ক্রিকেট বিশ্বকাপের বাছাই প্রক্রিয়া

(ক্রিকেট বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব থেকে পুনর্নির্দেশিত)

ক্রিকেট বিশ্বকাপের বাছাই প্রক্রিয়া হল জাতীয় ক্রিকেট দল ক্রিকেট বিশ্বকাপের যোগ্যতা অর্জনের জন্য যে প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যায়। ক্রিকেট বিশ্বকাপ একটি বৈশ্বিক ইভেন্ট, এবং অংশগ্রহণকারীদের বৃহৎ সংখ্যা যা প্রায় ১০০, সেইখান থেকে ১০-১৪টি দলে কমিয়ে আনতে এই প্রক্রিয়ার ব্যবহার করা হয়। বিশ্বকাপের প্রায় ৭ বছর আগে থেকেই বাছাই প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।

ইতিহাস সম্পাদনা

প্রত্যেক বিশ্বকাপের পূর্বে আইসিসি তার সহযোগী ও অনুমোদনলাভকারী সদস্যদের মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য বেশ কয়েকটি স্থান নির্ধারণ করে। টেস্টভূক্ত দলসহ কখনো কখনো অতীতে খেলা একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশগ্রহণকারী দলগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিশ্বকাপে জায়গা করে নেয়। অন্যান্য দলগুলোকে এ যোগ্যতা অর্জনের লক্ষ্যে একগুচ্ছ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের প্রতিযোগিতায় অগ্রসর হতে হয়।[১]

আফ্রিকা, আমেরিকাস, এশিয়া, পূর্ব এশীয়-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলইউরোপ - আইসিসি’র এ পাঁচটি আঞ্চলিক সংস্থাভূক্ত এলাকায় বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্য বাছাইপর্বের প্রতিযোগিতাগুলোর আয়োজন করা হয়। স্ব-স্ব সংস্থা এ প্রতিযোগিতাগুলো পরিচালনা করে। ১৯৭৯ সালে দ্বিতীয় বিশ্বকাপের জন্য প্রথম বাছাইপর্ব প্রতিযোগিতা আইসিসি ট্রফির প্রচলন ঘটানো হয়।

২০১১ বিশ্বকাপের জন্য, অতীতের প্রাক-বাছাই প্রক্রিয়াগুলি আইসিসি দ্বারা পরিচালিত বিশ্ব ক্রিকেট লিগ দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়েছিল; এবং আইসিসি ট্রফিটি আইসিসি বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব নামে পরিচিতি লাভ করে,[২] এবং এটিই বাছাই প্রক্রিয়ার চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়ে যায় এবং বিশ্ব ক্রিকেট লিগ প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্যায়ে পরিণত হয়। বিশ্ব ক্রিকেট লিগ ছিল টেস্ট স্ট্যাটাস ছাড়া জাতীয় দলের জন্য আন্তর্জাতিক একদিনের ক্রিকেট টুর্নামেন্টের একটি সিরিজ। আইসিসির সকল সহযোগী সদস্যরা বিশ্বকাপে খেলার যোগ্যতা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছিল।

২০০৯ সালের আইসিসি বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে ১২টি দল অংশগ্রহণ করেছিল এবং শীর্ষ ৪টি দল ২০১১ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপের জন্য যোগ্যতা অর্জন করেছিল, সেপ্টেম্বর ২০১১ সালে আইসিসি প্রধান নির্বাহী কমিটির সভায়, আইসিসি ২০১৫ ক্রিকেট বিশ্বকাপের জন্য একটি নতুন বাছাইপর্বের ফরম্যাটে সিদ্ধান্ত নেয়। প্রাক-বাছাই টুর্নামেন্টের শীর্ষ স্তর, ২০১১-১৩ আইসিসি বিশ্ব ক্রিকেট লিগ চ্যাম্পিয়নশিপ-এর সেরা দুই দল, সরাসরি বিশ্বকাপের যোগ্যতা অর্জন করেছিল এবং ২০১৪ ক্রিকেট বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়নি, যা বাকি দুটি স্থান নির্ধারণ করেছিল।[৩][৪]

২০১৯ বিশ্বকাপের জন্য, আয়োজক এবং ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখ অনুযায়ী আইসিসি ওডিআই দলীয় র‍্যাঙ্কিং-এ সাতটি সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংকারী দল সরাসরি যোগ্যতা অর্জন করেছে। ১০ দলের ক্রিকেট বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব ২০১৮-এ আইসিসি বিশ্ব ক্রিকেট লিগের ছয়টি দল, নিম্ন ওডিআই র‍্যাঙ্কিং-এর চারটি দলের সাথে যোগ দেয় এবং শীর্ষ দুটি দল ১০ দল সম্পন্ন করে।

২০২৩ বিশ্বকাপের জন্য, শুধুমাত্র আয়োজক দেশ স্বয়ংক্রিয়ভাবে যোগ্যতা অর্জন করেছে। ৩২টি দলকে তিনটি লিগে ভাগ করা হয়েছে—সুপার লিগ, লিগ ২ এবং চ্যালেঞ্জ লিগ, প্রত্যেকটি বিশ্বকাপের যোগ্যতা অর্জনের বিভিন্ন পথের সাথে। লিগ এবং সম্পূরক বাছাইপর্ব এবং প্লে-অফ টুর্নামেন্টগুলিও এক বিশ্বকাপ চক্র থেকে পরবর্তীতে লিগের মধ্যে উন্নয়ন এবং অবনমন নির্ধারণ করে।[৫] চতুর্থ বিশ্ব ক্রিকেট লিগ প্রতিযোগিতাটি ২০২৩ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের জন্য দলগুলির প্রাথমিক স্থান নির্ধারণের জন্য ব্যবহৃত হয়েছিল এবং এখন এটি বিলুপ্ত করা হয়েছে।

বিশ্ব ক্রিকেট লীগ সম্পাদনা

বিশ্ব ক্রিকেট লীগ একদিনের ক্রিকেট প্রতিযোগিতার একগুচ্ছ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলা। এতে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের পরিচালনায় টেস্ট মর্যাদা বহির্ভূত দলগুলো অংশ নেয়। লীগভিত্তিতে অনুষ্ঠিত খেলায় সকল সহযোগী ও অনুমোদনলাভকারী দল এতে অংশ নিতে পারে। এর মাধ্যমে প্রত্যেক বিভাগ থেকে উত্তোরণ ও অবনমন প্রক্রিয়া অনুসৃত হয়। প্রথম ধাঁপে ২০০৭ সালে শেষ হয়। দলের ফলাফলের উপর নির্ভর করে বিভিন্ন বিভাগে খেলার যোগ্যতাসহ ২০০৭ সালের বিশ্বকাপে খেলার মর্যাদা দেয়া হয়। প্রারম্ভিকভাবে প্রথম বিভাগের ছয়টি দল থেকে নির্বাচন করা হয়। পরের ধাঁপে ২০১১ ক্রিকেট বিশ্বকাপে খেলার জন্য ২০০৮ সালে অতিরিক্ত দুইটি বিভাগকে যুক্ত করে গ্লোবাল ওয়ার্ল্ড ক্রিকেট লীগ শুরু হয়।

আইসিসি’র ৮৭টি সহযোগী ও অনুমোদনলাভকারী সদস্য দল বিশ্বকাপে খেলার যোগ্যতা লাভের অধিকারী। আইসিসি বিশ্ব ক্রিকেট লীগে দলের সংখ্যার উপর নির্ভর করে দুই থেকে পাঁচটি ধাঁপে বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ পায়।

গত বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ পাওয়া টেস্ট বহির্ভূত দল স্বয়ংক্রিয়ভাবে বাছাইপর্বে খেলার সুযোগ পায়। দ্বিতীয়তৃতীয় বিভাগের সেরা দলকে বাছাইপর্বে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। তৃতীয় বিভাগ থেকে দুইটি দল দ্বিতীয় বিভাগে আসে। এরফলে চারটি দল বিশ্বকাপের বাছাইপর্বে খেলে। অন্যান্য দল পূর্বের অবস্থানেই থাকে।

আঞ্চলিক প্রতিযোগিতার মাধ্যমে বাছাইপর্বের প্রথম প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। আঞ্চলিক প্রতিযোগিতা শেষে আটটি দল পঞ্চম বিভাগে উত্তোরণ ঘটে। পঞ্চম বিভাগের শীর্ষ দুই দল চতুর্থ বিভাগে এবং শীর্ষ দুই দল তৃতীয় বিভাগে পৌঁছে। তৃতীয় বিভাগের শীর্ষ দুই দল বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হয়। বাছাইপর্বের শীর্ষ ছয় দল সংক্ষিপ্তকালের জন্য একদিনের মর্যাদা ও বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ পায়।[৬]

সংক্ষিপ্ত প্রক্রিয়া সম্পাদনা

আঞ্চলিক প্রতিযোগিতা: প্রত্যেক অঞ্চলের প্রতিযোগিতার শীর্ষ দলগুলো আইসিসি ও প্রত্যেক বিভাগের শূন্যস্থান পূরণে র‌্যাঙ্কিং প্রথার উপর নির্ভর করে কোন একটি বিভাগে উত্তোরণ ঘটে।

প্রথম বিভাগ: ৬-দল। সবগুলো দলই বিশ্বকাপের বাছাইপর্বে খেলার অধিকার অর্জন করে।

তৃতীয় বিভাগ: ৮-দল। শীর্ষ দুই দল দ্বিতীয় বিভাগে পৌঁছে।

দ্বিতীয় বিভাগ: ৬-দল। শীর্ষ ৪ দল বিশ্বকাপের বাছাইপর্বে খেলার যোগ্যতা লাভ করে।

পঞ্চম বিভাগ: ৮-দল। শীর্ষ দুই দল চতুর্থ বিভাগে পৌঁছে।

চতুর্থ বিভাগ: ৫-দল। শীর্ষ দুই দল তৃতীয় বিভাগে পৌঁছে।

তৃতীয় বিভাগ (২য় সংস্করণ): ৬-দল। শীর্ষ ২ দল বিশ্বকাপের বাছাইপর্বে খেলার যোগ্যতা লাভ করে।

বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব: ১২-দল। শীর্ষ ৬ দল একদিনের আন্তর্জাতিকে খেলার মর্যাদা পায় ও শীর্ষ চার দল বিশ্বকাপের মূল পর্বে খেলার যোগ্যতা লাভ করে।

দলসমূহের পারফরম্যান্স সম্পাদনা

বছর ভিত্তিক সম্পাদনা

বিশ্বকাপ: ১৯৭৫ ১৯৭৯ ১৯৮৩ ১৯৮৭ ১৯৯২ ১৯৯৬ ১৯৯৯ ২০০৩ ২০০৭ ২০১১ ২০১৫ ২০১৯ ২০২৩ ২০২৭
বাছাই
প্রতিযোগিতা:
নেই ১৯৭৯ আইসিসি ট্রফি ১৯৮২ আইসিসি ট্রফি ১৯৮৬ আইসিসি ট্রফি ১৯৯০ আইসিসি ট্রফি ১৯৯৪ আইসিসি ট্রফি ১৯৯৭ আইসিসি ট্রফি ২০০১ আইসিসি ট্রফি ২০০৫ আইসিসি ট্রফি ২০০৯
বাছাই
২০১১
বিশ্ব
লিগ
২০১৪
বাছাই
২০১৮
বাছাই
২০২৩
বাছাই
২০২৬
বাছাই
প্রাক-বাছাই: ২০০৭ বাছাই ২০০৭–০৯
বিশ্ব
লিগ
২০০৯–১৪
বিশ্ব
লিগ
২০১৭–১৯
বিশ্ব
লিগ
  আফগানিস্তান ৫ম ২য় ১ম ৭ম
  আর্জেন্টিনা রা১ রা১ রা১ রা১ ২১তম রা১
  অস্ট্রেলিয়া স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (র) ৬ষ্ঠ
  বাংলাদেশ রা১ ৪র্থ রা১ সেমি রা২ ১ম স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (র) ৩য়
  বারমুডা সেমি ২য় ৪র্থ রা১ ৪র্থ ৯ম রা১ ৪র্থ ৯ম =৩১তম
  কানাডা ২য় রা১ রা১ রা২ রা২ ৭ম ৩য় ৩য় ২য় ৮ম ৮ম ২০শ
  ডেনমার্ক সেমি ৩য় রা২ রা১ ৫ম ৬ষ্ঠ ৮ম ১২তম =২৩তম
পূর্ব আফ্রিকা স্ব (আ) রা১ রা১ রা১
পূর্ব ও মধ্য আফ্রিকা রা১ ১৮শ ১৭শ রা১
  ইংল্যান্ড স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (র) ২য়
  ফিজি রা১ রা১ রা১ রা১ রা১ ১১শ রা১
  ফ্রান্স রা১
  জার্মানি রা১
  জিব্রাল্টার রা১ রা১ রা১ ২০শ =১৯শ রা১
  হংকং রা১ রা১ রা১ রা২ ৮ম রা১ ৩য় ১০ম =২৫তম
  ভারত স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (র) স্ব (স্বা)
  আয়ারল্যান্ড রা২ ৪র্থ ৮ম ২য় ১ম ১ম ৫ম ১৫শ
  ইসরায়েল রা১ রা১ রা১ রা১ রা১ ২২শ রা১
  ইতালি =১৯শ রা১ =২৯তম
  জার্সি ২১তম
  কেনিয়া রা১ রা১ সেমি ২য় 2nd স্ব (ও) স্ব (ও) ৪র্থ ৬ষ্ঠ ৫ম =২৭ম
  মালয়েশিয়া রা১ রা১ রা১ রা১ রা১ ১৬শ রা১ =২৯শ
  নামিবিয়া রা১ ১৫শ ২য় ৭ম ৮ম ৭ম ৬ষ্ঠ ১৯শ
    নেপাল রা১ ৯ম ৮ম ১৬শ
  নেদারল্যান্ডস রা১ রা১ ২য় ২য় ৩য় ৬ষ্ঠ ১ম ৫ম ৩য় ৪র্থ ৭ম ৭ম ১০ম
  নিউজিল্যান্ড স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (র) ১ম
  ওমান ৯ম ১১শ ১৪শ
  পাকিস্তান স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (র) ৫ম
  পাপুয়া নিউগিনি রা১ ৩য় রা১ রা২ রা১ ১৩শ রা১ ১১শ ৪র্থ ৯ম ২২শ
  কাতার =২৫তম
  স্কটল্যান্ড ৩য় ৪র্থ ১ম ৬ষ্ঠ ৫ম ১ম ৪র্থ ১১শ
  সিঙ্গাপুর রা১ রা১ রা১ ১৯শ ১৪শ রা১ =২৭তম
  দক্ষিণ আফ্রিকা স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (র) ৮ম স্ব (স্বা)
  শ্রীলঙ্কা স্ব (আ) ১ম স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (র) ৯ম
  উগান্ডা ১২শ ১০ম ১০ম =২৩তম
  সংযুক্ত আরব আমিরাত ১ম ১০ম ৫ম ৬ষ্ঠ ৭ম ৩য় ২য় ৬ষ্ঠ ১৭শ
  মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র রা১ রা১ রা১ রা২ রা১ ১২শ ৭ম ১০ম ১৮শ
  ভানুয়াতু =৩১তম
  ওয়েলস রা১
পশ্চিম আফ্রিকা রা১ ১৭শ ১৮শ রা১
  ওয়েস্ট ইন্ডিজ স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) ২য় ১৩শ
  জিম্বাবুয়ে ১ম ১ম ১ম স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) স্ব (স) ৩য় ১২শ স্ব (স্বা)

সূচক সম্পাদনা

স্ব (স) পূর্ণ দস্য হওয়ায় স্বয়ংক্রিয় ভাবে উত্তীর্ণ
স্ব (স্বা) স্বাগতিক হওয়ায় স্বয়ংক্রিয় ভাবে উত্তীর্ণ
স্ব (আ) মন্ত্রিত হওয়ায় স্বয়ংক্রিয় ভাবে উত্তীর্ণ
স্ব (ও) ডিআই মর্যাদাপূর্ণ সহযোগী সদস্য হওয়ায় স্বয়ংক্রিয় ভাবে উত্তীর্ণ
স্ব (র) ওডিআই র‍্যাঙ্কিং-এর ভিত্তিতে স্বয়ংক্রিয় ভাবে উত্তীর্ণ
বাছাইপর্ব খেলে উত্তীর্ণ
রা১/রা২ রাউন্ড ১/রাউন্ড ২-এ বিদায়
সেমি বাছাইপর্বে সেমি-ফাইনালে বিদায় (তৃতীয় স্থান নির্ধারক খেলা হয়নি)
১ম/২য়/ইত্যাদি বাছাইপর্বে ১ম/২য়/ইত্যাদি স্থান অধিকার
বিশ্বকাপে অনুত্তীর্ণ

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "What the next four years hold", Beyond the Test World, এপ্রিল ১৮, ২০০৯, এপ্রিল ২২, ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ১৭, ২০১৪ 
  2. Cricinfo – 2005 ICC Trophy in Ireland
  3. "Results of the ICC Chief Executives' Committee meeting in London"। ১২ সেপ্টেম্বর ২০১১। ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১১ 
  4. "ICC spells out 2015 WC qualification plan"ESPNcricinfo। ESPN Sports Media। ১১ অক্টোবর ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ১১ অক্টোবর ২০১১ 
  5. "ICC launches the road to India 2023"International Cricket Council। সংগ্রহের তারিখ ১২ আগস্ট ২০১৯ 
  6. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; World Cricket League নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি