২০২৩-এ বাংলাদেশে পাঠ্যবই বিতর্ক

(২০২৩-এর পাঠ্যবই বিতর্ক থেকে পুনর্নির্দেশিত)

২০২৩ সালের নতুন বছরে বাংলাদেশের পাঠ্যবইয়ে কৃতিত্ব ছাড়া অন্যের লেখা দেওয়া, ইতিহাস বিকৃতি করে তথ্য দেওয়া, মুসলমানদের ইতিহাস-ঐতিহ্য বাদ দিয়ে হিন্দুত্ববাদকে অধিক গুরুত্ব দেয়া, বিতর্কিত তত্ত্ব, ইসলামবিরোধী ছবি-লেখা দেওয়া এবং মহান মুক্তিযুদ্ধবঙ্গবন্ধু এবং আরও বেশ কয়েকটি ক্ষেত্রে ভুল তথ্য দেওয়া হয় যা নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি হয়।[১][২] পাশাপাশি অনুসন্ধানী পাঠ বইয়ে হুবহু অনুবাদ ও চৌর্যবৃত্তির অভিযোগে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনার মুখে পড়ে।[৩] ২০২৩ সালের অনেক শ্রেণির পাঠ্যবইয়ে ভুলের বিষয়টি জানাজানি হলে প্রশ্ন উঠে বইয়ের ছাপার মান, সম্পাদনা করার মান এবং বইয়ের লেখকদের লেখার মান নিয়ে।[৪] ১০ ফেব্রুয়ারি ভুল ও অসংগতি নিয়ে বিতর্কের মুখে ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির দুটি বইয়ের পাঠদান প্রত্যাহার করা হয়।[৫]

জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড-এর লোগো

সমালোচনা সম্পাদনা

অনলাইন ওয়েবসাইট থেকে লাইন টু লাইন অনুলিপি করে বাংলায় অনুবাদ করে কৃতিত্ব ছাড়া পাঠ্যক্রমে যোগ করায় চৌর্যবৃত্তি ও যান্ত্রিক অনুবাদের অভিযোগ উঠে ও তীব্র আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হয়। পাঠ্যপুস্তকের মতো সংবেদনশীল বিষয়ে এমন ভুল–ত্রুটির সমালোচনা পত্রপত্রিকা কিংবা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সীমাবদ্ধ থাকেনি, টেলিভিশনেও এ নিয়ে শুরু হয় আলোচনা সভা।[৬] জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) কর্তৃক প্রকাশিত নতুন বইয়ে গুগল অনুবাদ ব্যবহার ও কন্টেন্ট চুরির প্রসঙ্গ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে অভিযোগের সত্যতা বেরিয়ে আসে।[৭]

বিদেশি ভাষা থেকে ভাষান্তর করে লেখা পাঠ্যপুস্তক অনেক থাকলেও ওয়েবসাইট থেকে প্রাপ্তি স্বীকার না করে হুবহু তুলে দেওয়া একাডেমিক ভাষায় ‘চৌর্যবৃত্তি’। ফলে প্রাপ্তি স্বীকার না করা এক প্রকার অন্যায়কে প্রশ্রয় দেওয়ার শামিল। এমনকি যে ওয়েবসাইট থেকে পাঠ্যপুস্তকের অংশগুলো নেওয়া হয়েছে, সেই ওয়েবসাইটেই বলা হয়েছে, তা ব্যবহার করার জন্য অনুমতি এবং উপযুক্ত কৃতিত্ব দিতে হবে।[৮]

পাঠ্যক্রম বিতর্ক সম্পাদনা

২০২৩ সালে চালু হওয়া নতুন শিক্ষাক্রমের আলোকে লেখা সপ্তম শ্রেণির বিজ্ঞান ‘অনুসন্ধানী পাঠ’ বইয়ের কোনো কোনো অধ্যায়ের অংশবিশেষ ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক এডুকেশনাল সাইট থেকে নিয়ে হুবহু অনুবাদ করে ব্যবহার করা হয়। বইয়ের এই নির্দিষ্ট অংশের সাথে ওয়েবসাইটটির একই লেখা তুলনা করে অভিযোগটির সত্যতা স্বীকার করা হয়।[৯] একই বইয়ে মঙ্গলগ্রহের লাল রঙের বর্ণনায় ফেরিক অক্সাইডকে তুলে ধরা হলেও মঙ্গলগ্রহের সঙ্গে যৌগিক পদার্থের সম্পর্ক ঠিক কী তা শিক্ষার্থীদের কাছে অস্পষ্টই রয়েছে।[৮] তবে নাসার বর্ণনা থেকে জানা যায়, মঙ্গল গ্রহকে লাল গ্রহ নামে ডাকার জন্য এর পারিপার্শ্বিক পরিবেশে আয়রন অক্সাইডের উপস্থিতি,[১০][১১] অন্যান্য খনিজ উপাদানের প্রভাব[১২] গ্রহটিকে বর্ণীল করে তুলে।[১৩]

নবম-দশম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বইয়ের ১৬ পৃষ্ঠায় মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত স্থান নিয়ে ভুল তথ্য দেয়া হয়। ঢাকার রাজারবাগকে পুলিশ ক্যাম্প ও পিলখানাকে ইপিআর ক্যাম্প বলা হলেও প্রকৃতপক্ষে রাজারবাগ পুলিশ লাইন এবং পিলখানা ইপিআরের সদর দফতর উল্লেখ করা হয়নি। আবার ৬ নম্বর পৃষ্ঠায় বলা হয় ৪টি দল নিয়ে যুক্তফ্রন্ট গঠিত হয়। কিন্তু যুক্তফ্রন্ট গঠিত হয়েছিল মূলত ৫টি দল নিয়ে। তবে বাদ পড়ে খেলাফতে রব্বানী পার্টির নাম।[২]

নবম শ্রেণির বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা বইয়ে রয়েছে অনেক তথ্যগত অসংগতি। ১৮১ পৃষ্ঠায় বলা হয় ২৬ মার্চ থেকে ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশ জুড়ে পাকিস্তান সামরিক বাহিনী নির্যাতন, গণহত্যা আর ধ্বংসলীলায় মেতে ওঠে। প্রকৃতপক্ষে পাক হানাদার বাহিনী আক্রমণ শুরু করে ২৫ মার্চ রাত থেকেই। একই বইয়ে আছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সে সময় প্রধান বিচারপতি আবু সাদাত মোহাম্মদ সায়েমের কাছে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন। আসলে প্রধান বিচারপতি নয়, হবার কথা প্রধানমন্ত্রীকে শপথ পড়ান রাষ্ট্রপতি[২] এর আগে ২০২১ সালেও ষষ্ঠ থেকে নবম-দশম ও একাদশ শ্রেণির বইয়ে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ে ভুল তথ্য নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল।[১৪] এমনকি ২০২২ সালে মাধ্যমিকের ১০টি বইয়ের বিভিন্ন অধ্যায়ে ২৫টির মতো তথ্য ভুল, অসঙ্গতি, ইংরেজি শব্দের সঙ্গে অর্থের অমিল ও বানান ভুল ধরা পড়ে।[১৫]

মাধ্যমিকের পৌরনীতি ও নাগরিকতা বইয়ে আইনের প্রকারভেদের আলোচনায় ব্যক্তিগত আইন বলে একধরনের আইনের কথা বলা হয়েছে, যা নিয়ে শিক্ষার্থীদের জন্য কোনো স্পষ্ট ব্যাখ্যা প্রদান করা হয়নি। আবার বইয়ের ৬৩ পৃষ্ঠায় সচিবকে বলা হয়েছে মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক প্রধান। প্রকৃতপক্ষে মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক প্রধান হলেন একজন মন্ত্রী।[২]

ষষ্ঠ শ্রেণির ইংরেজি বইয়ের ৪৮টি ভুলক্রুটি খুঁজে বের করেন মাসুম হাসান নামের এক শিক্ষক। তার ভাষ্যমতে: "এই বইয়ের ১৫ পৃষ্ঠায় ‘লিটল থিংস’ কবিতাটি দেয়া হলেও এতে কবির নাম দেয়া হয়নি। অথচ বহুল প্রচলিত এই কবিতাটি লিখেছেন আমেরিকান কবি জুলিয়া অ্যাবিগেল ফ্লেচার কার্নি। একইভাবে ১০১ পৃষ্ঠায় ‘মাই বুকস’ কবিতাতেও কবির নাম নেই। এছাড়া একই শ্রেণির একাধিক বইয়ের অনেক জায়গায় একই শব্দের ভিন্ন ব্যবহার দেখা যায়। যেমন- কেন/কেনো, পড়/পড়ো, নিচে/নীচে, যে কোন/যেকোন ইত্যাদি। এছাড়া বইটির বিভিন্ন পৃষ্ঠায় বানান, বাক্য গঠন ও গ্রামারের ব্যবহারে অসংখ্য ভুল রয়েছে।"[১]

যান্ত্রিক অনুবাদ ও চৌর্যবৃত্তি বিতর্ক সম্পাদনা

 
সপ্তম শ্রেণির বিজ্ঞান ‘অনুসন্ধানী পাঠ’ বইয়ের সম্পাদক মুহম্মদ জাফর ইকবাল

বছরের নতুন শিক্ষাক্রমে সপ্তম শ্রেণির বিজ্ঞান ‘অনুসন্ধানী পাঠ’ বইয়ের একটি অংশে ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক অ্যাডুকেশনাল সাইট থেকে বিষয়বস্তু নিয়ে হুবহু অনুবাদ করে ব্যবহার করার অভিযোগ উঠে।[১৬] এছাড়া কয়েকটি বাক্য হুবহু ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক ডট ওআরজি ওয়েবসাইট থেকে যান্ত্রিকভাবে অনুবাদ করে বাংলায় ভাষান্তর করার অভিযোগ উঠে।

এ ঘটনার দায় স্বীকার করে যৌথ বিবৃতি দেন বইটির রচনা ও সম্পাদনার সঙ্গে যুক্ত অধ্যাপক ড. মুহম্মদ জাফর ইকবাল ও অধ্যাপক ড. হাসিনা খান[১৭] জাফর ইকবাল ও অধ্যাপক হাসিনা খান যৌথ বিবৃতিতে বলেন, "সারা দেশে ২০২৩ সালে চালু হওয়া নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির বিজ্ঞান পাঠ্যপুস্তক ছাপা হয়েছে এবং শিক্ষার্থীদের হাতে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।[১৮] ১৫ জানুয়ারি একটি দৈনিকের অনলাইনে প্রকাশিত মতামত কলামে সপ্তম শ্রেণির বিজ্ঞান ‘অনুসন্ধানী পাঠ’ বইটির বিষয়ে একটি অভিযোগ আমাদের নজরে এসেছে।"[১৯][২০]

পাঠ্যপুস্তকটির নবম অধ্যায়ে নেপালের ভূমিকম্প, সুনামি, বন্যায় কিংবা জলোচ্ছ্বাসের ধ্বংসস্তূপসহ বিভিন্ন অধ্যায়ে ছবি ব্যবহার করা হয়েছে কোনরূপ কৃতিত্ব দেওয়া ছাড়াই। ওই অধ্যায়ে ৯০ পৃষ্ঠায় সংবেদনশীল ছবি ছাপানো হয়। যেখানে ‘বন্যায় আশ্রয়ের জন্য যাচ্ছে ছোট শিশু’ ছবি দেওয়া হয়, আলোকচিত্রে শিশু দুইটির মুখাবয়ব স্পষ্ট দেখা যায় যেটি ইউনেস্কোর শিশু অধিকার আইন অনুযায়ী একধরনের অপরাধ[৮]

ইসলাম বিরোধী বিতর্ক সম্পাদনা

 
নতুন পাঠ্যক্রমের বিরুদ্ধে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের বিক্ষোভ মিছিল

নতুন কারিকুলামে মাদরাসার ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির বইগুলো প্রকাশের আগে থেকেই বিতর্কিত লেখা, ছবি বাদ দেয়ার দাবি উঠে। এজন্য সারাদেশে স্মারকলিপি প্রদান, মানববন্ধন, সমাবেশসহ নানা কর্মসূচি পালন করে বিভিন্ন মহল। তাদের সেসময় আশ্বস্ত করা হলেও তাদের সেই দাবির কোনো তোয়াক্কা না করেই পাঠ্যপুস্তকে ডারউইনের বিতর্কিত মতবাদ, হিন্দুত্ববাদ, হাজার হাজার বছরের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টকারী, নগ্ন ও অশ্লীল ছবি যুক্ত করা এবং বাংলাদেশের কৃষ্টিকালচার বিরোধী বিষয় অন্তর্ভুক্ত করার অভিযোগ ও তীব্র সমালোচনা শুরু হয়।[১]

মাদরাসার ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণীর বিভিন্ন বইসহ বিজ্ঞান বইয়ে ১১ জন উলঙ্গ নারী পুরুষের ছবি, হিন্দুদের দেব-দেবীর নগ্ন ও অর্ধনগ্ন ছবি, হিন্দু মহিলার শাঁখা পরা ছবি রয়েছে বলে অভিযোগ ওঠে। এছাড়াও দুর্গাপূজা,গীতাঞ্জলিসহ মূর্তিপূজার সংস্কৃতি চর্চা শিক্ষা দেয়ার কথা বলা হয়। নবীসাহাবীদের নাম বাদ দিয়ে মন্দিরা, প্রিয়াংকা, মিসেল, ডেবিট, প্লাবন, চাকমার মতো অমুসলিম নাম সংযোজন করা হয়েছে বলে অভিযোগ ওঠে।[২১]

প্রতিক্রিয়া সম্পাদনা

সপ্তম শ্রেণির বিজ্ঞান অনুসন্ধানী পাঠ বইটির ব্যাপারে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ও নতুন কারিকুলাম প্রণয়ন কমিটির সদস্য মোহাম্মদ তারিক আহসান জাগো নিউজকে বলেন, "পাঠ্যপুস্তক হচ্ছে মূলত একটি সংকলন। এখানে অনেক লেখকের লেখা যুক্ত করা হয়ে থাকে। সপ্তম শ্রেণির বিজ্ঞান বইয়ে একটি অধ্যায়ের দুটি প্যারাগ্রাফে ন্যাশনাল জিওগ্রাফি থেকে নেওয়া হয়েছে। এখানো রেফারেন্সটা লেখা হয়নি। অসতর্কতার ফলে এমন ঘটনা ঘটেছে। এর দায় স্বীকার করে একটি বিবৃতি দেওয়া হয়েছে।"[২২]

অনুসন্ধানী পাঠ বইটি নিয়ে বিতর্কের প্রতিক্রিয়ায় যৌথ বিবৃতিতে জাফর ইকবাল ও হাসিনা খান জানান, "এ বছর বইটির পরীক্ষামূলক সংস্করণ চালু হয়েছে এবং সামনের শিক্ষাবর্ষ থেকে এতে যথেষ্ট পরিমার্জন ও সম্পাদনার সুযোগ রয়েছে।"[১৯]

বইয়ের মধ্যে লেখা কারও নিজের তা কেউ দাবি করেনি বিধায় এটাকে চৌর্যবৃত্তি বলা যাবে না। তবে উৎস উল্লেখ না করাটা ভুল ছিল বলে অভিযোগ স্বীকার করে বিবৃত্তি দেওয়া হয়।[২২]

অনুসন্ধানী পাঠ বইটি নিয়ে গবেষক ড. নাদিম মাহমুদ এক প্রতিক্রিয়ায় লেখেন, "অনেক স্বপ্ন ও আশা নিয়ে পাঠ্যপুস্তকটি (সপ্তম শ্রেণির বিজ্ঞান, অনুসন্ধানী পাঠ) পড়া শুরু করেছিলাম। দেশের স্বনামধন্য শিক্ষাবিদ, লেখকদের সম্পাদনায় প্রকাশিত বইটি হাতে পাওয়ার পর সত্যি একধরনের অস্বস্তিবোধ কাজ করছে। শুরুতে যেভাবে লাইন টু লাইন অনলাইন ওয়েবসাইট থেকে কপি করে বাংলা অনুবাদ করেছে, সেটি দেখার পর মনে হয়েছে, আমরা ঠিক কোন শিক্ষাব্যবস্থা কোমলমতি শিশুদের সামনে তুলে ধরতে যাচ্ছি?"[৭] তবে নতুন পাঠ্যপুস্তকে চুরির অভিযোগ স্বীকার করে দুঃখ প্রকাশ করেন জাফর ইকবাল।[২৩] শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি জানান, পাঠ্যবইয়ে যেসব ভুল আছে তার অধিকাংশই ১০ বছর আগের ভুল।[২৪] পাঠ্যপুস্তকের নানা ভুল ও অসংগতি নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা ও বিতর্কের মধ্যে সরকার মাধ্যমিক পর্যায়ের ষষ্ঠ এবং সপ্তম শ্রেণির দুটি বই প্রত্যাহার করে নেয়।[২৫]

আরও দেখুন সম্পাদনা

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "কী শিখবে শিক্ষার্থীরা?"দৈনিক ইনকিলাব। ১৯ জানুয়ারি ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জানুয়ারি ২০২৩ 
  2. "অবহেলার কারণে পাঠ্যবইয়ে ভুলের পুনরাবৃত্তি: আরেফিন সিদ্দিক"। সময় টিভি। ৪ জানুয়ারি ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জানুয়ারি ২০২৩ 
  3. "নতুন পাঠ্যক্রমের বিজ্ঞান বই নিয়ে বিতর্ক: দায় স্বীকার জাফর ইকবাল ও হাসিনা খানের"। সময়ের আলো। ১৭ জানুয়ারি ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জানুয়ারি ২০২৩ 
  4. ইসলাম, মাজহারুল (১৮ জানুয়ারি ২০২৩)। "ষষ্ঠ শ্রেণির ইংরেজি বই: এত ভুল থেকে কী শিখবে শিক্ষার্থীরা"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জানুয়ারি ২০২৩ 
  5. আহমেদ, মোশতাক (২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩)। "৭৮ লাখ বই নষ্ট, অপচয় অন্তত ২৩ কোটি টাকা"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ 
  6. মাহমুদ, নাদিম (১৭ জানুয়ারি ২০২৩)। "সপ্তম শ্রেণির বিজ্ঞান বই: তাঁরা লজ্জিত-বিব্রত হোন, আমরা তা আর চাই না"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জানুয়ারি ২০২৩ 
  7. হোসেন, মুনির (১৭ জানুয়ারি ২০২৩)। "পাঠ্যপুস্তক : এবার কন্টেন্ট চুরি ও গুগল ট্রান্সলেটরের ব্যবহারের অভিযোগ"মানবজমিন (পত্রিকা)। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জানুয়ারি ২০২৩ 
  8. মাহমুদ, নাদিম (১৫ জানুয়ারি ২০২৩)। "সপ্তম শ্রেণির বিজ্ঞান বই: হুবহু চুরি আর গুগলের অনুবাদে শিক্ষার্থীরা কী শিখবে?"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জানুয়ারি ২০২৩ 
  9. "পাঠ্যবই নিয়ে অভিযোগের দায় স্বীকার মুহম্মদ জাফর ইকবালের"সময় টিভি। ১৭ জানুয়ারি ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জানুয়ারি ২০২৩ 
  10. Rees, Martin J., সম্পাদক (অক্টোবর ২০১২)। Universe: The Definitive Visual Guide। New York: Dorling Kindersley। পৃষ্ঠা 160–161। আইএসবিএন 978-0-7566-9841-6 
  11. "The Lure of Hematite"Science@NASA। NASA। ২৮ মার্চ ২০০১। ১৪ জানুয়ারি ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ ডিসেম্বর ২০০৯ 
  12. Peplow, Mark (৬ মে ২০০৪)। "How Mars got its rust"Nature: news040503–6। ডিওআই:10.1038/news040503-6। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০০৭ 
  13. NASA – Mars in a Minute: Is Mars Really Red? (Transcript)   এই উৎস থেকে এই নিবন্ধে লেখা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যা পাবলিক ডোমেইনে রয়েছে।
  14. "পাঠ্যবইয়ে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ভুল তথ্য: এনসিটিবির চেয়ারম্যানকে তলব"। jagonews24। ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জানুয়ারি ২০২৩ 
  15. "মাধ্যমিকের পাঠ্যবইয়ে যত ভুল-অসঙ্গতি"। jagonews24। ১৬ মার্চ ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জানুয়ারি ২০২৩ 
  16. "Biodiversity" (ইংরেজি ভাষায়)। ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক সোসাইটি। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জানুয়ারি ২০২৩ 
  17. "পাঠ্যবইয়ে 'ভুল': দায় স্বীকার করে জাফর ইকবাল-হাসিনা খানের বিবৃতি"। u71news.com। জানুয়ারি ১৭, ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জানুয়ারি ২০২৩ 
  18. "পাঠ্যবইয়ে 'ভুল': দায় স্বীকার করলেন জাফর ইকবাল-হাসিনা খান"বাংলাদেশ প্রতিদিন। ১৭ জানুয়ারি ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জানুয়ারি ২০২৩ 
  19. "পাঠ্যবই নিয়ে অভিযোগ: দায় স্বীকার করলেন জাফর ইকবাল ও হাসিনা খান"বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম। জানুয়ারি ১৭, ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জানুয়ারি ২০২৩ 
  20. "পাঠ্যবই নিয়ে অভিযোগ: দায় স্বীকার করলেন জাফর ইকবাল ও হাসিনা খান"প্রথম আলো। ১৭ জানুয়ারি ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জানুয়ারি ২০২৩ 
  21. "ইসলাম বিরোধী বিতর্কিত শিক্ষা সিলেবাস বাতিল করতে হবে বিভিন্ন ইসলামী দলের তীব্র প্রতিবাদ"। ইনকিলাব। ১৯ জানুয়ারি ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জানুয়ারি ২০২৩ 
  22. "পাঠ্যবইয়ে 'ভুল': দায় স্বীকার করে জাফর ইকবাল-হাসিনা খানের বিবৃতি"জাগো নিউজ। ১৭ জানুয়ারি ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জানুয়ারি ২০২৩ 
  23. "নতুন পাঠ্যপুস্তকে চুরির অভিযোগ স্বীকার করে দুঃখ প্রকাশ করেছেন জাফর ইকবাল"ভয়েস অফ আমেরিকা। ১৭ জানুয়ারি ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জানুয়ারি ২০২৩ 
  24. "পাঠ্যবইয়ের অধিকাংশ ভুল ১০ বছর আগের: দীপু মনি"। thedailystar। ২৭ জানুয়ারি ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জানুয়ারি ২০২৩ 
  25. আহমেদ, মোশতাক (১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩)। "দুই পাঠ্যবই প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত রাতের বৈঠকে, অন্যান্য বইয়েও আছে ভুল, অসংগতি"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩