ব্যাবিলনের যুদ্ধ (৬৩৪)
ব্যাবিলনের যুদ্ধ হলো ৬৩৪ সালে সাসানীয় সাম্রাজ্য এবং রাশিদুন খিলাফতের সেনাবাহিনীর মধ্যে ব্যাবিলনে সংগঠিত একটি যুদ্ধ। মেসোপটেমিয়া বিজয়ের লক্ষ্যে মুসলিম আরবরা এই লড়াইটি জয়লাভ করেছিল।
ব্যাবিলনের যুদ্ধ (৬৩৪) | |||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|
মূল যুদ্ধ: মুসলমানদের সাসানীয় সাম্রাজ্য বিজয় | |||||||
| |||||||
বিবাদমান পক্ষ | |||||||
রাশিদুন খিলাফত (রাশিদুন সেনাবাহিনী) |
সাসানীয় সাম্রাজ্য (সাসানীয় সেনাবাহিনী) | ||||||
সেনাধিপতি ও নেতৃত্ব প্রদানকারী | |||||||
আবু-মুথান্না ইবনে হারিসা | হোরমোজদ জাদহুয়ি | ||||||
শক্তি | |||||||
অজানা | অজানা | ||||||
হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতি | |||||||
অজানা | অজানা |
প্রেক্ষাপট সম্পাদনা
খালিদ ইবনে আল-ওয়ালিদ সিরিয়ায় বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের বিরুদ্ধে অভিযানের নেতৃত্ব দিতে গিয়ে ইতোমধ্যে ইরাকের মুসলিম সেনাবাহিনীর নেতৃত্ব ত্যাগ করেছিলেন। সেই সময়, হরমোজদ জদুহুয়ির নেতৃত্বে সাসানীয়রা খালিদ চলে যাওয়ার পরে মুসলিম বাহিনীকে পরীক্ষা করতে চেয়েছিল; তাই উভয় পক্ষই একে অপরকে হুমকি দিয়ে চিঠি বিনিময় করে। পরে আরবরা আল-হিরা থেকে ব্যাবিলনের কাছে তাদের যাত্রা শুরু করে।[১]
যুদ্ধ সম্পাদনা
প্রতিপক্ষের ঘোড়াগুলিকে ভয় দেখানোর জন্য পারস্য সেনাবাহিনীর একটি যুদ্ধের হাতি ছিল। তবুও, আল মুথান্না ইবনে হরিসার নেতৃত্বে আরবরা বড় হাতিটিকে হত্যা করতে এবং পারস্যদের পরাজিত করতে পেরেছিল। যারা এই অঞ্চল ছেড়ে তিসফুনে পালিয়ে যায়।[২]
তথ্যসূত্র সম্পাদনা
- ↑ سالم نصار (২০০৪)। موسوعة عباقرة الإسلام (Arabic ভাষায়)। Al Manhal। পৃষ্ঠা 280।
- ↑ عبد العزيز بن عبد الله الحميدي (২০০৫)। الخلفاء الراشدون مواقف وعبر (Arabic ভাষায়)। دار الدعوة। পৃষ্ঠা 243।