অঙ্গুর বাবা জোশি (১৫ আগস্ট, ১৯৩২- ২০ জুন, ২০২০) ছিলেন একজন নেপালি সমাজকর্মী এবং নেপালের প্রথম নারী অধ্যক্ষ। তিনি ২০২০ সালে ৮০ বছর বয়সে নেপালের কাঠমান্ডুতে মৃত্যুবরণ করেছেন।[১][২] তিনি নেপালের শিক্ষাব্যবস্থায় প্রগতিশীল ব্যক্তিত্ব হিসাবে বিশেষত শিক্ষানীতি এবং পরিকল্পনার পাশাপাশি শিক্ষায় নারীর ক্ষমতায়নে ভূমিকা রাখার জন্য সুপরিচিত।

অঙ্গুর বাবা জোশি
জন্ম১৫ আগস্ট, ১৯৩২
দিল্লি বাজার, কাঠমান্ডু, নেপাল
মৃত্যু২০ জুন, ২০২০ (৮৭ বছর)
জাতীয়তানেপাল
পেশাশিক্ষিকা, সমাজকর্মী
দাম্পত্য সঙ্গীড. বলরাম জোশি
পিতা-মাতাপিতম্বর প্রসাদ পান্থ, দিপ কুমারী পান্থ

প্রারম্ভিক জীবন সম্পাদনা

তিনি ১৯৩৩ সালে নেপালের দিল্লি বাজারে পিতম্বর প্রসাদ পান্থ এবং দীপ কুমারী পান্থ দম্পতির ঘরে জন্মগ্রহণ করেছিলেন।[৩] অধ্যাপক ড. বলরাম জোশির সাথে মাত্র ১১ বছর বয়সে তাকে বিয়ে দেওয়া। তবে বলরাম তখনো অধ্যাপক ছিলেন না বরং তিনিও ছিলেন মাত্র ১২ বছর বয়সী। কিরণ নামে তাদের একটি ছেলে এবং প্রভা ও জ্যোতি নামে দুটি মেয়ে রয়েছে।

পুরস্কার সম্পাদনা

  • জগদম্বা পুরস্কর, ২০৭১ বিক্রমাব্দ
  • গোর্খা দক্ষিণ বাহু, দ্বিতীয় শ্রেণি
  • ত্রিশক্তি পট্ট, তৃতীয় শ্রেণি
  • মহেন্দ্র বিদ্যা ভূষণ, প্রথম শ্রেণি

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. Republica। "Renowned educationist Joshi passes away"My Republica (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-২০ 
  2. "Educationist Angur Baba Joshi passes away"Khabarhub (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-০৬-২০। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-২০ 
  3. Subba, Abhilasha (এপ্রিল ৪, ২০০৮)। "Selfless Life"The Himalayan Times। Kathmandu। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ১৫, ২০১৮ 

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা