প্রবেশদ্বার:চিকিৎসাবিদ্যা

চিকিৎসাবিদ্যা

Physician examining a patient.

চিকিৎসাবিদ্যা হল স্বাস্থ্য বিজ্ঞানের শাখা এবং রোগ ও আঘাতের অধ্যয়ন, নির্ণয় এবং চিকিত্সার মাধ্যমে মানব স্বাস্থ্য বজায় রাখা বা পুনরুদ্ধার করার সাথে সম্পর্কিত জনজীবনের খাত। এটি তন্ত্রগুলির একটি বিজ্ঞান তাদের রোগ — এবং চিকিত্সা উভয় জ্ঞানের একটি ক্ষেত্র এবং সেই জ্ঞানের প্রয়োগ অনুশীলন — একটি শিল্প বা নৈপুণ্য। যাইহোক, ওষুধ প্রায়শই চিকিত্সক এবং শল্যচিকিৎসকদের দ্বারা পরিচালিত বিষয়গুলিকে আরও নির্দিষ্টভাবে বোঝায়।

চিকিৎসাবিদ্যা হল জ্ঞানের একটি ক্ষেত্র (একটি বিজ্ঞান), এবং সেই জ্ঞানের প্রয়োগ (চিকিৎসা পেশা এবং অন্যান্য স্বাস্থ্য পেশাদার যেমন নার্সদের দ্বারা)। চিকিৎসা বিজ্ঞানের বিভিন্ন বিশেষ শাখা বিশেষ অঙ্গ বা রোগের সাথে সম্পর্কিত বিশেষায়িত চিকিৎসা পেশার সাথে মিলে যায়। ওষুধ বিজ্ঞান হল শরীরের তন্ত্র ও রোগের জ্ঞান, যখন ওষুধ পেশা বলতে সেই জ্ঞান প্রয়োগ করার জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে প্রশিক্ষিত সামাজিক গোষ্ঠীর লোকদের বোঝায়।

অভ্যন্তরীণ ওষুধের সংক্ষিপ্ত বিবরণ হিসাবে চিকিৎসা পেশাদারদের দ্বারা চিকিৎসাবিদ্যার ব্যবহার করা হয়। প্রাণি চিকিৎসাবিজ্ঞান হল মানুষ ব্যতীত অন্যান্য প্রাণী প্রজাতির স্বাস্থ্যসেবার অনুশীলন।

নির্বাচিত নিবন্ধ

বিশ্বব্যাপী গর্ভপাত আইন

     অনুরোধ ক্রমে বৈধ      ন্যায়সঙ্গত হলে বৈধ      মাতৃত্বের জীবন, স্বাস্থ্য, ধর্ষণ বা ভ্রূণের অপূর্ণতা ব্যতীত অবৈধ      মাতৃত্বের জীবন, স্বাস্থ্যের জন্য হুমকি বা ধর্ষণ ব্যতীত অবৈধ      মাতৃত্বের জীবন বা স্বাস্থ্যের জন্য হুমকি ব্যতীত অবৈধ      অবৈধ, কোন ব্যতিক্রম নয়      বিভিন্ন

     তথ্য নেই

গর্ভপাত হলো কোনো ফিটাস বা ভ্রূণ নিজে নিজে বেঁচে থাকতে সক্ষম হওয়ার আগেই এটিকে অপসারণ করে অথবা মাতৃগর্ভ থেকে জোরপূর্বক বের করে দিয়ে গর্ভধারণের অবসান ঘটানো৷ গর্ভপাত ইচ্ছাকৃতভাবে ঘটানো হতে পারে, যেক্ষেত্রে এটিকে প্রায়ই মিসক্যারিজ বলা হয়। এটি উদ্দেশ্যমূলকভাবেও ঘটানো হতে পারে যেক্ষেত্রে এটিকে বলা হয় প্ররোচিত গর্ভপাত। গর্ভপাত পরিভাষাটি বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কোনো মানবীয় গর্ভধারণের প্ররোচিত গর্ভপাতকে বুঝায়। ভ্রূণ নিজে নিজে বেঁচে থাকতে সক্ষম হওয়ার পর এই একই প্রক্রিয়া ঘটানো হলে চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় সেটিকে বলা হয় "গর্ভাবস্থার বিলম্বিত অবসান"৷


প্ররোচিত গর্ভপাতের জন্য আধুনিক চিকিৎসাবিদ্যায় ঔষধ অথবা অস্ত্রোপচার পদ্ধতি ব্যবহৃত হয়। মিফেপ্রিস্টনপ্রোস্টাগ্ল্যান্ডিন নামের ঔষধ দু’টি প্রথম তিন মাসে অস্ত্রোপচার পদ্ধতির মতই কার্যকর। দ্বিতীয় তিন মাসে ঔষধের ব্যবহার কার্যকর হলেও অস্ত্রোপচার পদ্ধতির ক্ষেত্রে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার কম ঝুঁকি রয়েছে বলে মনে হয়। জন্মনিয়ন্ত্রণ-এর মধ্যে রয়েছে পিলযোনিপথে ব্যবহার্য ডিভাইসসমূহ যা গর্ভপাতের ঠিক পরপরেই ব্যবহার শুরু করা যায়। গর্ভপাত উন্নত বিশ্বে স্থানীয় আইন দ্বারা সমর্থিত হয়ে থাকলে, এর চিকিৎসাবিজ্ঞানে সবচেয়ে নিরাপদ ব্যবস্থাগুলোর অন্যতম হয়ে ওঠার ইতিহাস রয়েছে ৷ জটিলতাহীন গর্ভপাত কোনো দীর্ঘস্থায়ী মানসিক বা শারীরিক স্বাস্থ্যগত সমস্যা ঘটায় না। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা সুপারিশ করেছে যে, এই একই স্তরের নিরাপদ ও বৈধ গর্ভপাতের বিষয়টি বিশ্বজুড়ে সকল নারীর জন্য লভ্য থাকা উচিত। তবে,অনিরাপদ গর্ভপাতসমূহ বিশ্বজুড়ে প্রতিবছর প্রায় ৪৭০০০ মাতৃত্বজনিত মৃত্যু ও ৫ মিলিয়ন নারীর হাসপাতালে ভর্তির হওয়ার কারণ ঘটায়। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

চিকিৎসাবিদ্যা বিষয়শ্রেনীসমূহ

বিষয়শ্রেণী ধাঁধা
বিষয়শ্রেণী ধাঁধা
উপবিষয়শ্রেণী দেখার জন্য [►] ক্লিক করুন

যা আপনি করতে পারেন

  • উইকিপ্রকল্প চিকিৎসাবিদ্যায় যোগ দিতে পারেন।
  • চিকিৎসা ও চিকিৎসাবিদ্যা বিষয়ক নতুন নিবন্ধ তৈরি অথবা অন্য উইকিপ্রকল্প হতে অনুবাদ করতে পারেন।
  • চিকিৎসাবিদ্যা বিষয়ক টেমপ্লেট হতে লাল লিঙ্ক থাকা বিষয় নিয়ে নিবন্ধ রচনা করতে পারেন।
  • বর্তমান নিবন্ধসমূহ তথ্য দিয়ে সমৃদ্ধ, সম্প্রসারণ ও রচনাশৈলীর উন্নয়ন করতে পারেন।
  • নিবন্ধগুলিতে উইকিমিডিয়া কমন্স হতে দরকারী ও প্রাসঙ্গিক মুক্ত চিত্র যুক্ত করতে পারেন।
  • চিকিৎসাবিদ্যা সংক্রান্ত নিবন্ধসমূহে চিকিৎসাচিকিৎসাবিদ্যা না থাকলে যুক্ত করতে পারেন।
  • নিবন্ধসমূহে তথ্যসূত্রের ঘাটতি থাকলে, পর্যাপ্ত সূত্র যোগ করতে পারেন।
  • চিকিৎসাবিদ্যা সম্পর্কিত নিবন্ধসমূহের শেষে {{প্রবেশদ্বার দণ্ড|চিকিৎসাবিদ্যা}} যুক্ত করতে পারেন।

জানেন কি

উল্লিখিত তথ্যগুলি উইকিপিডিয়া:আপনি জানেন কি প্রকল্পের অংশ হিসেবে প্রধান পাতায় প্রদর্শিত হয়েছে।

নির্বাচিত জীবনী

কিতাসাতো শিবাসাবুরো
কিতাসাতো শিবাসাবুরো (জাপানি: 北里 柴三郎; ১৮৫২-১৯৩১) একজন জাপানি চিকিৎসক ও ব্যাকটেরিয়া বিজ্ঞানী ছিলেন। তিনি ধনুষ্টংকারডিপথেরিয়া রোগ প্রতিরোধ করার পদ্ধতি উদ্ভাবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। এছাড়া তিনি ফরাসি-সুইজারল্যান্ডীয় ব্যাকটেরিয়া বিজ্ঞানী আলেক্‌সঁদ্র ইয়েরসাঁ-র সাথে প্রায় একই সময়ে বিউবনিক প্লেগ রোগ সৃষ্টিকারী জীবাণুটি (ব্যাকটেরিয়াটি) আবিষ্কার করেন। কিতাসাতো ১৮৫৩ সালের ২৯শে জানুয়ারি তারিখে জাপানের হিগো প্রদেশের কিতানোসাতো (বর্তমান কুমামোতো) জেলাতে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি প্রথমে ইগাকুশো হাসাপাতালে (বর্তমান কুমামোতো চিকিৎসা বিদ্যালয়) চিকিৎসাবিজ্ঞানে পড়াশোনা শুরু করেন। যখন তাঁর গুরু ওলন্দাজ চিকিৎসক ফান মান্‌সফেল্ট বিদ্যালয়টি ত্যাগ করেন, তখন কিতাসাতো টোকিও চিকিৎসাবিজ্ঞান বিদ্যালয়ে (বর্তমানে টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ের অংশ) ছাত্র হিসেবে যোগ দেন। ১৮৮৩ সালে চিকিৎসাবিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর উপাধি (এম ডি) অর্জনের পরে তিনি জাপানের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য দফতরে ব্যাকটেরিয়া বিজ্ঞান সম্পর্কিত গবেষণাকর্ম সম্পাদন করেন। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

সম্পর্কিত প্রবেশদ্বারসমূহ

বিষয়

উইকিমিডিয়া


উইকিসংবাদে চিকিৎসাবিদ্যা
উন্মুক্ত সংবাদ উৎস


উইকিউক্তিতে চিকিৎসাবিদ্যা
উক্তি-উদ্ধৃতির সংকলন


উইকিসংকলনে চিকিৎসাবিদ্যা
উন্মুক্ত পাঠাগার


উইকিবইয়ে চিকিৎসাবিদ্যা
উন্মুক্ত পাঠ্যপুস্তক ও ম্যানুয়াল


উইকিবিশ্ববিদ্যালয়ে চিকিৎসাবিদ্যা
উন্মুক্ত শিক্ষা মাধ্যম


উইকিমিডিয়া কমন্সে চিকিৎসাবিদ্যা
মুক্ত মিডিয়া ভাণ্ডার


উইকিঅভিধানে চিকিৎসাবিদ্যা
অভিধান ও সমার্থশব্দকোষ


উইকিউপাত্তে চিকিৎসাবিদ্যা
উন্মুক্ত জ্ঞানভান্ডার


উইকিভ্রমণে চিকিৎসাবিদ্যা
উন্মুক্ত ভ্রমণ নির্দেশিকা

সার্ভার ক্যাশ খালি করুন