ইসলামে যৌনতা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

[পরীক্ষিত সংশোধন][পরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
১০টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0.1
১৫৯ নং লাইন:
==== উপপত্নী ====
{{মূল|ইসলাম ধর্মে দাসত্ব|মা মালাকাত আইমানুকুম}}
উপপত্নীত্ব (সুরাইয়া) হল কোন পুরুষের সাথে তার "অধিকৃত ক্রীতদাসী (জারিয়া) এবং অধিকৃত যুদ্ধবন্দী দাসী"র যৌন সম্পর্ক।<ref name="ReferenceA"/> "''সুরাইয়া''" শব্দটি কুরআনে উল্লেখিত হয় নি, সেখানে মূলত দাসদাসী এবং উপপত্নীদের বোঝাতে মোট ১৫ বার "[[মা মালাকাত আইমানুকুম]]" (তোমার ডান হাত যার মালিকানা ধারণ করে) বাগধারাটি ব্যবহার করা হয়েছে। ইসলাম পূর্ব আরবে দাসপ্রথা চলাকালীন সময়ে উপপত্নীত্ব প্রচলিত ছিল এবং ইসলাম আগমনের পর এর উপর কিছু সীমারেখা ও নীতি নির্ধারণ করে একে বৈধতা দেয়া হয়।<ref name="Suad 2006"/> একজন মুসলিম পুরুষ তার ক্রয়কৃত মুসলিম বা অমুসলিম ক্রীতদাসী বা অধিকৃত মুসলিম বা অমুসলিম যুদ্ধবন্দিনীর সঙ্গে যৌন সম্পর্ক গড়তে পারবে, গর্ভধারণ এড়াতে জন্মনিয়ন্ত্রণ (কয়শাস ইন্টারাপশাস) করতে পারবে এবং তার সন্তানের পিতা হতে পারবে, তবে যদি উক্ত দাসী তার সন্তানের মা হয় তবে সেই দাসী উম্মে ওয়ালাদ (সন্তানের মা) উপাধি পাবে, যার ফলে তার মালিক পর তাকে আর অন্য কোথাও বিক্রি করতে পারবে না। একজন মুসলিম পুরুষ তার নিজের মালিকানাধীন একাধিক দাসী এবং/অথবা যুদ্ধবন্দীনীর সাথে উপপত্নীত্বের সম্পর্ক করতে পারবে, কিন্তু সে তার স্ত্রীর অধিকৃত দাসীর সাথে এ ধরনের সম্পর্ক করতে পারবে না। একজন মুসলিম চাইলে তার অধিকৃত দাসী/বন্দীনীকে বিয়ে করতে পারবে, তবে বিয়ের পূর্বে তাকে দাসত্ব হতে মুক্তি দিতে হবে, এবং মুশরিক হলে ধর্মান্তরিত করতে হবে। হাদিসেও দাসীকে ধর্মান্তরিত ও মুক্ত করে বিয়ে করার প্রতি উৎসাহ দেয়া হয়েছে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি | ইউআরএল=http://www.at-tahreek.com/february2013/article0201.html | শিরোনাম=মানবাধিকার ও ইসলাম | ভাষা=ইংরেজি | প্রকাশক=www.at-tahreek.com | তারিখ=ফেব্রুয়ারি ২০১৩ | সংগ্রহের-তারিখ=৭ জুন ২০১৫ | আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20160305002039/http://www.at-tahreek.com/february2013/article0201.html | আর্কাইভের-তারিখ=৫ মার্চ ২০১৬ | অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি | ইউআরএল=http://quranx.com/Hadith/adab/Book-9/Hadith-48/ | শিরোনাম=Al-Adab Al-Mufrad / Book-9 / Hadith-48 |ভাষা=ইংরেজি| প্রকাশক=quranx.com | সংগ্রহের-তারিখ=7 June 2015}}</ref> উপপত্নীদের গর্ভে জন্ম নেয়া তার সন্তান বৈধ বলে বিবেচিত হবে এবং তার মৃত্যুর পর উপপত্নী ও তার সন্তানগণ স্বাধীন বলে বিবেচিত হবে<ref name="Suad 2006"/> এছাড়াও, বিবাহিত স্ত্রী ও তাদের সন্তানদের অণুরুপ তারাও একই পরিমাণে উক্ত মুসলিম পুরুষের সম্পত্তির ভাগ পাবে।
 
===যৌনতার পদ্ধতি===