২০১৬–১৭ ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের বাংলাদেশ সফর
ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল পূর্ব-নির্ধারিত সময়সূচী মোতাবেক অক্টোবর, ২০১৬ সালে বাংলাদেশ সফর করে। এ সফরে দলটি বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের বিপক্ষে তিনটি একদিনের আন্তর্জাতিক (ওডিআই) ও দুইটি টেস্টে একে-অপরের প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অবতীর্ণ হয়। এছাড়াও দলটি তিনটি প্রস্তুতিমূলক খেলায় অংশ নেয়।[১][২][৩] সম্প্রচারস্বত্ত্বজনিত কারণে সিরিজটি রকেট বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড সিরিজ নামে পরিচিতি পায়।
২০১৬-১৭ ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের বাংলাদেশ সফর | |||
---|---|---|---|
বাংলাদেশ | ইংল্যান্ড | ||
তারিখ | ৩ অক্টোবর – ১ নভেম্বর, ২০১৬ | ||
অধিনায়ক |
মুশফিকুর রহিম (টেস্ট) মাশরাফী বিন মোর্ত্তজা (ওডিআই) |
অ্যালাস্টেয়ার কুক (টেস্ট) জস বাটলার (ওডিআই) | |
টেস্ট সিরিজ | |||
ফলাফল | ২ ম্যাচের সিরিজ ১–১ ব্যবধানে ড্র | ||
সর্বাধিক রান | তামিম ইকবাল (২৩১) | বেন স্টোকস (১২৮) | |
সর্বাধিক উইকেট | মেহেদী হাসান (১৯) |
বেন স্টোকস (১১) মঈন আলী (১১) | |
সিরিজ সেরা খেলোয়াড় | মেহেদী হাসান (বাংলাদেশ) | ||
একদিনের আন্তর্জাতিক সিরিজ | |||
ফলাফল | ৩ ম্যাচের সিরিজে ইংল্যান্ড ২–১ ব্যবধানে জয়ী | ||
সর্বাধিক রান | ইমরুল কায়েস (১৬৯) | বেন স্টোকস (১৪৮) | |
সর্বাধিক উইকেট | মাশরাফি বিন মর্তুজা (৮) | আদিল রশিদ (১০) | |
সিরিজ সেরা খেলোয়াড় | বেন স্টোকস (ইংল্যান্ড) |
চার মাস পূর্বে সন্ত্রাসী হামলার প্রেক্ষিতে সফরে দলের নিরাপত্তার বিষয়ে উদ্বেগ বাড়তে থাকে। সীমিত ওভারের খেলায় দলীয় অধিনায়ক ইয়ান মর্গ্যানসহ দলের দুই শীর্ষ সদস্য এ সফর থেকে নিজেদের নাম প্রত্যাহার করে নেয়।
ওডিআই সিরিজে ২-১ ব্যবধানে ইংল্যান্ড সিরিজ জয়লাভ করলেও টেস্টে ১-১ ব্যবধানে ড্র করতে বাধ্য হয়। সিরিজের ২য় টেস্টে ১০৮ রানের ব্যবধানে জয়লাভের মাধ্যমে বাংলাদেশ প্রথমবারের মতো ইংল্যান্ডের বিপক্ষে জয় পায়।[৪] বাংলাদেশের অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম তার প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়ে বলেন, ‘বাংলাদেশের ক্রিকেটের জন্য এটি দারুণ মুহূর্ত।’[৫] এর বিপরীতে বিজিত অধিনায়ক অ্যালাস্টেয়ার কুক বলেন, ‘এটি বলতে কষ্ট হচ্ছে; তাস্বত্ত্বেও বাংলাদেশ ক্রিকেটে দারুণ জয় পেয়েছে।’[৫]
নিরাপত্তা সংশয়
সম্পাদনাজুলাই, ২০১৬ সালে ঢাকায় সন্ত্রাসী হামলার প্রেক্ষিতে ইংল্যান্ড এবং ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি) মন্তব্য করে যে, তারা আসন্ন সফর নিয়ে বাংলাদেশ সরকারের পরামর্শ অনুসরণ করবে।[৬][৭] জবাবে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি নাজমুল হাসান বলেন যে, "ইংল্যান্ড তিনমাস পর বাংলাদেশ সফরে আসছে। এ সময়ের মধ্যে বাংলাদেশের পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে যাবে"।[৮] ইংরেজ অধিনায়ক ইয়ন মর্গ্যান বলেন, সন্ত্রাসী আগমনের পর ইংল্যান্ড দলের নিরাপত্তার বিষয়ে ব্যাপক অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।[৯][১০] পরবর্তীতে নিরপেক্ষ মাঠে খেলা আয়োজনের বিষয়ে বিসিবি নেতিবাচক মনোভাব গ্রহণ করে।[১১] বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজা আশাবাদী যে, সফরের কর্মকাণ্ড ক্রমঅগ্রসরমান হবে।[১২] বাংলাদেশে নিযুক্ত ফিল্ডিং কোচ রিচার্ড হালসল বলেন যে, তিনি বাংলাদেশে স্বাভাবিকভাবে ও নিরাপদে কাজ-কর্ম করছেন। তিনি আশাবাদী যে, ইংল্যান্ড আসবে।[১৩]
আগস্টে ইসিবি মিরপুর, চট্টগ্রাম ও ফতুল্লায় মাঠের নিরাপত্তার বিষয়ে প্রতিনিধি দল প্রেরণ করে।[১৪] পরিদর্শন শেষে ইসিবি পরিকল্পনামাফিক সফর চালিয়ে যাবার বিষয়ে নিশ্চয়তা প্রদান করে।[১৫][১৬] সফর নিশ্চিত হবার পর ইংল্যান্ডের ক্রিকেট পরিচালক অ্যান্ড্রু স্ট্রস বলেন যে, বাংলাদেশ শহর ১০০% নিরাপদ।[১৭] বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান বলেন, খেলোয়াড়দের পরিবারের সদস্য, সাংবাদিক ও ভ্রমণে আসা ইংল্যান্ড দলের সমর্থকদের জন্য নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।[১৮]
সফরে আসার বিষয়ে কয়েকজন খেলোয়াড় নিরাপত্তার বিষয়ে প্রশ্ন তোলেন।[১৯][২০][২১] কিন্তু প্রথম ইংরেজ খেলোয়াড় হিসেবে মঈন আলী বাংলাদেশ সফরে আসার বিষয়ে তার আগ্রহ তুলে ধরেন। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, যদি মনোনীত হই, তাহলে আমি অবশ্যই যাব।[২২] অ্যান্ড্রু স্ট্রস ১০ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ তারিখের মধ্যে সফরে আসার জন্য খেলোয়াড়দের মতামত প্রদানের সময়সীমা বেঁধে দেন।[২৩] ১১ সেপ্টেম্বর ইসিবি জানায় যে, অ্যালেক্স হেলস ও ইয়ন মর্গ্যান সফরে যেতে অস্বীকার করেছেন।[২৪] ইংল্যান্ড সমর্থকদের দল বার্মি আর্মি জানায় যে, বাংলাদেশ সফরে সমর্থকদের যাওয়া হবে অতিমাত্রায় ঝুঁকিপূর্ণ ও সফরে তারা যাবে না।[২৫][২৬]
ফলশ্রুতিতে, মর্গ্যানের অনুপস্থিতিতে জস বাটলার ওডিআই অধিনায়ক হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত হন।[২৭][২৮] বাটলার বলেন যে, মর্গ্যান অত্যন্ত ভাল অধিনায়ক হিসেবে রয়ে যাবেন এবং তার পছন্দ-অপছন্দ ড্রেসিংরুমে অবস্থানকারী খেলোয়াড়দেরকে বিভক্তির পর্যায়ে নিয়ে যাবে না।[২৯] নভেম্বরে ভারত সফরে মর্গ্যান তার ওডিআই অধিনায়কত্ব নিয়ে ফিরে আসবেন বলে আশা করা হচ্ছে।[৩০] ওডিআই সিরিজের পূর্বে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী খেলোয়াড়দের নিরাপত্তার দায়িত্ব নেয়।[৩১][৩২]
দলীয় সদস্য
সম্পাদনাটেস্ট | ওডিআই | ||
---|---|---|---|
বাংলাদেশ[৩৩] | ইংল্যান্ড[৩৪] | বাংলাদেশ[৩৫] | ইংল্যান্ড[৩৪] |
|
সফরের পূর্বে আঘাতের কারণে ইংল্যান্ডের জেমস অ্যান্ডারসন ও মার্ক উড নিজেদের নাম প্রত্যাহার করে নেন।[৩৬] জ্যাক বলকে টেস্টে ও স্টিভেন ফিনকে তাদের পরিবর্তে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। তৃতীয় একদিনের ম্যাচের জন্য মোশাররফ হোসেনের পরিবর্তে তাইজুল ইসলামকে দলে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।[৩৭][৩৮] দ্বিতীয় টেস্টের জন্য সাব্বির রহমান ও শফিউল ইসলামকে বিশ্রামে পাঠিয়ে শুভাশিস রায় ও মোসাদ্দেক হোসেনকে বাংলাদেশ দলে নেয়া হয়।[৩৯] কিন্তু কয়েকদিন পরই সাব্বির রহমান সুস্থ হয়ে যাবার কথা ঘোষণা করা হয়।[৪০]
প্রস্তুতিমূলক খেলা
সম্পাদনাএকদিনের: বিসিবি নির্বাচিত একাদশ ব ইংল্যান্ড একাদশ
সম্পাদনা ৪ অক্টোবর ২০১৬
স্কোরকার্ড |
বিসিবি নির্বাচিত একাদশ
৩০৯/৯ (৫০ ওভার) |
ব
|
|
- বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড নির্বাচিত একাদশ টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- প্রতি দলে ১৪ জন (১১ জন ব্যাটিং, ১১ জন বোলিং)।
দুইদিনের: বিসিবি একাদশ ব ইংল্যান্ড একাদশ
সম্পাদনা১৪–১৫ অক্টোবর ২০১৬
স্কোরকার্ড |
ব
|
বিসিবি একাদশ
| |
- ইংল্যান্ড একাদশ টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- মাঠ ভেজা থাকায় ১ম দিন খেলা অনুষ্ঠিত হয়নি।
- প্রতি দলে ১২ জন (১১ জন ব্যাটিং, ১১ জন বোলিং)।
দুইদিনের: বিসিবি একাদশ ব ইংল্যান্ড একাদশ
সম্পাদনা১৬–১৭ অক্টোবর ২০১৬
স্কোরকার্ড |
বিসিবি একাদশ
|
ব
|
|
- বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড নির্বাচিত একাদশ টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- প্রতি দলে ১৪ জন (১১ জন ব্যাটিং, ১১ জন বোলিং)।
ওডিআই সিরিজ
সম্পাদনা১ম ওডিআই
সম্পাদনাব
|
||
- ইংল্যান্ড টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- জ্যাক বল ও বেন ডাকেট (ইংল্যান্ড) তার ওডিআই অভিষেক হয়।
- বেন স্টোকস (ইংল্যান্ড) তার তার প্রথম ওডিআই সেঞ্চুরি হাঁকান।[৪১]
- ইমরুল কায়েস (বাংলাদেশ) তার দ্বিতীয় ওডিআই সেঞ্চুরি করেন।[৪২]
- জ্যাক বল (ইংল্যান্ড) তার প্রথম ও ইংরেজ ক্রিকেটারদের মধ্যে প্রথমবারের মতো ওডিআই অভিষেকে পাঁচ উইকেট লাভ করেন।[৪১]
- ইংল্যান্ড ১-০ ব্যবধানে সিরিজে এগিয়ে।
২য় ওডিআই
সম্পাদনাব
|
||
- ইংল্যান্ড টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- বাংলাদেশ ১-১ ব্যবধানে সিরিজে সমতা আনে।
৩য় ওডিআই
সম্পাদনাব
|
||
- ইংল্যান্ড টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- প্রথম বাংলাদেশী হিসেবে তামিম ইকবাল ওডিআইয়ে ৫,০০০ রান সংগ্রহ করেন।[৪৩]
- ইংল্যান্ড ২-১ ব্যবধানে সিরিজ জয়লাভ করে।
টেস্ট সিরিজ
সম্পাদনা১ম টেস্ট
সম্পাদনা২০–২৪ অক্টোবর ২০১৬
স্কোরকার্ড |
ব
|
||
- ইংল্যান্ড টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- অ্যালাস্টেয়ার কুক ইংল্যান্ডের পক্ষে সর্বাধিক ১৩৪ টেস্টে অংশগ্রহণ করেন।[৪৪]
- কামরুল ইসলাম রাব্বি, মেহেদী হাসান ও সাব্বির রহমান (বাংলাদেশ) এবং বেন ডাকেট (ইংল্যান্ড) তার টেস্ট অভিষেক হয়।
- গ্যারেথ বেটি (ইংল্যান্ডে) টেস্টে অংশগ্রহণের পর থেকে সর্বাধিক ১৪২ টেস্ট বিরতির পর অংশ নেন।[৪৫]
- জনি বেয়ারস্টো (ইংল্যান্ড) বিশ্বের দ্বিতীয় উইকেট-রক্ষক হিসেবে এক পঞ্জিকাবর্ষে প্রথম ইনিংসে ১,০০০ টেস্ট রান করেন। এছাড়াও প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে এক পঞ্জিকাবর্ষে ৬ বা তার নিচে ব্যাটিং করে ১,০০০ রান তোলেন।[৪৫] পরবর্তীতে তিনি এক পঞ্জিকাবর্ষে উইকেট-রক্ষক হিসেবে দ্বিতীয় ইনিংসে সর্বাধিক রান তোলেন।
- মেহেদী হাসান (বাংলাদেশ) বিশ্বের সপ্তম ও বাংলাদেশের সর্বকনিষ্ঠ খেলোয়াড় হিসেবে অভিষেক টেস্টে পাঁচ-উইকেট লাভ করেন।[৪৫]
- প্রথম বাংলাদেশী হিসেবে সাকিব আল হাসান ১৫০ টেস্ট উইকেটের মালিক হন।[৪৬]
- বাংলাদেশ প্রথমবারের মতো ইংল্যান্ডের ২০ উইকেট পায় ও বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো টেস্টে ৪০ উইকেটের পতন ঘটে।[৪৭][৪৮]
- বাংলাদেশের বিপক্ষে ও এশিয়ায় স্বল্প ব্যবধানে ইংল্যান্ড জয় পায় ও রানের ব্যবধানে বাংলাদেশ স্বল্প ব্যবধানে পরাজিত হয়।[৪৭]
- ইংল্যান্ড ১-০ ব্যবধানে সিরিজে এগিয়ে।
২য় টেস্ট
সম্পাদনা২৮ অক্টোবর–১ নভেম্বর ২০১৬
স্কোরকার্ড |
ব
|
||
- বাংলাদেশ টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- জাফর আনসারী (ইংল্যান্ড) তার টেস্ট অভিষেক হয়।
- মুশফিকুর রহিম (বাংলাদেশে) তার ৫০তম টেস্টে অংশ নেন।[৪৯]
- অ্যালাস্টেয়ার কুক (ইংল্যান্ড) পক্ষে যৌথভাবে সর্বাধিক (৫৪) টেস্টে অধিনায়কত্ব করেন।[৪৯]
- টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে অ্যালাস্টেয়ার কুক ১০,০০০ রান তোলেন।[৪৯]
- প্রথম ইনিংসে জনি বেয়ারস্টো ইংল্যান্ডের পক্ষে যৌথভাবে এক পঞ্জিকাবর্ষে উইকেট-রক্ষক হিসেবে ৫৬ ডিসমিসাল ঘটান।[৪৯]
- ক্রিস উকস ও আদিল রশিদের ৯৯ রানের জুটি এশিয়ায় ইংল্যান্ডের ৯ম উইকেট জুটিতে সর্বোচ্চ সংগ্রহ।[৫০]
- মেহেদী হাসানের ১৯ উইকেট লাভ টেস্ট সিরিজে একজন বাংলাদেশী বোলারের সেরা বোলিং পরিসংখ্যান।[৫১]
- মেহেদী হাসানের ১৫৯ রানে ১২ উইকেট লাভ টেস্টে যে-কোন বাংলাদেশী বোলারের শ্রেষ্ঠ বোলিং পরিসংখ্যান।[৫১]
- এটি ইংল্যান্ডের বিপক্ষে বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয়।[৫১]
- বাংলাদেশ ১-১ ব্যবধানে সিরিজে সমতা আনে।
পরিসংখ্যান
সম্পাদনাওডিআই | ||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
ব্যাটিং[৫২] | ||||||||
খেলোয়াড় | দল | ম্যাচ | ইনিংস | রান | গড় | সর্বোচ্চ | ১০০ | ৫০ |
ইমরুল কায়েস | বাংলাদেশ | ৩ | ৩ | ১৬৯ | ৫৬.৩৩ | ১১২ | ১ | ০ |
বেন স্টোকস | ইংল্যান্ড | ৩ | ৩ | ১৪৮ | ৭৪.০০ | ১০১ | ১ | ০ |
জস বাটলার | ইংল্যান্ড | ৩ | ৩ | ১৪৫ | ৪৮.৩৩ | ৬৩ | ০ | ২ |
বেন ডাকেট | ইংল্যান্ড | ৩ | ৩ | ১২৩ | ৪১.০০ | ৬৩ | ০ | ২ |
মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ | বাংলাদেশ | ৩ | ৩ | ১০৬ | ৩৫.৩৩ | ৭৫ | ০ | ১ |
বোলিং[৫৩] | ||||||||
খেলোয়াড় | দল | ম্যাচ | ওভার | উইকেট | গড় | সেরা | ৫ উই | ১০ উই |
আদিল রশিদ | ইংল্যান্ড | ৩ | ২৯.০ | ১০ | ১৪.৫০ | ৪/৪৩ | ০ | ০ |
মাশরাফি বিন মুর্তজা | বাংলাদেশ | ৩ | ২৮.৪ | ৮ | ১৬.৫০ | ৪/২৯ | ০ | ০ |
জ্যাক বল | ইংল্যান্ড | ৩ | ২৫.৫ | ৭ | ১৯.৮৫ | ৫/৫১ | ১ | ০ |
শফিউল ইসলাম | বাংলাদেশ | ৩ | ২৬.৫ | ৪ | ৩৯.২৫ | ২/৫৯ | ০ | ০ |
তাসকিন আহমেদ | বাংলাদেশ | ৩ | ২৩.০ | ৩ | ৪৩.৬৬ | ৩/৪৭ | ০ | ০ |
টেস্ট | ||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
ব্যাটিং[৫৪] | ||||||||
খেলোয়াড় | দল | ম্যাচ | ইনিংস | রান | গড় | সর্বোচ্চ | ১০০ | ৫০ |
তামিম ইকবাল | বাংলাদেশ | ২ | ৪ | ২৩১ | ৫৭.৭৫ | ১০৪ | ১ | ১ |
ইমরুল কায়েস | বাংলাদেশ | ২ | ৪ | ১৪৩ | ৩৫.৭৫ | ৭৮ | ০ | ১ |
বেন স্টোকস | ইংল্যান্ড | ২ | ৪ | ১২৮ | ৩২.০০ | ৮৫ | ০ | ১ |
জনি বেয়ারস্টো | ইংল্যান্ড | ২ | ৪ | ১২৬ | ৩১.৫০ | ৫২ | ০ | ১ |
মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ | বাংলাদেশ | ২ | ৪ | ১১৫ | ২৮.৭৫ | ৪৭ | ০ | ০ |
বোলিং[৫৫] | ||||||||
খেলোয়াড় | দল | ম্যাচ | ওভার | উইকেট | গড় | সেরা | ৫ উই | ১০ উই |
মেহেদী হাসান | বাংলাদেশ | ২ | ১০৯.২ | ১৯ | ১৫.৬৩ | ৬/৭৭ | ৩ | ১ |
সাকিব আল হাসান | বাংলাদেশ | ২ | ৮১.০ | ১২ | ১৮.৪১ | ৫/৮৫ | ১ | ০ |
বেন স্টোকস | ইংল্যান্ড | ২ | ৪৮.৩ | ১১ | ১০.০৯ | ৪/২৬ | ০ | ০ |
মঈন আলী | ইংল্যান্ড | ২ | ৭৪.৫ | ১১ | ২২.৯০ | ৫/৫৭ | ১ | ০ |
তাইজুল ইসলাম | বাংলাদেশ | ২ | ৬৯.৫ | ৭ | ২২.৮৫ | ৩/৬৫ | ০ | ০ |
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "England's 2016 tour to Bangladesh will be broadcast live by Sky Sports"। দ্য গার্ডিয়ান (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১৬।
- ↑ "Sky Sports secures the rights to England's 2016 tour of Bangladesh"। স্কাই স্পোর্টস (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১৬।
- ↑ "England set to tour Bangladesh for two Tests, three ODIs in October"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুন ২০১৬।
- ↑ "England v Bangladesh: Tourists collapse to 108-run defeat"। বিবিসি স্পোর্ট (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৩০ অক্টোবর ২০১৬।
- ↑ ক খ "'It's a great moment for Bangladesh cricket' - Mushfiqur" ['এটি বাংলাদেশের ক্রিকেটের জন্য একটি অসাধারণ মুহূর্ত' - মুশফিকুর]। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৩০ অক্টোবর ২০১৬।
- ↑ "ECB to follow government advice for Bangladesh tour"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "ECB monitoring Bangladesh security after Dhaka cafe attack"। BBC Sport (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৩ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "BCB head hopes England's visit goes ahead as scheduled"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৩ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "Morgan admits 'big concern' over Bangladesh"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "Bangladesh v England: Eoin Morgan 'concerned' over security for October tour"। বিবিসি স্পোর্ট (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৬ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "BCB rules out playing England at neutral venue"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১০ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "Mashrafe 'hopeful' of England touring Bangladesh"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "Bangladesh fielding coach hopeful of England tour going ahead"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৭ আগস্ট ২০১৬।
- ↑ "ECB delegation completes Bangladesh security inspection"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০ আগস্ট ২০১৬।
- ↑ Dobell, George। "England given green light to tour Bangladesh"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৫ আগস্ট ২০১৬।
- ↑ "England's tour of Bangladesh to go ahead despite security concerns"। BBC Sport (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৫ আগস্ট ২০১৬।
- ↑ "Strauss hopes for mass participation in Bangladesh tour"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৬ আগস্ট ২০১৬।
- ↑ "BCB promises help for visiting supporters"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৬ আগস্ট ২০১৬।
- ↑ "Plunkett has questions on Bangladesh tour"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৯ আগস্ট ২০১৬।
- ↑ "Bangladesh issue is new ground"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৯ আগস্ট ২০১৬।
- ↑ "I would be reluctant to tour Bangladesh"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৯ আগস্ট ২০১৬।
- ↑ "Moeen will 'definitely go' to Bangladesh"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬।
- ↑ "Strauss ramps up pressure on Morgan to commit to Bangladesh tour"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬।
- ↑ "Morgan and Hales to miss Bangladesh tour"। ECB (ইংরেজি ভাষায়)। ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৬।
- ↑ "Barmy Army: England fans' tour group warns against Bangladesh travel"। বিবিসি স্পোর্ট (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬।
- ↑ "Barmy Army not going to Bangladesh" [বার্মি আর্মি বাংলাদেশে যাচ্ছে না]। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৬।
- ↑ "Bangladesh v England: Eoin Morgan & Alex Hales will not tour over security fears"। BBC Sport (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৬।
- ↑ "Morgan, Hales withdraw from Bangladesh tour"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৬।
- ↑ "Morgan's decision won't divide us - Buttler" [মর্গানের সিদ্ধান্ত আমাদেরকে বিভক্ত করবে না - বাটলার]। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৬।
- ↑ "Morgan expected to captain in India"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৬।
- ↑ "England's visit much more than just another series"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৭ অক্টোবর ২০১৬।
- ↑ "Bangladesh v England: Security tight as one-day series set to begin"। বিবিসি স্পোর্ট (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৭ অক্টোবর ২০১৬।
- ↑ "ইংল্যান্ড সিরিজের দলে ফিরলেন আল-আমিন"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ৪ অক্টোবর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ অক্টোবর ২০১৬।
- ↑ ক খ "ইংল্যান্ড দল ঘোষণা, আছেন প্রায় সবাই"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৬।
- ↑ "Al-Amin picked for first two England ODIs" [প্রথম দুটি ইংল্যান্ড ওডিআইয়ের জন্য আল-আমিনকে নেয়া হয়েছে]। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২ অক্টোবর ২০১৬।
- ↑ "Anderson to miss Bangladesh series"। ESPNcricinfo.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬।
- ↑ "মোশাররফের জায়গায় আবার তাইজুল"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ১২ অক্টোবর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ অক্টোবর ২০১৬।
- ↑ "Taijul Islam back for third England ODI" [তৃতীয় ইংল্যান্ড ওডিআইয়ের জন্য তাইজুল ইসলাম ফিরছেন]। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১০ অক্টোবর ২০১৬।
- ↑ "Mosaddek, Subashis called up for second Test" [দ্বিতীয় টেস্টের জন্য মোসাদ্দেক, শুভাশিসকে ডাকা হয়েছে]। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৪ অক্টোবর ২০১৬।
- ↑ "Ill Shabbir declared fit for second Test"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৬ অক্টোবর ২০১৬।
- ↑ ক খ "Ball heroics snatch improbable England win"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৭ অক্টোবর ২০১৬।
- ↑ "Imrul accepts Willey's gift"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৮ অক্টোবর ২০১৬।
- ↑ "Bangladesh v England: Tourists win one-day series 2-1"। BBC Sport (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৩ অক্টোবর ২০১৬।
- ↑ "Record-breaking Cook admits tough to leave family"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০ অক্টোবর ২০১৬।
- ↑ ক খ গ "Mehedi continues a debut trend, Bairstow's record year"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০ অক্টোবর ২০১৬।
- ↑ "Cricket Records – Records – Bangladesh – Test Matches – Most Wickets"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২২ অক্টোবর ২০১৬।
- ↑ ক খ "Bangladesh's narrowest Test defeat"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৪ অক্টোবর ২০১৬।
- ↑ "Bangladesh v England: Ben Stokes inspires 22-run win"। বিবিসি স্পোর্ট (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৪ অক্টোবর ২০১৬।
- ↑ ক খ গ ঘ "Bangladesh vs England, 2nd Test, Day 1- Stats: Alastair Cook creates history"। Sportskeeda (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৮ অক্টোবর ২০১৬।
- ↑ "Mehedi's five, and the pace-spin contrast"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৯ অক্টোবর ২০১৬।
- ↑ ক খ গ "England's collapse and Mehedi's record series debut" [ইংল্যান্ডের পতন ও মেহেদীর রেকর্ড সিরিজ অভিষেক]। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৩০ অক্টোবর ২০১৬।
- ↑ "Cricket Records | Records | England in Bangladesh ODI Series, 2016/17 | Most runs | ESPN Cricinfo"। ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৩১ অক্টোবর ২০১৬।
- ↑ "Cricket Records | Records | England in Bangladesh ODI Series, 2016/17 | Most wickets | ESPN Cricinfo"। ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৩১ অক্টোবর ২০১৬।
- ↑ "Cricket Records | Records | England in Bangladesh Test Series, 2016/17 | Most runs | ESPN Cricinfo"। ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৩১ অক্টোবর ২০১৬।
- ↑ "Cricket Records | Records | England in Bangladesh Test Series, 2016/17 | Most wickets | ESPN Cricinfo"। ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৩১ অক্টোবর ২০১৬।