রবার্ট ক্রফট
রবার্ট ড্যামিয়েন ব্যাল ক্রফট, এমবিই (ইংরেজি: Robert Croft; জন্ম: ২৫ মে, ১৯৭০) সোয়ানসীর মরিস্টন এলাকায় জন্মগ্রহণকারী ওয়েলসীয় বংশোদ্ভূত সাবেক ইংরেজ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার, কোচ ও ধারাভাষ্যকার। ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সময়কালে সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্যে ইংল্যান্ডের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন।
![]() ২০১১ সালের সংগৃহীত স্থিরচিত্রে রবার্ট ক্রফট | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | রবার্ট ড্যামিয়েন ব্যাল ক্রফট | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | মরিস্টন, সোয়ানসী, ওয়েলস | ২৫ মে ১৯৭০|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ডাকনাম | ক্রফ্টি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উচ্চতা | ৫ ফুট ১১ ইঞ্চি (১.৮০ মিটার) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | ডানহাতি অফ ব্রেক | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | বোলার, কোচ, ধারাভাষ্যকার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় পার্শ্ব |
| |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টেস্ট অভিষেক (ক্যাপ ৫৮২) | ২২ আগস্ট ১৯৯৬ বনাম পাকিস্তান | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টেস্ট | ২ আগস্ট ২০০১ বনাম অস্ট্রেলিয়া | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ওডিআই অভিষেক (ক্যাপ ১৩৮) | ২৯ আগস্ট ১৯৯৬ বনাম পাকিস্তান | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ ওডিআই | ২১ জুন ২০০১ বনাম অস্ট্রেলিয়া | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ঘরোয়া দলের তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বছর | দল | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৮৯ - ২০১২ | গ্ল্যামারগন (জার্সি নং ১০) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৯৬ | মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাব | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ১৯ এপ্রিল ২০২০ |
ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ইংরেজ কাউন্টি ক্রিকেটে গ্ল্যামারগন দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি অফ ব্রেক বোলার হিসেবে খেলতেন। এছাড়াও, ডানহাতে নিচেরসারিতে ব্যাটিং করতেন ‘ক্রফ্টি’ ডাকনামে পরিচিত রবার্ট ক্রফট।
প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটসম্পাদনা
সোয়ানসীর মরিস্টন এলাকায় জন্মগ্রহণকারী রবার্ট ক্রফট লানেলি’র সেন্ট জন লয়েডস রোমান ক্যাথলিক কম্প্রিহেনসিভ স্কুলে অধ্যয়ন করেছেন। লানেলি আরএফসি অনূর্ধ্ব-১১ দলের পক্ষে স্ক্রাম হাফ অবস্থানে রাগবি ইউনিয়নে অংশ নিয়েছেন তিনি। এরপর, সোয়ানসী মেট্রোপলিটন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনো করেছেন। ইংল্যান্ড এ দলের সদস্যরূপে ১৯৯২ ও ১৯৯৩-৯৪ মৌসুমে যথাক্রমে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও দক্ষিণ আফ্রিকা গমন করেন।
১৯৮৯ সাল থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত রবার্ট ক্রফটের প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল। গ্ল্যামারগনের পক্ষে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট খেলেন। তন্মধ্যে, ২০০৩ থেকে ২০০৬ সময়কালে কাউন্টি দলটির অধিনায়কের দায়িত্বে ছিলেন তিনি। তার অধিনায়কত্বে গ্ল্যামারগন ২০০৪ সালের ওয়ান-ডে লীগের শিরোপা জয় করে। একই বছরে দলটি চ্যাম্পিয়নশীপের প্রথম বিভাগে খেলার যোগ্যতা লাভ করে। অধিনায়কের দায়িত্ব পালনকালে মাঠ ও মাঠের বাইরে চমৎকার নেতৃত্ব দেন এবং ব্যাট ও বল হাতে সফলতা পান। ব্যাট হাতে অধিকাংশ রানই সামনের পায়ে ভর রেখে ড্রাইভের মাধ্যমে আদায় করে নিতেন।
১২ সেপ্টেম্বর, ২০০৬ তারিখে মৌসুমে পনেরো খেলার মধ্যে মাত্র দুইটি কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপ খেলায় জয়ের ফলে অধিনায়কত্ব করা থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নেন। ২০০৬ সাল শেষে ডেভিড হেম্পকে তার স্থলাভিষিক্ত করা হয়। ২০০৭ সালে গ্ল্যামারগন কর্তৃপক্ষের সাথে চুক্তি নবায়ণ করেন। সহস্র প্রথম-শ্রেণীর উইকেট লাভের মাইলফলকের দিকে মনোনিবেশ ঘটান। ঠিক এক বছর পর নায়ল ও’ব্রায়ানকে আউট করে সহস্র প্রথম-শ্রেণীর উইকেট লাভের মাইলফলক স্পর্শ করেন। পাশাপাশি, জুলাই, ২০১০ সালে ৪০ বছর বয়সে প্রথম ওয়েলসীয় ক্রিকেটার হিসেবে ১০,০০০ রান ও ১,০০০ উইকেট লাভের ন্যায় ডাবল লাভ করেন।[১] সোয়ানসীতে প্রতিদ্বন্দ্বী লিচেস্টারশায়ারের বিপক্ষে কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপ খেলার দ্বিতীয় দিন এ সফলতা পান। এরফলে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর নবম খেলোয়াড় হিসেবে ট্রেভর বেইলি, টনি ব্রাউন, টম কার্টরাইট, রে ইলিংওয়ার্থ, ডেরেক মরগ্যান, জন মর্টিমোর, পিটার সেইন্সবারি ও ফ্রেড টিটমাসের সাথে এ মাইলফলকে যুক্ত হন। এছাড়াও, ঐ মৌসুমে গ্লুচেস্টারশায়ারের বিপক্ষে হ্যাট্রিক করেন। ২০১১ সালেও দলের সাথে যুক্ত ছিলেন।
১ আগস্ট, ২০১০ তারিখে গ্লুচেস্টারশায়ারের বিপক্ষে নিজস্ব প্রথম হ্যাট্রিক লাভ করেন। এরফলে, গ্ল্যামারগন দল খেলায় জয়লাভ করে। এছাড়াও, গত ৪৬ বছরে প্রথম গ্ল্যামারগনীয় স্পিনার হিসেবে হ্যাট্রিক করার গৌরব অর্জন করেছিলেন।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটসম্পাদনা
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে একুশটি টেস্ট ও পঞ্চাশটি একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশগ্রহণ করেছেন। ২২ আগস্ট, ১৯৯৬ তারিখে ওভালে সফরকারী পাকিস্তান দলের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। ২ আগস্ট, ২০০১ তারিখে নটিংহামে সফরকারী অস্ট্রেলিয়া দলের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন তিনি। ১৯৯৬-৯৭ মৌসুমে জিম্বাবুয়ে ও নিউজিল্যান্ড, ১৯৯৭-৯৮ মৌসুমে শারজাহ ও ওয়েস্ট ইন্ডিজ, ১৯৯৮-৯৯ মৌসুমে অস্ট্রেলিয়া এবং ২০০০-০১ ও ২০০৩-০৪ মৌসুমে শ্রীলঙ্কা গমন করেছিলেন।
১৯৯৬ সালের শেষদিক থেকে ১৯৯৯ সালের বিশ্বকাপে নিয়মিত ইংল্যান্ডের একদিনের সদস্যের মর্যাদাপ্রাপ্ত হন। ১৯৯৬-৯৭ মৌসুমে নিউজিল্যান্ডের মাটিতে অনুষ্ঠিত টেস্টে তাকে প্রকৃত বোলারের ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে দেখা যায়। তবে, ১৯৯৭ সালে তার আত্মবিশ্বাস চূড়ান্ত পর্যায়ে অবস্থান করেছিল।
১৯৯৬ সালে পাকিস্তানের বিপক্ষে অভিষেক ঘটে রবার্ট ক্রফটের। এরপর, জিম্বাবুয়ে ও নিউজিল্যান্ড গমন করেন। ক্রাইস্টচার্চ টেস্টে ব্যক্তিগত সেরা বোলিং পরিসংখ্যান ৫/৯৫ গড়েন। শীতকালীন সফরে ১৮২.১-৫৩-৩৪০-১৮ বোলিং পরিসংখ্যান গড়েছিলেন। ১৯৯৭ সালে অ্যাশেজ সিরিজের প্রথম পাঁচ টেস্টে অংশ নেন। তবে, সিরিজের শেষ টেস্টে তাকে বাদ দেয়া হয় ও ফিল টাফনেলকে তার স্থলাভিষিক্ত করা হয়। এ পর্যায়ে তিনি ৫৪ গড়ে উইকেট পেয়েছিলেন ও ব্যাটিংকালে শর্ট পিচ ফাস্ট বোলিংয়ে ব্যর্থতার পরিচয় দিতেন। ১৯৯৮ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সিরিজের তৃতীয় টেস্টে শেষ উইকেট জুটিতে বেশ ভালো খেলেন। অ্যাঙ্গাস ফ্রেজারকে সাথে নিয়ে ব্যাটিং করে দলকে ইনিংস পরাজয়ের হাত থেকে রক্ষা করেন। নিজে করেন অপরাজিত ৩৭ রান।
১৯৯৭ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে পিছনের পায়ের উপর নির্ভরশীল হতে দেখা যায়। এরপর থেকে দলে আসা-যাওয়ার পালায় ছিলেন। ১৯৯৮ সালে ওল্ড ট্রাফোর্ড টেস্টে তিন ঘণ্টারও অধিক সময় ক্রিজে অবস্থান করে দলকে বিপর্যয়ের হাত থেকে রক্ষা করেন। ২০০০ সালে একেবারেই বাদ পড়ে যান।
দলে প্রত্যাখ্যানসম্পাদনা
২০০০ সালে নতুনরূপে নিজেকে আবির্ভূত করার প্রয়াস চালিয়েছিলেন রবার্ট ক্রফট। তবে, তার নতুন বোলিং ভঙ্গীমা চাতুর্যপূর্ণ কৌশল ভিন্ন আর কিছু ছিল না। শ্রীলঙ্কায় ইংল্যান্ডের সফলতা প্রাপ্তিতে তিনি তেমন কোন সফলতার স্বাক্ষর রাখতে পারেননি। ইয়ান সলসবারি’র স্থলাভিষিক্ত হন ও অ্যাশলে জাইলসের সাথে কার্যকর জুটি গড়ার প্রয়াস চালান।
২০০১ সালে অ্যাশেজ সিরিজের তৃতীয় টেস্টে সর্বশেষ অংশ নেন। ট্রেন্ট ব্রিজে অনুষ্ঠিত ঐ টেস্টে তিনি মাত্র ৩ ওভার বোলিং করার সুযোগ পেয়েছিলেন। এরপর ভারত সফরে তাকে দলের সদস্যরূপে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। তবে, নিরাপত্তার দিক চিন্তা করে নাম প্রত্যাহার করে নেন তিনি।[২] কিন্তু, নভেম্বর, ২০০১ সালে ভারত সফরে স্বীয় নাম প্রত্যাহার করলে কার্যত তার খেলোয়াড়ী জীবন শেষ হয়ে যায়। তাসত্ত্বেও, ২০০৩-০৪ মৌসুমে শ্রীলঙ্কা সফরে তাকে দলে রাখা হয়। কিন্তু, খেলায় ব্যর্থতার পরিচয় দেন। তিন টেস্টে অংশ নেন ও দেশে ফেরার অল্প কিছুদিন পরই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে তার অবসরের কথা ঘোষণা করেন। তবে, গ্ল্যামারগনের অধিনায়কের দায়িত্বে অধিক মনোনিবেশ ঘটান।
অর্জনসমূহসম্পাদনা
১৯৯৭ সালে কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপের শিরোপা বিজয়ী গ্ল্যামারগন দলের সদস্য ছিলেন। দলের সদস্য থাকাকালে ১৯৯৩, ২০০২ ও ২০০৪ ন্যাশনাল লীগের শিরোপা জয়সহ ২০০১ সালে দ্বিতীয় বিভাগে শিরোপা লাভ করে।
১৯৯২ সালে গ্ল্যামারগনের ক্যাপ লাভ করেন। ১৯৯০ ও ১৯৯২ সালে বর্ষসেরা তরুণ গ্ল্যামারগনীয় খেলোয়াড়ের পুরস্কার পান। ১৯৯৬, ২০০৩, ২০০৪ ও ২০০৭ সালে গ্ল্যামারগনের বর্ষসেরা খেলোয়াড় হন। ২০০৭ সালে সেন্ট হেলেন্স ব্যালকোনিয়ার্স বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার লাভ করেন। ২০০০ সালে গ্ল্যামারগন কর্তৃপক্ষ আর্থিক সুবিধা গ্রহণের খেলার জন্যে তাকে মনোনীত করে। ২০০৪ সালে ইংরেজ প্রথম-শ্রেণীর খেলায় শীর্ষস্থানীয় অল-রাউন্ডার হবার সুবাদে দি ওয়েদারঅল পুরস্কার পান। গোরসেড অব বার্ডসের সদস্যরূপে নির্বাচিত হন।
পরিসংখ্যানসম্পাদনা
ব্যাটিং | বোলিং | |||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
রান | খেলা | মাঠ | মৌসুম | রান | খেলা | মাঠ | মৌসুম | |
টেস্ট | ৩৭* | ইংল্যান্ড ব দক্ষিণ আফ্রিকা | ম্যানচেস্টার | ১৯৯৮ | ৫/৯৫ | ইংল্যান্ড ব নিউজিল্যান্ড | ক্রাইস্টচার্চ | ১৯৯৭ |
ওডিআই | ৩২ | ইংল্যান্ড ব শ্রীলঙ্কা | পার্থ | ১৯৯৯ | ৩/৫১ | ইংল্যান্ড ব দক্ষিণ আফ্রিকা | দি ওভাল | ১৯৯৮ |
এফসি | ১৪৩ | গ্ল্যামারগন ব সমারসেট | টানটন | ১৯৯৫ | ৮/৬৬ | গ্ল্যামারগন ব ওয়ারউইকশায়ার | সোয়ানসী | ১৯৯২ |
এলএ | ১৪৩ | গ্ল্যামারগন ড্রাগন্স ব লিঙ্কনশায়ার | লিঙ্কন | ২০০৪ | ৬/২০ | গ্ল্যামারগন ব ওরচেস্টারশায়ার | কার্ডিফ | ১৯৯৪ |
টি২০ | ৬২* | গ্ল্যামারগন ড্রাগন্স ব গ্লুচেস্টারশায়ার গ্ল্যাডিয়েটর্স | কার্ডিফ | ২০০৫ | ৩/৯ | গ্ল্যামারগন ড্রাগন্স ব সমারসেট | কার্ডিফ | ২০১১ |
অবসরসম্পাদনা
২০১২ সাল শেষে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট থেকে অবসর গ্রহণের কথা ঘোষণা করেন রবার্ট ক্রফট। কাউন্টি দলটিতে সর্বমোট ২৩ মৌসুম অংশ নেন। এরপর, স্কাই স্পোর্টসে মাঝে-মধ্যে ধারাভাষ্যকারের ভূমিকায় অবতীর্ণ হচ্ছেন। ২০১৩ সালে নববর্ষের সম্মাননায় ক্রিকেটে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এমবিই উপাধিতে ভূষিত হন।[৩] ২৯ ডিসেম্বর, ২০১২ তারিখে এমবিই উপাধি প্রদানের কথা ঘোষণা করা হয়।
২০১৬ সালে গ্ল্যামারগনের কোচের দায়িত্বে ছিলেন। একই বছর দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে ইংল্যান্ড দলের স্পিন বোলিং পরামর্শকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন। অক্টোবর, ২০১৮ সালে গ্ল্যামারগনের প্রধান কোচের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি নেন।[৪]
প্রকাশিত গ্রন্থসম্পাদনা
- Bennett, Androw and Croft, Robert (1995) Dyddiadur Troellwr Y Lolfa, Talybont, Dyfed আইএসবিএন ০-৮৬২৪৩-৩৫৮-৪
- Steen, Rob with Croft, Robert and Elliott, Matthew (1997) Poms and cobbers : the Ashes 1997 : an inside view Andre Deutsch, London আইএসবিএন ০-২৩৩-৯৯২১০-৩
তথ্যসূত্রসম্পাদনা
- ↑ "The Home of CricketArchive"। Cricketarchive.com। সংগ্রহের তারিখ ১৮ অক্টোবর ২০১৮।
- ↑ "Caddick and Croft unavailable for India tour"। Espncricinfo.com। সংগ্রহের তারিখ ১৮ অক্টোবর ২০১৮।
- ↑ "নং. 60367"। দ্যা লন্ডন গেজেট (সম্পূরক) (ইংরেজি ভাষায়)। ২৯ ডিসেম্বর ২০১২।
- ↑ "Robert Croft leaves Glamorgan head coach role"। Bbc.co.uk। ১৭ অক্টোবর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ১৮ অক্টোবর ২০১৮।
আরও দেখুনসম্পাদনা
বহিঃসংযোগসম্পাদনা
- ইএসপিএনক্রিকইনফোতে রবার্ট ক্রফট (ইংরেজি)
- ক্রিকেটআর্কাইভে রবার্ট ক্রফট (সদস্যতা প্রয়োজনীয়) (ইংরেজি)