২০১৪-১৫ ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দলের দক্ষিণ আফ্রিকা সফর

ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দল পূর্ব-নির্ধারিত সময়সূচী মোতাবেক ১০ ডিসেম্বর, ২০১৪ থেকে ২৮ জানুয়ারি, ২০১৫ তারিখ পর্যন্ত দক্ষিণ আফ্রিকা সফর করে। সফরে দলটি তিনটি টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক, তিনটি টেস্ট ও পাঁচটি একদিনের আন্তর্জাতিকে দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট দলের বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অবতীর্ণ হয়। টেস্ট সিরিজে ২-০ ব্যবধানে বিজয়ী হয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা টেস্ট র‌্যাঙ্কিংয়ে প্রথম স্থানে চলে যায়।[১]

২০১৪-১৫ ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দলের দক্ষিণ আফ্রিকা সফর
 
  দক্ষিণ আফ্রিকা ওয়েস্ট ইন্ডিজ
তারিখ ১০ ডিসেম্বর, ২০১৪ – ২৮ জানুয়ারি, ২০১৫
অধিনায়ক হাশিম আমলা (টেস্ট)
এবি ডি ভিলিয়ার্স (ওডিআই)
ফাফ দু প্লেসিস (টি২০আই)
দীনেশ রামদিন (টেস্ট)
জেসন হোল্ডার (ওডিআই)
ড্যারেন স্যামি (টি২০আই)
টেস্ট সিরিজ
ফলাফল ৩ ম্যাচের সিরিজে দক্ষিণ আফ্রিকা ২–০ ব্যবধানে জয়ী হয়
সর্বাধিক রান হাশিম আমলা (৩৪২) মারলন স্যামুয়েলস (২৬৮)
সর্বাধিক উইকেট মরনে মরকেলডেল স্টেইন (১৩) সুলেইমান বেন (৬)
সিরিজ সেরা খেলোয়াড় হাশিম আমলা (দক্ষিণ আফ্রিকা)
একদিনের আন্তর্জাতিক সিরিজ
ফলাফল ৫ ম্যাচের সিরিজে দক্ষিণ আফ্রিকা ৪–১ ব্যবধানে জয়ী হয়
সর্বাধিক রান হাশিম আমলা (৪১৩) মারলন স্যামুয়েলস (১৯৬)
সর্বাধিক উইকেট ইমরান তাহিরভার্নন ফিল্যান্ডার (৮) জেসন হোল্ডার (৮)
সিরিজ সেরা খেলোয়াড় হাশিম আমলা (দক্ষিণ আফ্রিকা)
টোয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক সিরিজ
ফলাফল ৩ ম্যাচের সিরিজে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ২–১ ব্যবধানে জয়ী হয়
সর্বাধিক রান ফাফ দু প্লেসিস (১৫৭) ক্রিস গেইল (১৬৭)
সর্বাধিক উইকেট ডেভিড উইসে (৯) জেসন হোল্ডার, ডোয়েন ব্র্যাভোশেলডন কট্রিল (৩)
সিরিজ সেরা খেলোয়াড় ক্রিস গেইল (ওয়েস্ট ইন্ডিজ)

দ্বিতীয় টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে ওয়েস্ট ইন্ডিজ প্রতিপক্ষের গড়া রানকে তাড়া করে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়ে।[২] দ্বিতীয় ওডিআইয়ে এবি ডি ভিলিয়ার্স দ্রুততম অর্ধ-শতক করেন মাত্র ১৬ বল মোকাবেলা করে। এছাড়াও তিনি একদিনের আন্তর্জাতিকের ইতিহাসে দ্রুততম শতক করেন মাত্র ৩১ বলে। ঐ খেলায় দক্ষিণ আফ্রিকা ৫০-ওভারের খেলায় তাদের সর্বোচ্চ রান তোলে।[৩][৪] খেলায় দক্ষিণ আফ্রিকা ৪-১ ব্যবধানে ওডিআই সিরিজ জয় করে।

দলীয় সদস্য সম্পাদনা

টেস্ট টি২০আই ওডিআই
  ওয়েস্ট ইন্ডিজ[৫]   দক্ষিণ আফ্রিকা   ওয়েস্ট ইন্ডিজ   দক্ষিণ আফ্রিকা   ওয়েস্ট ইন্ডিজ   দক্ষিণ আফ্রিকা

প্রস্তুতিমূলক খেলা সম্পাদনা

প্রথম-শ্রেণী: ওয়েস্ট ইন্ডিজ একাদশ বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা আমন্ত্রিত একাদশ সম্পাদনা

১০-১২ ডিসেম্বর, ২০১৪
স্কোরকার্ড
১২৫ (৩৬.১ ওভার)
অভিয়ুই এমগিজিমা ৩৫ (৬৪)
শেলডন কট্রিল ৫/১৬ (৬.১ ওভার)
৫০৮ (১১৫.১ ওভার)
মারলন স্যামুয়েলস ২০৩ (১৭৬)
তাবরেইজ শামসি ৩/১০৬ (২৬.১ ওভার)
১৭/০ (৬.২ ওভার)
জিহান ক্লোয়েত ৯ (২০)
শেলডন কট্রিল ০/৮ (৩ ওভার)
খেলা ড্র
উইলোমুর পার্ক, বেনোনি
আম্পায়ার: লুবাবালো জিকুমা (দক্ষিণ আফ্রিকা) ও আল্লাহুদিয়েন পালেকার (দক্ষিণ আফ্রিকা)
  • দক্ষিণ আফ্রিকা আমন্ত্রিত একাদশ টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • ৩য়দিন বৃষ্টির জন্য খেলা হয়নি।

টেস্ট সিরিজ সম্পাদনা

১ম টেস্ট সম্পাদনা

১৭-২১ ডিসেম্বর
স্কোরকার্ড
৫৫২/৫ ডি. (১৪০.৩ ওভার)
হাশিম আমলা ২০৮ (৩৭১)
কেমার রোচ ২/৫২ (১৫.৫ ওভার)
২০১ (৬০.২ ওভার)
ডেভন স্মিথ ৩৫ (৭৪)
ভার্নন ফিল্যান্ডার ৪/২৯ (১৫ ওভার)
১৩১ (৪২.৩ ওভার) এফ/ও
লিওন জনসন ৩৯ (৮৮)
ডেল স্টেইন ৬/৩৪ (৮.২ ওভার)
দক্ষিণ আফ্রিকা ইনিংস ও ২২০ রানে বিজয়ী
সুপারস্পোর্ট পার্ক, সেঞ্চুরিয়ন
আম্পায়ার: বিলি বাউডেন (নিউজিল্যান্ড) ও আলীম দার (পাকিস্তান)
ম্যাচসেরা: হাশিম আমলা (দক্ষিণ আফ্রিকা)
  • ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • বহিরাঙ্গন ভেজা থাকায় ৩০ মিনিট বিলম্বে খেলা শুরু হয়।
  • বৃষ্টির আশঙ্কায় দ্বিতীয় দিনের চা বিরতি পূর্বেই নেয়া হয়। পরবর্তীতে খেআ শুরু করা যায়নি।
  • দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে স্টিয়ান ফন জিলের টেস্ট অভিষেক ঘটে।

২য় টেস্ট সম্পাদনা

২৬-৩০ ডিসেম্বর
স্কোরকার্ড
৪১৭/৮ডি. (১২২ ওভার)
ডিন এলগার ১২১ (২৩৯)
কেনরয় পিটার্স ২/৬৯ (২০ ওভার)
২৭৫/৯ (৭৯ ওভার)
ক্রেগ ব্রাদওয়েট ১০৬* (১৮৬)
মরনে মরকেল ৪/৬৯ (২০ ওভার)
  • ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • বৃষ্টির কারণে ২য় দিনে ৩০ মিনিট ও ৩য় দিনে ৩ ঘণ্টা খেলা হয়। কিন্তু ৫ম দিনে খেলা হয়নি।
  • দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে তেম্বা বাভুমা এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজের পক্ষে কেনরয় পিটার্সের টেস্ট অভিষেক ঘটে।

৩য় টেস্ট সম্পাদনা

২-৬ জানুয়ারি
স্কোরকার্ড
৩২৯ (৯৯.৫ ওভার)
জার্মেইন ব্ল্যাকউড ৫৬ (১১৩)
ডেল স্টেইন ৪/৭৮ (২৫ ওভার)
৪২১ (১২২.৪ ওভার)
এবি ডি ভিলিয়ার্স ১৪৮ (১৯৪)
জেসন হোল্ডার ২/৮৭ (২৪ ওভার)
২১৫ (৭৯.৫ ওভার)
মারলন স্যামুয়েলস ৭৪ (১৫০)
সাইমন হারমার ৪/৮২ (২৪ ওভার)
১২৪/২ (৩৭.৪ ওভার)
ডিন এলগার ৬০* (১০৩)
সুলেইমান বেন ২/১৭ (২৪ ওভার)
দক্ষিণ আফ্রিকা ৮ উইকেটে বিজয়ী
নিউল্যান্ডস, কেপ টাউন
আম্পায়ার: আলীম দার (পাকিস্তান) ও পল রেইফেল (অস্ট্রেলিয়া)
ম্যাচসেরা: এবি ডি ভিলিয়ার্স (দক্ষিণ আফ্রিকা)
  • ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • বৃষ্টির কারণে ২য় দিন শেষ হবার পূর্বেই খেলা শেষ হয়। ৪র্থ দিনে চা বিরতির পূর্ব-পর্যন্ত খেলা শুরু করা যায়নি।
  • দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে সাইমন হার্মারের টেস্ট অভিষেক ঘটে।

টি২০আই সিরিজ সম্পাদনা

১ম টি২০আই সম্পাদনা

৯ জানুয়ারি
স্কোরকার্ড
দক্ষিণ আফ্রিকা  
১৬৫/৪ (২০ ওভার)
  ওয়েস্ট ইন্ডিজ
১৬৮/৬ (১৯.২ ওভার)
রাইলি রুশো ৫১ (৪০)
শেলডন কট্রিল ২/৩৩ (৪ ওভার)
ক্রিস গেইল ৭৭ (৩১)
ইমরান তাহির ৩/২৮ (৪ ওভার)
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৪ উইকেটে বিজয়ী
নিউল্যান্ডস, কেপ টাউন
আম্পায়ার: জোহান ক্লোয়েত (দক্ষিণ আফ্রিকা) ও শন জর্জ (দক্ষিণ আফ্রিকা)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: ক্রিস গেইল (ওয়েস্ট ইন্ডিজ)
  • দক্ষিণ আফ্রিকা টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

২য় টি২০আই সম্পাদনা

১১ জানুয়ারি
স্কোরকার্ড
দক্ষিণ আফ্রিকা  
২৩১/৭ (২০ ওভার)
  ওয়েস্ট ইন্ডিজ
২৩৬/৬ (১৯.২ ওভার)
ফাফ দু প্লেসিস ১১৯ (৫৬)
ডোয়েন ব্রাভো ২/৩২ (৪ ওভার)
ক্রিস গেইল ৯০ (৪১)
ডেভিড উইসে ৩/৪৩ (৪ ওভার)
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৪ উইকেটে বিজয়ী
নিউ ওয়ান্ডেরার্স স্টেডিয়াম, জোহানেসবার্গ
আম্পায়ার: শন জর্জ (দক্ষিণ আফ্রিকা) ও আর্দ্রিয়ান হোল্ডস্টক (দক্ষিণ আফ্রিকা)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: ক্রিস গেইল (ওয়েস্ট ইন্ডিজ)
  • ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকের ইতিহাসে সফলভাবে রানের সর্বোচ্চ লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়।[২]

৩য় টি২০আই সম্পাদনা

১৪ জানুয়ারি
স্কোরকার্ড
দক্ষিণ আফ্রিকা  
১৯৫/৩ (২০ ওভার)
  ওয়েস্ট ইন্ডিজ
১২৬ (১৯ ওভার)
মরনে ফন উইক ১১৪* (৭০)
কিরণ পোলার্ড ১/১৩ (২ ওভার)
লেন্ডল সিমন্স ৪৯ (৩১)
ডেভিড উইসে ৫/২৩ (৪ ওভার)
দক্ষিণ আফ্রিকা ৬৯ রানে বিজয়ী
কিংসমিড, ডারবান
আম্পায়ার: যোহান ক্লোয়েত (দক্ষিণ আফ্রিকা) ও শন জর্জ (দক্ষিণ আফ্রিকা)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: মরনে ফন উইক (দক্ষিণ আফ্রিকা)
  • ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

ওডিআই সিরিজ সম্পাদনা

১ম ওডিআই সম্পাদনা

১৬ জানুয়ারি
স্কোরকার্ড
দক্ষিণ আফ্রিকা  
২৭৯/৮ (৪৮.২ ওভার)
  ওয়েস্ট ইন্ডিজ
১৬৪ (২৮.২ ওভার)
ক্রিস গেইল ৪১ (২৪)
ইমরান তাহির ৩/৩০ (৬ ওভার)
দক্ষিণ আফ্রিকা ৬১ রানে বিজয়ী (ডি/এল)
কিংসমিড, ডারবান
আম্পায়ার: যোহান ক্লোয়েত (দক্ষিণ আফ্রিকা) ও এস. রবি (ভারত)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: এবি ডি ভিলিয়ার্স (দক্ষিণ আফ্রিকা)
  • দক্ষিণ আফ্রিকা টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • বৃষ্টির কারণে ৪৮.২ ওভারে দক্ষিণ আফ্রিকার ইনিংস শেষ হয়। ফলে ওয়েস্ট ইন্ডিজের জয়ের লক্ষ্যমাত্রা ৩৩ ওভারে ২২৬ ধার্য্য করা হয়।
  • ওয়েস্ট ইন্ডিজের পক্ষে জোনাথন কার্টারের ওডিআই অভিষেক ঘটে।
  • একদিনের আন্তর্জাতিকে হাশিম আমলা দ্রুততম সময় ৫,০০০ রান করেন।[৯]

২য় ওডিআই সম্পাদনা

১৮ জানুয়ারি
স্কোরকার্ড
দক্ষিণ আফ্রিকা  
৪৩৯/২ (৫০ ওভার)
  ওয়েস্ট ইন্ডিজ
২৯১/৭ (৫০ ওভার)
হাশিম আমলা ১৫৩* (১৪২)
আন্দ্রে রাসেল ১/৭৮ (১০ ওভার)
দীনেশ রামদিন ৫৭ (৫৫)
মরনে মরকেল ২/৪২ (১০ ওভার)
  • ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • দক্ষিণ আফ্রিকা তাদের সর্বোচ্চ ওডিআই ইনিংস গড়ে।
  • একদিনের আন্তর্জাতিকে এবি ডি ভিলিয়ার্স দ্রুততম অর্ধ-শতক করেন ১৬ বলে ও শতরান করেন ৩১ বলে। এছাড়াও ওডিআই ইনিংসে সর্বাধিক ১৬ ছক্কা হাঁকিয়ে রেকর্ডের সাথে যৌথ ভাগীদার হন।[৩]

৩য় ওডিআই সম্পাদনা

২১ জানুয়ারি
স্কোরকার্ড
ওয়েস্ট ইন্ডিজ  
১২২ (৩৩.৪ ওভার)
  দক্ষিণ আফ্রিকা
১২৪/১ (২৪.৪ ওভার)
হাশিম আমলা ৬১* (৬৩)
জেসন হোল্ডার ১/১৪ (৫ ওভার)
দক্ষিণ আফ্রিকা ৯ উইকেটে বিজয়ী
বাফেলো পার্ক, পূর্ব লন্ডন
আম্পায়ার: যোহান ক্লোয়েত (দক্ষিণ আফ্রিকা) ও এস. রবি (ভারত)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: ভার্নন ফিল্যান্ডার (দক্ষিণ আফ্রিকা)
  • ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • ডেল স্টেইন তার ১৫০তম ওডিআই উইকেট লাভ করেন।[১০]

৪র্থ ওডিআই সম্পাদনা

২৫ জানুয়ারি
স্কোরকার্ড
দক্ষিণ আফ্রিকা  
২৬২/৮ (৫০ ওভার)
  ওয়েস্ট ইন্ডিজ
২৬৬/৯ (৪৮.৩ ওভার)
ডেভিড মিলার ১৩০* (১৩৩)
জেসন হোল্ডার ৪/৫৩ (১০ ওভার)
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১ উইকেটে বিজয়ী
সেন্ট জর্জেস পার্ক, পোর্ট এলিজাবেথ
আম্পায়ার: স্টিভ ডেভিস (অস্ট্রেলিয়া) ও শন জর্জ (দক্ষিণ আফ্রিকা)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: আন্দ্রে রাসেল (ওয়েস্ট ইন্ডিজ)
  • ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • ওয়েস্ট ইন্ডিজের পক্ষে শেলডন কট্রিলের ওডিআই অভিষেক ঘটে।
  • দক্ষিণ আফ্রিকার ডেভিড মিলার প্রথম ওডিআই সেঞ্চুরি করেন।[১১]

৫ম ওডিআই সম্পাদনা

২৮ জানুয়ারি
স্কোরকার্ড
দক্ষিণ আফ্রিকা  
৩৬১/৫ (৪২ ওভার)
  ওয়েস্ট ইন্ডিজ
২৩০ (৩৭.৪ ওভার)
হাশিম আমলা ১৩৩ (১০৫)
আন্দ্রে রাসেল ৩/৮৫ (৮ ওভার)
দক্ষিণ আফ্রিকা ১৩১ রানে বিজয়ী
সুপারস্পোর্ট পার্ক, সেঞ্চুরিয়ন
আম্পায়ার: যোহান ক্লোয়েত (দক্ষিণ আফ্রিকা) ও এস. রবি (ভারত)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: রাইলি রুশো (দক্ষিণ আফ্রিকা)

সম্প্রচার ব্যবস্থা সম্পাদনা

দেশ টেলিভিশন সম্প্রচার
  অস্ট্রেলিয়া নাইন নেটওয়ার্ক
  অস্ট্রেলিয়া ফক্স স্পোর্টস
  যুক্তরাজ্য স্কাই স্পোর্টস
  পাকিস্তান পিটিভি স্পোর্টস
  পাকিস্তান টেন স্পোর্টস
  ভারত টেন ক্রিকেট
  দক্ষিণ আফ্রিকা সুপারস্পোর্ট

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "South Africa clinch series win over West Indies in Cape Town"BBC Sport। সংগ্রহের তারিখ ৬ জানুয়ারি ২০১৫ 
  2. "West Indies beat South Africa in record Twenty20 run chase"BBC Sport। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০১৫ 
  3. "AB de Villiers: South Africa batsman smashes century record"BBC Sport। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জানুয়ারি ২০১৫ 
  4. "44 balls, 16 sixes, 149 runs"ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জানুয়ারি ২০১৫ 
  5. "Denesh Ramdin retained as West Indies Test captain in South Africa"BBC Sport। সংগ্রহের তারিখ ১৩ নভেম্বর ২০১৪ 
  6. "Assad Fudadin added to West Indies Test squad"ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ নভেম্বর ২০১৪ 
  7. "Devon Smith replaces injured Gayle for SA Tests"ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ ডিসেম্বর ২০১৪ 
  8. "West Indies: Darren Bravo to miss South Africa tour"BBC Sport। সংগ্রহের তারিখ ১৯ নভেম্বর ২০১৪ 
  9. "Amla milestone sets up SA 279 before rain"ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জানুয়ারি ২০১৫ 
  10. "South Africa take series against feeble West Indies"ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২১ জানুয়ারি ২০১৫ 
  11. "Russell carries WI to one-wicket victory"ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জানুয়ারি ২০১৫ 
  12. "Rossouw and Amla tons flay West Indies"ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জানুয়ারি ২০১৫ 

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা