২০১০–১১ বাংলাদেশ লিগ

(২০১০-১১ বাংলাদেশ লীগ থেকে পুনর্নির্দেশিত)

২০১০-১১ গ্রামীণফোন বাংলাদেশ লিগ শুরু হয় ২৭ ডিসেম্বর, ২০১০ তারিখে। ১২টি দল একে-অপরের সঙ্গে হোম এবং এওয়ে ভিত্তিতে খেলে। ২০১০-১১ ছিল বাংলাদেশী পেশাদার লিগের ৪র্থ আসর এবং বি.লিগ থেকে বাংলাদেশ লিগ নামকরণের পর ২য় আসর। শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব লিগ জয়ী হয়। সেই সাথে তারা ২০১২ এএফসি প্রেসিডেন্টস কাপে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে (নিরাপত্তাজনিত কারণে পরে প্রতিযোগিতা থেকে নাম প্রত্যাহার করে)।[১][২][৩]

গ্রামীণফোন বাংলাদেশ লিগ
মৌসুম২০১০-১১
চ্যাম্পিয়নশেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব
অবনমনচট্টগ্রাম আবাহনী, চট্টগ্রাম মোহামেডান
এএফসি প্রেসিডেন্টস কাপশেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব
মোট গোলসংখ্যা৩৪১
গড় গোল/খেলা২,৫৮

অংশগ্রহণকারী দলসমূহ সম্পাদনা

 
 
ঢাকা
 
চট্টগ্রাম
 
ফেনী
২০১০-১১ বাংলাদেশ লিগের দলগুলোর অবস্থান
ক্লাব শহর
আবাহনী লিমিটেড ঢাকা
মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব ঢাকা
শেখ রাসেল ক্রীড়া চক্র ঢাকা
ব্রাদার্স ইউনিয়ন ঢাকা
চট্টগ্রাম মোহামেডান চট্টগ্রাম
ফরাশগঞ্জ স্পোর্টিং ক্লাব ঢাকা
রহমতগঞ্জ এমএফএস ঢাকা
চট্টগ্রাম আবাহনী চট্টগ্রাম
আরামবাগ ক্রীড়া সংঘ ঢাকা
মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ক্রীড়া চক্র ঢাকা
শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ঢাকা
ফেনী সকার ক্লাব ফেনী

চূড়ান্ত অবস্থান সম্পাদনা

২০১০/১১-এর চূড়ান্ত অবস্থান পয়েন্ট খেলেছে জয় ড্র হার গপ গবি গপা
১. শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ৫১ ২২ ১৫ ৪২ ১২ +৩০
২. মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ক্রীড়া চক্র ৫০ ২২ ১৫ ১২ ৫২ ১৫ +৩৭
৩. শেখ রাসেল ক্রীড়া চক্র ৪৪ ২২ ১৩ ৩৫ ১৬ +১৯
৪. আবাহনী লিমিটেড ৪৪ ২২ ১৩ ৩০ ১৫ +১৫
৫. ব্রাদার্স ইউনিয়ন ৩০ ২২ ৩১ ৩০ +১
৬. মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব ৩০ ২২ ৩০ ৩০
৭. আরামবাগ ক্রীড়া সংঘ ২৭ ২২ ২৬ ২৭ -১
৮. রহমতগঞ্জ এমএফএস ২৪ ২২ ১২ ২৯ ৪৮ -১৯
৯. ফেনী সকার ক্লাব ২১ ২২ ২২ ৩০ -৮
১০. ফরাসগঞ্জ স্পোর্টিং ক্লাব ১৯ ২২ ১১ ১৭ ৩২ -১৫
  ১১. চট্টগ্রাম মোহামেডান ১৭ ২২ ১৩ ১৮ ৪১ -২৩
  ১২. চট্টগ্রাম আবাহনী ২২ ১৭ ৪৫ -৩৬

সুত্রঃ বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "সারসংক্ষেপ - প্রিমিয়ার লিগ - বাংলাদেশ"। সকারওয়ে। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ডিসেম্বর ২০১২ 
  2. "প্রেসিডেন্টস কাপ পরিবর্তিত সময়সূচী"। এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন। ২৮ জুলাই ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ডিসেম্বর ২০১২ 
  3. "বি লিগ থেকে বাংলাদেশ লিগ"ঢাকা মিরর। ৬ সেপ্টেম্বর ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ডিসেম্বর ২০১২