটি খেজুর গবেষণা কেন্দ্র রয়েছে, যা ১৯৬৯ সালে বীজ খামার থেকে রূপান্তরিত হয়েছিল হয়েছিল। বেশ কিছু লোক উত্পাদনকারী সংস্থা, বন্দর ও বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলিতে নিযুক্ত রয়েছে।[২]

আদানি পোর্টস অ্যান্ড এসইজেড লিমিটেডের মালিকানাধীন ও পরিচালিত বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল সহ মুন্দ্রা বন্দর হল বৃহৎ বেসরকারি বন্দর।

মুন্দ্রা সংলগ্ন দুটি তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র রয়েছে, টাটা পাওয়ার দ্বারা মুন্দ্রা অতি বৃহৎ বিদ্যুৎ কেন্দ্রআদনি পাওয়ার দ্বারা মুন্দ্রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র পরিচালিত হয়। এই বিদ্যুৎ কেন্দ্র ২ টি ৮,৬০০ মেগাওয়াটের বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদন করে। বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জন্য কয়লা মূলত ইন্দোনেশিয়া থেকে আমদানি করা হয়।[৩]

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "પોલિટીકલ: મુન્દ્રા-બારોઇ નગરપાલિકાના 7 વોર્ડની રચના સાથે 28 બેઠકો જાહેર"Divya Bhaskar (গুজরাটি ভাষায়)। ২০২০-০৯-০৫। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২৭ 
  2. "Tata Power -Thermal Power Generation Project CGPL" 
  3. "Indonesian nightmare for Tata, Adani, JSW, Lanco"