উত্তর সুমাত্রা বিশ্ববিদ্যালয়

সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়

উত্তর সুমাত্রা বিশ্ববিদ্যালয় (ইন্দোনেশীয়: Universitas Sumatera Utara) (ইউ.এস.ইউ) মেদান উত্তর সুমাত্রা ইন্দোনেশিয়ার একটি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়[৩]

উত্তর সুমাত্রা বিশ্ববিদ্যালয়
উত্তর সুমাত্রা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোগো
নীতিবাক্যশিল্পের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়
ধরনসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়
স্থাপিত২০ নভেম্বর ১৯৫৭
(Diresmikan)
২০ আগস্ট ১৯৫২ [১]
রেক্টরঅধ্যাপক ডঃ রুতুং সাইটপু, এস. এইচ, এম. হুম।
শিক্ষায়তনিক ব্যক্তিবর্গ
১৪৫৯ (এস২/এসপি১) , ১৪০৯ (এস৩/এসপি২) [২]
প্রশাসনিক ব্যক্তিবর্গ
১,০২০ [২]
শিক্ষার্থী৫০,৮০৯ [২]
অবস্থান
জেএল. ডাঃ টি মনসুর নং ৯, পাদং বুলান, কোতা মেদান,
, ,
শিক্ষাঙ্গনশহুরে ক্যম্পাস
পোশাকের রঙসবুজ
সংক্ষিপ্ত নামইউ.এন.এস
ওয়েবসাইটusu.ac.id
মানচিত্র

ইতিহাস সম্পাদনা

উত্তর সুমাত্রা বিশ্ববিদ্যালয় (ইউএসইউ) ৪ জুন ১৯৫২-এ সুমাত্রার উটারা ফাউন্ডেশন কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল । উত্তর সুমাত্রার শিক্ষা চাহিদা পূরণের জন্য ইন্দোনেশিয়ার উত্তরাঞ্চলীয় সুমাত্রার সরকার এই বিশ্ববিদ্যালয়টির প্রতিষ্ঠা করেছিলেন । জাপানি ঔপনিবেশিক শাসনামলে ডাঃ পিরঙ্গাদি ও ডাঃ টি মনসোয়ার সহ মেদানের কিছু বিশিষ্ট ব্যক্তি একটি মেডিকেল স্কুল প্রতিষ্ঠার পরিকল্পনা নিয়েছিলেন। স্বাধীনতার পরের সরকার কমিটির চেয়ারপার্সন হিসেবে বুখিট তিংগি জিমিল নিযুক্ত হয় । ১৯৪৭ সালে সংঘর্ষের কারণে সার্বভৌমত্ব ফিরে পাওয়ার সাথে সাথে তৎকালীন সরকার আবদুল হাকিম এই অঞ্চলের একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য তহবিল সংগ্রহ শুরু করেন । বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠার লক্ষে ৩১ ডিসেম্বর ১৯৫১ সালের একটি পুর্নাঙ্গ প্রস্তুতি কমিটি গঠন করা হয় এই কমিটির সভাপতিত্ব করেন ডাঃ সুমেরসনও, এবং সদস্যরা ছিলো ডঃ আহমদ সোফিয়ান, আই.আর. ডনুনাগোরো ও সচিব জয়নদ উদ্দিন পূর্বা। উত্তর সুমাত্রা বিভিন্ন সম্প্রদায়ের সহয়তামুলক মানসিক ও বস্তুগত সহায়তার ফলস্বরূপ ২০ আগস্ট ১৯৫২ সালে সেরামের মেডিসিন স্কুল সফলভাবে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ২৭ জন শিক্ষার্থী ভর্তি করেন যাদের মধ্যে দুই জন ছিলেন মহিলা শিক্ষার্থী ।

অনুষদ সমূহ সম্পাদনা

অর্জন ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সম্পাদনা

  • যোগ্য স্নাতক তৈরী করতে বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, মানবিক এবং শিল্পের বিকাশ করতে ধর্মীয় নৈতিকতা উপর ভিত্তি করে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে সক্ষম হয়।
  • জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, মানবিক ও শিল্পের বিকাশকে উৎসাহিত করে এমন উদ্ভাবনী গবেষণা তৈরির করে।
  • জনসাধারণের কল্যাণ উন্নয়নে জাতিকে শিক্ষিত করা এবং নতুনভাবে সম্প্রদায়কে ক্ষমতায়ন করার জন্য যুক্তিযুক্ত ও গবেষণা ভিত্তিক সম্প্রদায় সেবা কার্যক্রম গড়ে তুলে মানুষ যেন স্বাধীন ও স্থায়ীভাবে সমস্যার সমাধান করতে পারে এমন সুযোগ তৈরি করবে।
  • জাতীয় ও আন্তর্জাতিক উভয় সম্প্রদায়ের চাহিদা ও উন্নয়ন চ্যালেঞ্জগুলির প্রতি অভিযোজিত সৃজনশীল এবং সক্রিয় স্বায়ত্তশাসন তৈরি করবে। * জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের জন্য ক্রমাগত শিক্ষা ব্যবস্থার মান উন্নত করবে।
  • ইন্দোনেশিয়ান নাগরিক সমাজ নির্মাণে নৈতিক ও বুদ্ধিজীবী শক্তি অর্জনের জন্য প্রতিষ্ঠিত করবে।
  • ছাত্রদের সম্ভাব্য বিকাশের জন্য যারা সর্বশক্তিমান আল্লাহ্কে বিশ্বাস করে, ভয় পায় এবং দেশের স্বার্থের জন্য সুশৃঙ্খল, সুস্থ, জ্ঞানী, পেশাদার, সৃজনশীল, স্বাধীন, দক্ষ, যোগ্য এবং সংস্কৃত দেখানো সুযোগ গড়ে তুলবে।

অবস্থান সম্পাদনা

পাদং বুলান, কোতা মেদান, সুমতার উটারা, ইন্দোনেশিয়া

আরও দেখুন সম্পাদনা

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. Sejarah - University of Sumatera Utara
  2. "Laporan Akuntabilitas Kinerja Instansi Pemerintah USU 2017" (পিডিএফ)Universitas Sumatera Utara। ২০১৮-১০-২৪ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০৬-১৫ 
  3. http://www.usu.ac.id/en/campus-location.html