২০১২ এশিয়া কাপ ক্রিকেট প্রতিযোগিতা ৩য়বারের মতো বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হয়েছে। পূর্ববর্তী অন্যান্য বছরের ন্যায় এশিয়া মহাদেশের টেস্টখেলুড়ে দেশ - বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার জাতীয় ক্রিকেট দল এতে অংশ নেয়। ভারত জাতীয় ক্রিকেট দল ২০১০ এশিয়া কাপ ক্রিকেট প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হলেও দূর্ভাগ্যজনকভাবে একাদশবারের মতো অনুষ্ঠিত এ প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত খেলায় উঠতে ব্যর্থ হয়।[৮] অন্যদিকে পাকিস্তান, বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলকে মাত্র দু'রানের ব্যবধানে পরাজিত করে চ্যাম্পিয়ন হয়।[১][২][৩][৯] কিন্তু বাংলাদেশ দলের জন্য রানার-আপ প্রাপ্তি বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসে সর্বাধিক প্রাপ্তি ও স্মরণীয় সাফল্য হিসেবে বিবেচিত হয়েছে।

২০১২ এশিয়া কাপ
তত্ত্বাবধায়কএশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল
ক্রিকেটের ধরনএকদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
প্রতিযোগিতার ধরনরাউন্ড রবিন, নক-আউট
আয়োজক বাংলাদেশ
বিজয়ী পাকিস্তান[১][২][৩] (২য় শিরোপা)
অংশগ্রহণকারী দলসংখ্যা
খেলার সংখ্যা
প্রতিযোগিতার সেরা খেলোয়াড়বাংলাদেশ সাকিব আল-হাসান[৪][৫]
সর্বাধিক রান সংগ্রহকারীভারত বিরাট কোহলি (৩৫৭)[৬]
সর্বাধিক উইকেটধারীপাকিস্তান উমর গুল (৯)[৭]

প্রেক্ষাপট সম্পাদনা

গণপ্রজাতন্ত্রী চীন তাদের গুয়াংঝু প্রদেশে আয়োজনের প্রস্তাবনা দিয়েছিল।[১০] কিন্তু এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল স্বাগতিক দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে এ প্রতিযোগিতা আয়োজনের সিদ্ধান্ত প্রদান করে। এ নিয়ে বাংলাদেশে ৩য়বারের মতো এশিয়া কাপ ক্রিকেট প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। এর পূর্বে ১৯৮৮ এবং ২০০০ সালে স্বাগতিক বাংলাদেশ সফলভাবে এশিয়া কাপ ক্রিকেট প্রতিযোগিতা সম্পন্ন করেছিল।[৮]

প্রতিযোগিতাটি ১ - ১১ মার্চ, ২০১২ পর্যন্ত অনুষ্ঠানের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছিল। কিন্তু অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠিত ভারত এবং শ্রীলঙ্কার মধ্যকার ত্রি-দেশীয় একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলা বা ২০১১-১২ কমনওয়েলথ ব্যাংক সিরিজের জন্য তারিখ পরিবর্তন করতে হয়।[১১]

খেলার স্থান সম্পাদনা

প্রতিযোগিতার জন্য নির্ধারিত ৭টি খেলার সবগুলোই ঢাকার মিরপুরে অবস্থিত শের-ই-বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়।[১২]

শহর ভেন্যু ধারণ সংখ্যা খেলা সংখ্যা
মিরপুর, ঢাকা শের-ই-বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়াম ২৬,০০০
 
 
 
শের-ই-বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়াম
বাংলাদেশে খেলার জন্য নির্ধারিত স্থান

দলের সদস্য সম্পাদনা

  বাংলাদেশ [১৩]   ভারত[১৪]   পাকিস্তান [১৫]   শ্রীলঙ্কা [১৬]
মুশফিকুর রহিম (অধিনায়ক) এবং (উইকেট-রক্ষক) মহেন্দ্র সিং ধোনি (অধিনায়ক) এবং (উইকেট-রক্ষক) মিসবাহ-উল-হক (অধিনায়ক) মাহেলা জয়াবর্ধনে (অধিনায়ক)
মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ (সহ-অধিনায়ক) বিরাট কোহলি (সহ-অধিনায়ক) মোহাম্মদ হাফিজ তিলকরত্নে দিলশান
তামিম ইকবাল শচীন টেন্ডুলকার নাসির জামশেদ উপুল থারাঙ্গা
ইমরুল কায়েস গৌতম গম্ভীর ইউনুস খান কুমার সাঙ্গাকারা (উইকেট-রক্ষক)
নাজিমউদ্দিন সুরেশ রায়না আসাদ শফিক দিনেশ চান্ডিমাল (উইকেট-রক্ষক)
জহুরুল ইসলাম (উইকেট-রক্ষক) রোহিত শর্মা উমর আকমল লাহিরু থিরিমানে
আনামুল হক (উইকেট-রক্ষক) মনোজ তিওয়ারী আজহার আলী চামারা কাপুগেদেরা
সাকিব আল হাসান ইউসুফ পাঠান শহীদ আফ্রিদি থিসারা পেরেরা
নাসির হোসেন ইরফান পাঠান হাম্মাদ আজম সচিত্র সেনানায়েকে
ইলিয়াস সানি রবীন্দ্র জাদেজা সরফরাজ আহমেদ (উইকেট-রক্ষক) সিক্কুজে প্রসন্ন
আব্দুর রাজ্জাক রবিচন্দ্রন অশ্বিন সাঈদ আজমল ফারভিজ মাহারুফ
মাশরাফি বিন মর্তুজা রাহুল শর্মা আব্দুর রেহমান নুয়ান কুলাসেকারা
শাহাদাত হোসেন প্রবীণ কুমার উমর গুল লাসিথ মালিঙ্গা
নাজমুল হোসেন বিনয় কুমার ওয়াহাব রিয়াজ সুরঙ্গা লকমল
শফিউল ইসলাম অশোক দিন্দা আইজাজ চিমা শমিন্দা ইরাঙ্গা

পয়েন্ট তালিকা[১৭] সম্পাদনা

অবস্থান দল খে পরা ফহ বপ হেটুহে এনআরআর পক্ষে রান প্রতিপক্ষ
  পাকিস্তান -- ০.৪৪৩৯ ৭৮০ (১৩৯.৫) ৭৫৯ (১৪৭.৫)
  বাংলাদেশ ০.০২২৩ ৭৪৬ (১৩৬.৩) ৭৬২ (১৪০)
  ভারত ০.৩৭৭৪ ৯২৩ (১৪৭.৫) ৮৭৬ (১৪৯.২)
  শ্রীলঙ্কা -- ০.৮৮৬৯ ৬৫৩ (১৪০) ৭০৫ (১২৭)
  • পয়েন্ট পদ্ধতি: প্রতি ম্যাচ জয়ের জন্য ৪ পয়েন্ট, ম্যাচ টাই হলে বা পরিত্যক্ত হলে উভয় দল ২ পয়েন্ট করে পাবে। কোনো দল প্রতিপক্ষের চেয়ে ১.২৫ বা এর বেশি রান রেটে এগিয়ে থাকলে তাকে বোনাস পয়েন্ট হিসেবে ১ প্রদান করা হবে।

খেলার বিবরণ সম্পাদনা

গ্রুপ পর্যায়ের খেলাগুলো সম্পাদনা

সকল খেলাই স্থানীয় সময় (ইউটিসি+০৬:০০) অনুসারে

খেলা নং তারিখ পক্ষ বিপক্ষ ফলাফল
১১ মার্চ, ২০১২ইং,১৪:০০, দিবা-রাত্রি
আম্পায়ার: ইয়ান গোল্ড (ইংল্যান্ড) এবং পল রিফেল (অস্ট্রেলিয়া)
টস: বাংলাদেশ (ফিল্ড)
পাকিস্তান  
২৬২/৮
মোহাম্মদ হাফিজ ৮৯
শাহাদাত হোসেন ৩/৫৩
  বাংলাদেশ
২৪১ (৪৮.১ ওভার)
সাকিব আল-হাসান ৬৪
উমর গুল ৩/৫৮
পাকিস্তান ২১ রানে জয়ী[১]
ম্যান অব দ্য ম্যাচ: মোহাম্মদ হাফিজ
১৩ মার্চ, ২০১২ইং,১৪:০০, দিবা-রাত্রি
আম্পায়ার: স্টিভ ডেভিস (অস্ট্রেলিয়া) এবং ইয়ান গোল্ড (ইংল্যান্ড)
টস: শ্রীলঙ্কা (ফিল্ড)
ভারত  
৩০৪/৩
বিরাট কোহলি ১০৮
ফারভিজ মাহরুফ ২/৫৭
  শ্রীলঙ্কা
২৫৪ (৪৫.১ ওভার)
মাহেলা জয়াবর্ধনে ৭৮
ইরফান পাঠান ৪/৩২
ভারত ৫০ রানে জয়ী[২]
ম্যান অব দ্য ম্যাচ: বিরাট কোহলি
১৫ মার্চ, ২০১২ইং,১৪:০০, দিবা-রাত্রি
আম্পায়ার: স্টিভ ডেভিস (অস্ট্রেলিয়া) এবং পল রিফেল (অস্ট্রেলিয়া)
টস: শ্রীলঙ্কা (ব্যাট)
শ্রীলঙ্কা  
১৮৮ (৪৫.৪ ওভার)
কুমার সাঙ্গাকারা ৭১
আইজাজ চীমা ৪/৪৩
  পাকিস্তান
১৮৯/৪ (৩৯.৫ ওভার)
উমর আকমল ৭৭
সুরঙ্গা লকমল ২/৩৭
পাকিস্তান ৬ উইকেটে জয়ী[৩]
ম্যান অব দ্য ম্যাচ: আইজাজ চীমা
(পাকিস্তানের বোনাস পয়েন্ট অর্জন)
১৬ মার্চ, ২০১২ইং,১৪:০০, দিবা-রাত্রি
আম্পায়ার: ইয়ান গোল্ড (ইংল্যান্ড) এবং পল রেইফেল (অস্ট্রেলিয়া)
টস: বাংলাদেশ (ফিল্ড)
ভারত  
২৮৯/৫
শচীন তেন্ডুলকর ১১৪
মাশরাফি বিন মর্তুজা ২/৪৪
  বাংলাদেশ
২৯৩/৫ (৪৯.২ ওভার)
তামিম ইকবাল ৭০
প্রবীণ কুমার ৩/৫৬
বাংলাদেশ ৫ উইকেটে জয়ী[৪]
ম্যান অব দ্য ম্যাচ: সাকিব আল-হাসান
(শচীন তেন্ডুলকর ১ম ব্যাটসম্যান হিসেবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ১০০তম সেঞ্চুরি হাকান)[১৮][১৯]
১৮ মার্চ, ২০১২ইং,১৪:০০, দিবা-রাত্রি
আম্পায়ার: স্টিভ ডেভিস (অস্ট্রেলিয়া) এবং ইয়ান গোল্ড (ইংল্যান্ড)
টস: পাকিস্তান (ব্যাট)
পাকিস্তান  
৩২৯/৬
নাসির জামশেদ ১১২
অশোক দিন্দা ২/৪৭
  ভারত
৩৩০/৪ (৪৭.৫ ওভার)
বিরাট কোহলি ১৮৩
মোহাম্মদ হাফিজ ১/৪২
ভারত ৬ উইকেটে জয়ী[৫]
ম্যান অব দ্য ম্যাচ: বিরাট কোহলি
(এশিয়া কাপে সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত ইনিংস গড়েন বিরাট কোহলী)[২০][২১]
২০ মার্চ, ২০১২ইং,১৪:০০, দিবা-রাত্রি
আম্পায়ার: স্টিভ ডেভিস (অস্ট্রেলিয়া) এবং পল রিফেল (অস্ট্রেলিয়া)
টস: বাংলাদেশ (ফিল্ড)
শ্রীলঙ্কা  
২৩২ (৪৯.৫)
চামারা কাপুগেদেরা ৬২
নাজমুল হোসেন ৩/৩২
  বাংলাদেশ
২১২/৫ (৩৭.১ ওভার)
তামিম ইকবাল ৫৯
নুয়ান কুলাসেকারা ২/৩০
বাংলাদেশ ৫ উইকেটে জয়ী (ডাকওয়ার্থ-লুইস পদ্ধতিতে)[৬]
ম্যান অব দ্য ম্যাচ: সাকিব আল-হাসান
(বৃষ্টিজনিত কারণে ডি/এল মেথডে ২১২ রানের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ)[২২]
(ভারতের বিপক্ষে জয়ী হবার সুবাদে বাংলাদেশ প্রথমবারের মতো চূড়ান্ত খেলায় যোগ্যতা অর্জন)[২৩][২৪]

চূড়ান্ত খেলা সম্পাদনা

তারিখ পক্ষ বিপক্ষ ফলাফল সংক্ষিপ্ত বিবরণ
২২ মার্চ, ২০১২ইং,১৪:০০, দিবা-রাত্রি
আম্পায়ার: স্টিভ ডেভিস (অস্ট্রেলিয়া) এবং ইয়ান গোল্ড (ইংল্যান্ড)
টিভি আম্পায়ার: রবি শাস্ত্রী
সংরক্ষিত আম্পায়ার: মাসুদুর রহমান
ম্যাচ রেফারী: ডেভিড বুন
টস: বাংলাদেশ (ফিল্ড)
পাকিস্তান  
২৩৬/৯
সরফরাজ আহমেদ ৪৬*
আব্দুর রাজ্জাক ২/২৬
  বাংলাদেশ
২৩৪/৮
সাকিব আল-হাসান ৬৮
আইজাজ চীমা ৩/৪৬
পাকিস্তান ২ রানে বিজয়ী[৭] ম্যান অব দ্য ম্যাচ: শহীদ আফ্রিদি
প্লেয়ার অব দ্য টুর্নামেন্ট: সাকিব আল-হাসান
পাকিস্তান ২য়বারের মতো শিরোপা জয়লাভ করে
এশিয়া কাপে রানার্স-আপের মাধ্যমে বাংলাদেশের বৃহৎ সাফল্য অর্জন

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "Ban vs Pak: Pakistan beat Bangladesh in thrilling final to clinch Asia Cup" (ইংরেজি ভাষায়)। The Times of India। ২২ মার্চ ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২২ মার্চ ২০১২ 
  2. Diwan, Kunal (২২ মার্চ ২০১২)। "Heartbreak for Bangladesh, high fives for Pakistan in Asia Cup final" (ইংরেজি ভাষায়)। Yahoo! Cricket। সংগ্রহের তারিখ ২২ মার্চ ২০১২ 
  3. Purohit, Abhishek (২২ মার্চ ২০১২)। "Pakistan prevail over gutsy Bangladesh" (ইংরেজি ভাষায়)। ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২২ মার্চ ২০১২ 
  4. "Asia Cup – Final" (ইংরেজি ভাষায়)। ESPNCricinfo। ২২ মার্চ ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২২ মার্চ ২০১২ 
  5. "Pakistan wins Asia Cup tournament in a nail biting final" (ইংরেজি ভাষায়)। Asian Tribune। ২২ মার্চ ২০১২। ৯ মে ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০১২ 
  6. "Records / Asia Cup, 2011/12 / Most runs" (ইংরেজি ভাষায়)। =ESPNCricinfo। ২২ মার্চ ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২২ মার্চ ২০১২ 
  7. "Records / Asia Cup, 2011/12 / Most wickets" (ইংরেজি ভাষায়)। ESPNCricinfo। ২২ মার্চ ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২২ মার্চ ২০১২ 
  8. "2012 Cricket Asia Cup Schedule"। ২৩ মার্চ ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ মার্চ ২০১২ 
  9. Koshie, Nihal (২২ মার্চ ২০১২)। "Two runs too far" (ইংরেজি ভাষায়)। The Indian Express। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০১২ 
  10. "Asia Cup 2012 Itinerary" (ইংরেজি ভাষায়)। Altius Cricket। ৮ এপ্রিল ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০১২ 
  11. "Asia Cup rescheduled" (ইংরেজি ভাষায়)। ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০১১ 
  12. "Shere Bangla National Stadium" (ইংরেজি ভাষায়)। ESPNcricinfo.। ২১ ডিসেম্বর ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ১০ ডিসেম্বর ২০১১ 
  13. "Asia Cup: Tamim out of Bangladesh squad, Mortaza returns" (ইংরেজি ভাষায়)। Cricinfo। ৫ মার্চ ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ৫ মার্চ ২০১২ 
  14. "Asia Cup: Sehwag rested; Yusuf and Dinda back" (ইংরেজি ভাষায়)। Yahoo! Cricket। ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০১২ 
  15. "Asia Cup: Nasir Jamshed, Sarfraz Ahmed in Pakistan squad" (ইংরেজি ভাষায়)। Cricinfo। ৩ মার্চ ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ৩ মার্চ ২০১২ 
  16. "Asia Cup: Herath left out of Asia Cup squad" (ইংরেজি ভাষায়)। Cricinfo। ২ মার্চ ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২ মার্চ ২০১২ 
  17. "Points Table | Asia Cup | ESPN Cricinfo" (ইংরেজি ভাষায়)। ESPN Cricinfo। 
  18. "Tendulkar scores his 100th international century" (ইংরেজি ভাষায়)। ESPN Cricinfo। ১৬ মার্চ ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০১২ 
  19. "Sachin Tendulkar finally hits 100th international century" (ইংরেজি ভাষায়)। The Times of India। ১৬ মার্চ ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০১২ 
  20. Gupta, Rajneesh (১৮ মার্চ ২০১২)। "Statistical highlights, Ind vs Pak, Asia Cup" (ইংরেজি ভাষায়)। Cricketnext.in.com। ২০ মার্চ ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ মার্চ ২০১২ 
  21. Ramakrishnan, Madhusudhan (১৮ মার্চ ২০১২)। "Kohli's mastery of chases" (ইংরেজি ভাষায়)। ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৮ মার্চ ২০১২ 
  22. "Cricket-Rain delays start of Bangladesh innings v Sri Lanka" (ইংরেজি ভাষায়)। Reuters। ২০ মার্চ ২০১২। ৫ মে ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ মার্চ ২০১২ 
  23. "Tamim, Shakib lead Bangladesh into final" (ইংরেজি ভাষায়)। Stabroek News। ২১ মার্চ ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২১ মার্চ ২০১২ 
  24. Balachandran, Kanishkaa (২০ মার্চ ২০১২)। "Team effort takes Bangladesh to historic final" (ইংরেজি ভাষায়)। ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২১ মার্চ ২০১২ 

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা