ফারখোন্দা হাসান

ফারখোন্দা হাসান (আরবি: فرخندة حسن; জন্ম: ১৯৩০) কায়রো আমেরিকান বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোলের একজন অধ্যাপক এবং শুরা কাউন্সিলের মানব উন্নয়ন ও স্থানীয় প্রশাসন কমিশনের চেয়ারম্যান ছিলেন।^[১]^[২]

শিক্ষা সম্পাদনা

তিনি কায়রো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রসায়ন ও ভূগোলে বিএসসি ডিগ্রি এবং কায়রো আমেরিকান বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সলিড স্টেট সাইন্সে এমএসসি ডিগ্রি লাভ করেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পিটসবার্গ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ভূগোলে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেছেন।^[১] তিনি মিশরের আইন শামস বিশ্ববিদ্যালয় হতে শিক্ষা ও সাইকোলজি বিষয়েও তিনি ডিপ্লোমা করেছেন।

কর্মজীবন সম্পাদনা

হাসান জাতিসংঘ কমিশনের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি উন্নয়ন বিভাগের জেন্ডার উপদেষ্টা পর্ষদের সহ-সভাপতি^[৩] এবং ২০০০ সাল থেকে মিশরে মহিলাদের জাতীয় কাউন্সিলের মহাসচিব এবং সদস্য। একজন বিজ্ঞানী, রাজনীতিবিদ এবং উন্নয়ন বিশেষজ্ঞ হিসাবে তিনি নীতি, জনসেবা, বিজ্ঞান, তথ্য ও প্রযুক্তি, তৃণমূল পর্যায়ে সামাজিক কাজ, শিক্ষা ও সংস্কৃতি এবং অন্যান্য শৃঙ্খলাগুলিতে মহিলা হওয়ার কারণেই কেন্দ্রীভূত ছিলেন। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সংস্থা, বেসরকারি সংস্থা, গবেষণা ও জ্ঞান প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে তার সংযুক্তি নারীর ক্ষমতায়নকে নির্দেশিত করে।^[৪] হাসান জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থা কর্তৃক আয়োজিত বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক কর্মসূচিতে স্বল্পমেয়াদে পরামর্শদাতা এবং বিশেষজ্ঞ হিসাবে কাজ করেছেন। যেমন: মহিলাদের জন্য জাতিসংঘ উন্নয়ন তহবিল (ইউনিফেম), জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচী (ইউএনডিপি), নারী উন্নয়নের জন্য জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট (ইনসট্র), ইউনেস্কো।

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

↑ ^ক ^খ "Parliamentary movers"। Al-Ahram Weekly। ১২ অক্টোবর ১৯৯৫। ৭ আগস্ট ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১০।
↑ "Nature World Conference on Science"। Nature। ২২ এপ্রিল ১৯৯৯। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১০।
↑ "Parties won't back women"। Al-Ahram Weekly। ২১ জুন ২০০১। ১৩ সেপ্টেম্বর ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১০।
↑ "The woman beyond the machinery"। Al-Ahram Weekly। ৮ মার্চ ২০০৭। ৬ আগস্ট ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১০।

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা

দ্য ন্যাশনাল কাউন্সিল ফর উইমেন প্রোফাইল ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৬ অক্টোবর ২০০৯ তারিখে (ইংরেজি)

[Al-Ahram-1] ক ^খ "Parliamentary movers"। Al-Ahram Weekly। ১২ অক্টোবর ১৯৯৫। ৭ আগস্ট ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১০।

[2] "Nature World Conference on Science"। Nature। ২২ এপ্রিল ১৯৯৯। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১০।

[3] "Parties won't back women"। Al-Ahram Weekly। ২১ জুন ২০০১। ১৩ সেপ্টেম্বর ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১০।

[4] "The woman beyond the machinery"। Al-Ahram Weekly। ৮ মার্চ ২০০৭। ৬ আগস্ট ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১০।

[১]

[২]

[৩]

[৪]