১৯৭১-এ বাংলাদেশ
ঘটনাপঞ্জী
১৯৭১-এ বাংলাদেশে একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাপঞ্জী কেননা এ বছর মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ নামীয় স্বাধীন রষ্ট্রের অভ্যূদয় ঘটে।[১]
| |||||
শতাব্দী: | |||||
---|---|---|---|---|---|
দশক: | |||||
আরও দেখুন: | ১৯৭১-এ পাকিস্তান ১৯৭১-এর অন্যান্য ঘটনা বছরের তালিকা অনুযায়ী বাংলাদেশ |
দায়িত্বপ্রাপ্ত
সম্পাদনা- রাষ্ট্রপতি : শেখ মুজিবুর রহমান (১৭ এপ্রিল থেকে শুরু)
- প্রধানমন্ত্রী : তাজউদ্দীন আহমদ (১৭ এপ্রিল শুরু)
- সহ-সভাপতি : সৈয়দ নজরুল ইসলাম (১৭ এপ্রিল থেকে শুরু)
ধারাবাহিক ঘটনাবলী
সম্পাদনাজানুয়ারি
সম্পাদনা- ০৪: আওয়ামী লীগের নবনির্বাচিত এমএনএ এবং এমপিএবৃন্দ রেসকোর্স ময়দানে জনতার সামনে শপথ গ্রহণ করেন।
- জানুয়ারী ০৭ : প্রেসিডেণ্ট ইয়াহিয়া খানের পূর্ব পাকিস্তানে আগমন ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে পাকিস্তানের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অভিনন্দন জ্ঞাপন।
- জানুয়ারী ০৮ : ইয়াহিয়া খান ও শেখ মুজিবের বৈঠক।
- ১৫: ২০ জানুয়ারি শহীদ আসাদ দিবস পালনের জন্য পূর্ব বাংলা বিপ্লবী ছাত্র ইউনিয়ন ঐদিন পূর্ণ দিবস হরতাল পালনের আহবান করে।
ফেব্রুয়ারি
সম্পাদনা- ০৯: জাতীয় পরিষদের প্রথম অধিবেশন আহ্বানে বিলম্ব হওয়ায় শেখ মুজিব বলেন যে, এটি নিজেদের সরকার থেকে তার জনগণকে বঞ্চিত করার আরেকটি ষড়যন্ত্র।
- ১৪: রাষ্ট্রপতি ইয়াহিয়া খান ৩ মার্চ ঢাকায় নব নির্বাচিত জাতীয় পরিষদের অধিবেশন অনুষ্ঠানের ঘোষণা দেন।
- ১৫: পশ্চিম পাকিস্তানের প্রধান রাজনৈতিক নেতা জুলফিকার আলী ভুট্টো বলেন যে, তার দল পাকিস্তান পিপ্লস পার্টি জাতীয় পরিষদের অধিবেশনে যোগদান করবে না। তবে তিনি একটি শর্তারোপ করেন। শেখ মুজিব এই সিদ্ধান্তকে গণতন্ত্রবিরোধী আখ্যা দেন।
- ১৬: পাকিস্তান ডেমোক্রেটিক পার্টির সভাপতি নুরুল আমিন নির্বাচিত প্রতিনিধিদের সকলকে জাতীয় পরিষদের অধিবেশনে যোগ দেয়ার আহ্বান জানান।
- ২১: বিপ্লবী ছাত্র ইউনিয়ন এবং বাংলা ছাত্রলীগ ভাষা দিবস উপলক্ষে স্বাধীনতার কথা উল্লেখ করে বিশেষ বিবৃতি দেয়। বাংলা ছাত্রলীগ বিশেষ কর্মসূচি ঘোষণা করে। পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়ন তার ১৪-দফা দাবী পেশ করে।
- ২৮: শেখ মুজিব ভুট্টোকে অধিবেশনে যোগদানের আহ্বান জানান এবং বলেন যে ৬-দফা কারো উপর চাপিয়ে দেয়া হবে না।
মার্চ
সম্পাদনা- মার্চ ১: ইয়াহিয়া খান জাতীয় পরিষদ-এর অধিবেশন অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত ঘোষণা করেন। শেখ মুজিব একে ক্ষমতা হস্তান্তর না করার ষড়যন্ত্র আখ্যা দিয়ে ৩রা মার্চ দেশের সর্বত্র হরতাল পালনের আহ্বান করেন।
- মার্চ ২: শেখ মুজিবুর রহমান সংসদ স্থগিতের সিদ্ধান্ত না-মানার ঘোষণা দিয়ে ৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দানে গণ জমায়েতের আহ্বান জানান। ঢাকায় হরতাল পালিত হয় পূর্ব ঘোষণা অনুসারে।[২]
- মার্চ ৩: সারা দেশে পূর্ণ হরতাল পালিত হয়। চট্টগ্রামে বহু লোক সেনাবাহিনীর গুলিতে মারা যায়। অন্যদিকে সামরিক সরকার কার্ফু্ জারি করে।[৩]
- মার্চ ৪: সেনাবাহিনীর সাথে জনসাধারণের সংঘর্ষে শতাধিক লোক হতাহত হন যার ফলশ্রুতিতে ঢাকাসহ পূর্ব পাকিস্তানের প্রধান প্রধান শহরে কার্ফু জারি করা হয়।[৩]
- মার্চ ৫: ইয়াহিয়ার সঙ্গে ভুট্টোর আলোচনা চলে। অন্যদিকে ঢাকা ও টঙ্গীতে বিক্ষুব্ধ জনতার উপর সমরিক বাহিনীর গুলিবর্ষণে শতাধিক লোক নিহত এবং আরও অনেকে আহত হন।[৩]
- মার্চ ৬: প্রেসিডেণ্ট ইয়াহিয়া খান বেতারভাষণে ২৫ মার্চ ১৯৭১ তারিখে জাতীয় পরিষদের অধিবেশন আহ্বান করেন।[৩]
- মার্চ ৭: সাতই মার্চের ভাষণ - শেখ মুজিবুর রহমান - নির্বাচনে সদ্য জয়ী হওয়া আওয়ামী লীগ এর নেতা, রেসকোর্স ময়দানে ঘোষণা করেন, "এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম "।[৪]
- মার্চ ৮: সকাল সাড়ে আটটায় ঢাকা রেডিও স্টেশন থেকে শেখ মুজিবের ৭ মার্চের রেকর্ডকৃত ভাষণ প্রচার।
- মার্চ ৯: পূর্ব বাংলার স্বাধীনতা স্বীকার করে নেয়ার জন্য মওলানা ভাসানী উদাত্ত আহ্বান জানান।তিনি ১৪ দফার ভিত্তিতে আন্দোলনের ডাক দেন।
- মার্চ ১০: শেখ মুজিবকে ভুট্টোর টেলিগ্রাম প্রেরণ।
- মার্চ ১৩: মওলানা ভাসানী রাজবন্দীদের মুক্ত করার জন্য 'জেল ভাঙ্গা' নামে এক আন্দোলনের ডাক দেন।[৫]
- মার্চ ১৪: সামরিক আইন লঙ্ঘন করে মিছিল সভা চলতে থাকে।[৫]
- মার্চ ১৫: শেখ মুজিব আওয়ামী লীগের সংখ্যাগরিষ্ঠতার দাবিতে বাংলাদেশের শাসন নিজ হাতে নেয়ার ঘোষণা দেন এবং কাজ-কর্ম পরিচালনার জন্য ৩৫টি বিধি জারি করেন।[৫]
- মার্চ ১৫: প্রেসিডেণ্ট ইয়াহিয়া খানের ঢাকা আগমন।
- মার্চ ১৬: প্রথম দফায় শেখ মুজিবের সাথে ইয়াহিয়ার আড়াই ঘণ্টা বৈঠক হয়। চট্টগ্রাম বন্দরের শ্রমিক-কর্মচারীরা চীন থেকে আমদানি করা সমরাস্ত্রবাহী জাহাজের মাল খালাসে অস্বীকৃতি জানায়। স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ এক বিবৃতিতে পূর্ব পাকিস্তান থেকে সেনা প্রত্যাহার দাবি করে।[৫]
- মার্চ ১৭: মুজিব-ইয়াহিয়া বৈঠক দ্বিতীয় দফায় চলে । বেসামরিক প্রশাসনকে সাহায্য করার জন্য কোন অবস্থার প্রেক্ষিতে ২ মার্চ থেকে ৯ মার্চ পর্যন্ত সামরিক বাহিনী তলব করা হয়েছিল, সে সম্পর্কে তদন্ত করার জন্য সামরিক কর্তৃপক্ষের কমিশন নিয়োগ করা হয়।[৫]
- মার্চ ২৪: প্রেসিডেণ্ট ইয়াহিয়া খান ও আওয়ামী লীগের মধ্যে প্রতিনিধি দলের মধ্যে সর্বশেষ দফা আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। পরদিন সকালে শেখ মুজিব ও ইয়াহিয়া খানের সামনে পেশ করার জন্য দুই পক্ষের মধ্যকার ঐকমত্যের ভিত্তিতে সংবিধানের একটি খসড়া দাঁড় করানো হয়।
- মার্চ ২৫: পাকিস্তান সেনাবাহিনী ঢাকা সহ সারা দেশে অপারেশন সার্চলাইট শুরু করে, রাজনৈতিক কর্মী, ছাত্র, এবং সেনাবাহিনী, পুলিশ ও সশস্ত্র বাহিনীর বাংলাদেশী সদস্যদের হামলা করার মধ্য দিয়ে।
- মার্চ ২৫: ঢাকায় পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর গণহত্যা শুরুর খবর শুনে মধ্যরাতে চট্টগ্রামের ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সশস্ত্র বিদ্রোহে।
- মার্চ ২৬:২৫ মার্চ, ১৯৭১ রোজ বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত দেড়টায় শেখ মুজিবুর রহমানকে ধানমন্ডির ৩২ নং বাসা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।গ্রেপ্তার হবার পূর্বে মধ্যরাতে অর্থাৎ ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন এবং এ ঘোষণা ওয়ারলেস যোগে চট্রগ্রামে প্রেরণ করেন। ২৬ মার্চ,১৯৭১ দুপুরে আওয়ামীলীগ নেতা আব্দুল হান্নান শেখ মুজিবুর রহমানের পক্ষে কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র হতে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রটি প্রচার করেন। [৬][৭]
- মার্চ ২৭: মেজর জিয়াউর রহমান চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে সকাল ১১টায়[৭] নিজেকে রাষ্ট্রপতি দাবী করে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করেন।
- মার্চ ৩০: মেজর জিয়াউর রহমান কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে স্বাধীনতার আরেকটি ঘোষণাপত্র পাঠ করেন। তিনি পাকিস্তান সেনাবাহিনী কর্তৃক বাংলাদেশের গণহত্যা রোধে এগিয়ে আসার জন্য জাতিসংঘ এ বৃহৎ শক্তিবর্গের প্রতি মেজর জিয়াউর রহমান আহ্বান জানান।
- মার্চ ৩১: কুষ্টিয়া প্রতিরোধ শুরু।
এপ্রিল
সম্পাদনা- এপ্রিল ১: পূর্ব পাকিস্তান থেকে পশ্চিম পাকিস্তানে নেয়ার উদ্দেশ্যে গ্রেপ্তারকৃত নেতা শেখ মুজিবকে পিআইএ-র বিশেষ বিমানে তোলা হয়।
- এপ্রিল ২: পিআইএ-র বিশেষ বিমানে শেখ মুজিবকে পূর্ব পাকিস্তান থেকে পশ্চিম পাকিস্তানে নেয়ার সময় করাচি বিমান বন্দরে যাত্রাবিরতি।
- এপ্রিল ২: জিঞ্জিরা গণহত্যা
- এপ্রিল ১১: নবনিযুক্ত প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমেদের বেতার ভাষণ
- এপ্রিল ১০: মুজিবনগরে অস্থায়ী সরকার গঠিত হয়।
- এপ্রিল ১০: পাকিস্তান সরকার স্বীকার করে যে শেখ মুজিবকে গ্রেফতার করে ঢাকা থেকে পশ্চিম পাকিস্তানে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
- এপ্রিল ১২: এম এ জি ওসমানী মুক্তিযুদ্ধের সশস্ত্র বাহিনীর সর্বাধিনায়ক হন
- এপ্রিল ১৭: অস্থায়ী সরকার শপথ গ্রহণ করে বৈদ্যনাথতলায় (যা এখন মুজিবনগর নামে পরিচিত)।
- এপ্রিল ১৮: দরুইনের যুদ্ধে সিপাহী মোস্তফা কামাল ও রাঙ্গামাটি-মহালছড়ির যুদ্ধে ল্যান্স নায়েক মুন্সী আবদুর রউফ শহীদ হন।
- এপ্রিল ২৮: বিশ্ববাসীর কাছে তাজউদ্দিনের অস্ত্র সাহায্য প্রার্থনা
মে
সম্পাদনা- মে ৫: গোপালপুর গণহত্যা[৮]
- মে ১৫: মুক্তিবাহিনীর সাথে ভারতীয় বাহিনীর সহযোগিতা শুরু।.[৯]
- মে ২০: খুলনায় চুকনগর গণহত্যা সংঘটিত হয়, যেখানে পাকিস্তান সেনাবাহিনী প্রায় ১০ হাজার মানুষকে হত্যা করে।
- মে ২৪: স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র কলকাতায় কাজ শুরু করে।
জুন
সম্পাদনা- জুন ১৩ : ১৩ জুন, ১৯৭১-এ লন্ডন সানডে টাইমস, 'গণহত্যা' শিরোনামে একটি নিবন্ধ প্রকাশ করে, যা পূর্ব পাকিস্তানে সংঘটিত নৃশংসতাকে বিশ্বের কাছে প্রকাশ করেছিল।
- জুন ১৭ : আগরতলায় মেলাঘর প্রশিক্ষণ শিবিরে মেজর খালেদ মোশাররফ ও জিয়ার মধ্যে বৈঠকে মুক্তিযুদ্ধের সংগঠন ও কার্যকর রণকৌশল প্রণয়ন নিয়ে আলোচনা।
জুলাই
সম্পাদনা- জুলাই ১১-১৭: কলকাতায় সেক্টর কমান্ডার সম্মেলন, ১৯৭১
আগস্ট
সম্পাদনা- আগস্ট ০৪: পাকিস্তান টেলিভিশনকে দেয়া এক ভিডিও সাক্ষাৎকারে প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান বলেন যে, অচিরেই আওয়ামী লীগের নেতা শেখ মুজিবুর রহমানের বিচার কার্য শুরু করা হবে।
- আগস্ট ১১: পাকিস্তানের সামরিক আদালত শেখ মুজিবের বিচার প্রক্রিয়া শুরু হয়।
- আগস্ট ২০: রেডিও পাকিস্তানের খবরে জানানো হয়, নামজাদা আইনজীবি এ. কে. ব্রোহী শেখ মুজিবুর রহমানের আইনজীবী হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।
- আগস্ট ১৬: অপারেশন জ্যাকপট, বাংলাদেশি নৌ-কমান্ডো অভিযানে পাকিস্তানি জাহাজ ধ্বংস।
- আগস্ট ২০: ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান একটি যুদ্ধবিমান দখল করে পাকিস্তান ত্যাগের ব্যর্থ চেষ্টা করেন।
- আগস্ট ৩০: ঢাকা গেরিলাদের বিরুদ্ধে পাকিস্তানি বাহিনীর অভিযান। [১০]
সেপ্টেম্বর
সম্পাদনা- সেপ্টেম্বর ৫: গোয়াহাটির যুদ্ধে নূর মোহাম্মদ শেখ শহীদ হন।
- সেপ্টেম্বর ২৮: বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর পত্তন।
অক্টোবর
সম্পাদনা- অক্টোবর ১৩: ঢাকার গেরিলা যোদ্ধারা পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর আব্দুল মোনেম খানকে হত্যা করেন
- অক্টোবর ২৮: ধলাই সীমান্ত চৌকির যুদ্ধ, শ্রীমঙ্গল। হামিদুর রহমান শহীদ হন।
নভেম্বর
সম্পাদনা- নভেম্বর ৯:ছয়টি ছোট যুদ্ধ জাহাজের সমন্বয়ে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর প্রথম যুদ্ধবহর যাত্রা শুরু করে
- নভেম্বর ১৬: আজমিরিগঞ্জ যুদ্ধ, মুক্তিবাহিনী ও পাকিস্তান সেনাবাহিনীর মধ্যে ১৮ ঘণ্টাব্যাপী যুদ্ধ। খ্যাতনামা মুক্তিযোদ্ধা জগৎজ্যোতি দাস এ যুদ্ধে শহীদ হন।
- নভেম্বর ২০ থেকে নভেম্বর ২১: গরিবপুরের যুদ্ধ : বয়রায় ভারতীয় হামলা বাংলাদেশের ভেতরে প্রবেশ করে
- নভেম্বর ২১: মিত্রবাহিনী, বাংলাদেশ ও ভারতের যৌথ বাহিনী গঠিত হয়।
- নভেম্বর ২২ - ডিসেম্বর ১৩, খণ্ড খণ্ড যুদ্ধ
- ডিসেম্বর ১৬: হিলির যুদ্ধ: বগুড়ায় মিত্রবাহিনীর হামলা।
ডিসেম্বর
সম্পাদনা- ডিসেম্বর ৩: ভারত অনুষ্ঠানিকভাবে যুদ্ধে যোগ দেয়।
- ডিসেম্বর ৪: পাকিস্তানের সামরিক আদালত শেখ মুজিবের বিচারকার্য সম্পূর্ণ করে; তবে মৃত্যু দণ্ডাদেশ ঘোষণা করা থেকে বিরত থাকে। তাকে লায়ালপুর কারাগার থেকে মিয়াঁওয়ালি কারাগারে নেয়া হয়।
- ডিসেম্বর ৫: ইয়াহিয়া খান পাকিস্তানে একটি বেসামরিক সরকার গঠন করেন। নুরুল আমিনকে প্রধানমন্ত্রী এবং জুলফিকার আলী ভুট্টোকে পররাষ্ট্র মন্ত্রী নিযুক্ত করা হয়।
- ডিসেম্বর ৬: ভুটান কর্তৃক বাংলাদেশকে প্রথম স্বীকৃতি প্রদান। এর কিছু সময় পর ভারত দ্বিতীয় দেশ হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করে। স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের বাংলাদেশ বেতার হিসেবে সম্প্রচার শুরু করে।
- ডিসেম্বর ৭: যশোর, সিলেট ও মৌলভী বাজার মুক্ত হয়।
- ডিসেম্বর ৯: কুষ্টিয়ার যুদ্ধ: পশ্চিমবঙ্গ থেকে পূর্ব পাকিস্তানে ভারতের আক্রমণ। চাঁদপুর ও দাউদকান্দী স্বাধীন।
- ডিসেম্বর ১০: লাকসাম স্বাধীন হয়। ভারতীয় হমলায় দুইটি বাংলাদেশী জাহাজ ভুলবশত নিমজ্জিত হয়।
- ডিসেম্বর ১১: হিলি, ময়মনসিংহ, কুষ্টিয়া ও নোয়াখালী স্বাধীন হয়। ভারতীয় নৌবাহিনীকে ভীতি প্রদর্শনের জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃক রণতরী ইউএসএস এন্টারপ্রাইজ বঙ্গোপসাগরে নিয়োজিত।
- ডিসেম্বর ১৪: জাতীয়তাবাদী বুদ্ধিজীবীদের বাছাইকরে গণহত্যা। বগুড়া স্বাধীন হয়।
- ডিসেম্বর ১৬: পাকিস্তান সেনাবাহিনী মিত্র বাহিনীর প্রধান জগজিত সিং অরোরার নিকট আত্মসমর্পণ করে। বাংলাদেশের জনগণের স্বাধীনতা।
- ডিসেম্বর ১৭: অতি প্রত্যূষে পাকিস্তানের মিয়াঁওয়ালী জেলখানায় অন্তরীণ শেখ মুজিবকে জেলখানা থেকে বের করে নিয়ে অদূরবর্তী স্পেশাল ব্রাঞ্চের ডিএসপি (হেডকোয়ার্টারস)-এর জন্য নির্ধারিত বাড়ীতে স্থানান্তর করা হয়।
- ডিসেম্বর ২০: ইয়াহিয়া খান পদত্যাগ করেন এবং জুলফিকার আলী ভুট্টো স্থলাভিষিক্ত হন।
- ডিসেম্বর ২২: রাতের খবরে রেডিও পাকিস্তান জানায় যে, পাকিস্তানের নবনিযুক্ত রাষ্ট্রপতি এবং চীফ মার্শাল ল' অ্যাডমিনিস্ট্রেটর জুলফিকার আলী ভুট্টোর সিদ্ধান্ত মোতাবেক পূর্ব পাকিস্তানের রাজনৈতিক নেতা শেখ মুজিবকে মিয়াঁওয়ালি কারাগার থেকে মুক্তি দেয়া হয়েছে।
- ডিসেম্বর ২২: প্রবাসী অস্থায়ী সরকারের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন।
- ডিসেম্বর ২৩: প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমেদের সভাপতিত্বে ঢাকায় পূর্ব পাকিস্তান সরকারের কেবিনেট কক্ষে সদ্যস্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম মন্ত্রিসভা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
- ডিসেম্বর ২৩: ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ দূত দুর্গাপ্রসাদ ধর (ডি.পি. ধর) ঢাকায় আসেন।
- ডিসেম্বর ২৫: শেখ মুজিবকে হেলিকপ্টারে করে রাওয়ালপিন্ডি শহরের কাছে অবস্থিত পুলিশ বাহিনীর সিহালা রেস্টহাউসে স্থানান্তর করা হয়।
- ডিসেম্বর ২৭: পাকিস্তানের নবনিযুক্ত রাষ্ট্রপ্রধান জুলফিকার আলী ভুট্টো সিহালা রেস্টহাউসে এসে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের সঙ্গে প্রথম সাক্ষাৎ করেন।
- ডিসেম্বর ২৭: প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমেদের সভাপতিত্বে বঙ্গভবনে সদ্য মুক্ত স্বদেশভূমিতে মন্ত্রিসভার ২য় বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
- ডিসেম্বর ২৯: ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ দূত দুর্গাপ্রসাদ ধর (ডি.পি. ধর) ঢাকা ত্যাগ করে ভারতে প্রত্যাবর্তন করেন।
খেলাধুলা
সম্পাদনা১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ শুরুর পরপরই প্রবাসে থাকা বাংলাদেশ সরকারের বাংলাদেশ ক্রীড়া সমিতি গঠন করে স্বাধীন বাংলা ফুটবল দল । বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের কোনো ফর্মে এটাই প্রথম নজির। মুক্তিযুদ্ধের প্রতি আন্তর্জাতিক সচেতনতা ও অর্থনৈতিক সমর্থন বাড়াতে ভারতজুড়ে সফর করে দলটি মোট ১৬টি প্রীতি ম্যাচ খেলে ।
স্বাধীন বাংলা ফুটবল দলের অধিনায়ক জাকারিয়া পিন্টুই প্রথম ব্যক্তি যিনি বাংলাদেশের ভূখণ্ডের বাইরে বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করেছিলেন। [১১] ১৬তম ম্যাচ শেষে দলটি ১৯৭১ সালে মুক্তিযোদ্ধা তহবিলে ৫ লাখ টাকা অনুদান দেয় [১২]
আবহাওয়া
সম্পাদনাBangladesh in 1971-এর আবহাওয়া সংক্রান্ত তথ্য | |||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
মাস | জানু | ফেব্রু | মার্চ | এপ্রিল | মে | জুন | জুলাই | আগস্ট | সেপ্টে | অক্টো | নভে | ডিসে | বছর |
দৈনিক গড় °সে (°ফা) | ১৮.২ (৬৪.৮) |
১৯.৮ (৬৭.৬) |
২৪.৫ (৭৬.১) |
২৬.২ (৭৯.২) |
২৭.২ (৮১.০) |
২৭.৪ (৮১.৩) |
২৭.২ (৮১.০) |
২৬.৯ (৮০.৪) |
২৭.৭ (৮১.৯) |
২৬.৬ (৭৯.৯) |
২২.২ (৭২.০) |
১৯.৪ (৬৬.৯) |
২৪.৫ (৭৬.১) |
অধঃক্ষেপণের গড় মিমি (ইঞ্চি) | ১২.৫ (০.৪৯) |
৭.৩ (০.২৯) |
১০.৬ (০.৪২) |
৪৭.৩ (১.৮৬) |
১৪১.৮ (৫.৫৮) |
৩৩৫.৭ (১৩.২২) |
৪৮৬.৪ (১৯.১৫) |
৪৬৯. (১৮.৫) |
২৮৩. (১১.১) |
১৬২.১ (৬.৩৮) |
৭২. (২.৮) |
.২ (০.০১) |
২,০২৮ (৭৯.৮) |
উৎস: Climatic Research Unit (CRU) of University of East Anglia (UEA)[১৩] |
জন্ম
সম্পাদনা- ২৩ মার্চ - বিপাশা হায়াত, বাংলাদেশী অভিনেত্রী।
- ১৯ জুলাই - শওকত আলী ইমন, বাংলাদেশী সুরকার, সঙ্গীত পরিচালক, গীতিকার, ও সঙ্গীতশিল্পী।
- ২৬ জুলাই - খালেদ মাহমুদ সুজন, বাংলাদেশী ক্রিকেটার।
- ২৭ জুলাই - সজীব ওয়াজেদ, বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ।
- ১৯ সেপ্টেম্বর - সালমান শাহ, বাংলাদেশী অভিনেতা (মৃ. ১৯৯৬)।
মৃত্যুু
সম্পাদনাবীরশ্রেষ্ঠ
সম্পাদনা- ৮ এপ্রিল - বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সী আব্দুর রউফ, যুদ্ধের বীর (জন. ১৯৪৩)
- ১৮ এপ্রিল - বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল, যুদ্ধের নায়ক (জন্ম ১৯৪৮)
- ২০ আগস্ট - বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান, যুদ্ধের নায়ক (জন. ১৯৩০)
- ২৮ অক্টোবর - বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান, যুদ্ধের নায়ক (জন্ম ১৯৫৩)
- ৫ সেপ্টেম্বর - বীরশ্রেষ্ঠ নুর মোহাম্মদ শেখ, যুদ্ধের বীর (জন. ১৯৩৬)
- ১০ ডিসেম্বর - বীরশ্রেষ্ঠ মোহাম্মদ রুহুল আমিন, যুদ্ধের বীর (জন. ১৯৩৫)
- ১৪ ডিসেম্বর - বীরশ্রেষ্ঠ মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর, যুদ্ধের বীর (জন. ১৯৪৯)
- ২৫ মার্চ - ডাঃ এ কে এম আসাদুল হক, চিকিৎসক (জন্ম ১৯২৮)
- ২৫ মার্চমার্চ - এ এন এম মুনিরুজ্জামান, পরিসংখ্যানবিদ (জন্ম ১৯৪২)
- ২৫ মার্চ - আতাউর রহমান খান খাদিম, পদার্থবিদ (জন্ম ১৯৩৩)
- ২৫ মার্চ - ড. ফজলুর রহমান খান, ভূতত্ত্ববিদ (জন্ম ১৯৩৯)
- ২৫ মার্চ - ড. গোবিন্দ চন্দ্র দেব, শিক্ষাবিদ (জন্ম ১৯০৭)
- ২৫ মার্চ - ড. আব্দুল মুক্তাদির, ভূতত্ত্ববিদ (জন্ম ১৯৪০)
- ২৫ মার্চ - নাজমুল হক সরকার, আইনজীবী, রাজনীতিবিদ (জন্ম ১৯৩৭)
- ২৫ মার্চ - সুলতানউদ্দিন আহমেদ, প্রকৌশলী (জন্ম ১৯৩৫)
- ২৬ মার্চ - মোহাম্মদ আমিনুদ্দিন, আইনজীবী (জন্ম ১৯২১)
- ২৭ মার্চ - মেহেরুন নেছা, কবি (জন্ম ১৯৪২)
- ২৯ মার্চ - ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত, রাজনীতিবিদ, আইনজীবী (জন্ম ১৮৮৬)
- ২৯ মার্চ - খোন্দকার আবু তালেব, সাংবাদিক (জন্ম ১৯২১)
- ৩০ মার্চ - ড. জ্যোতির্ময় গুহঠাকুরতা, শিক্ষাবিদ (জন্ম ১৯২০)
- ৩১ মার্চ - শহীদ সাবের, সাংবাদিক (জন্ম ১৯৩০)
- এপ্রিল - মুহাম্মদ শফি, দন্ত চিকিৎসক (জন্ম ১৯১৫)
- ৮ এপ্রিল - মোহাম্মদ শামশাদ আলী, চিকিৎসক (জন্ম ১৯৩৪)
- ৯ এপ্রিল - ড. শামসুদ্দিন আহমেদ, চিকিৎসক (জন্ম ১৯২০)
- ১২ এপ্রিল - ডাঃ জেকরুল হক চিকিৎসক, রাজনীতিবিদ (জন্ম ১৯১৪)
- ১৪ এপ্রিল - ড. আবুল ফজল জিয়াউর রহমান, চিকিৎসক (জন্ম ১৯২৬)
- ১৪ এপ্রিল - সুখরঞ্জন সমাদ্দার, শিক্ষাবিদ (জন্ম ১৯৩৮)
- ১৫ এপ্রিল - মুহাম্মদ হাবিবর রহমান, গণিতবিদ (জন্ম ১৯৪০)
- ২৪ এপ্রিল - ড. সুলেমান খান, চিকিৎসক (জন্ম ১৯৩৯)
- ২৬ এপ্রিল - ড. মোহাম্মদ সাদাত আলী, শিক্ষাবিদ (জন্ম ১৯৪২)
- ৫ মে - এম আনোয়ারুল আজিম, শিল্প প্রশাসক (জন্ম ১৯৩১)
- ৭ মে - রণদাপ্রসাদ সাহা, জনহিতৈষী (জন্ম ১৮৯৬)
- ১৩ মে - শেখ আবদুস সালাম, শিক্ষাবিদ (জন্ম ১৯৪০)
- ২৯ মে - ডাঃ কসিরুদ্দিন তালুকদার, চিকিৎসক (জন্ম ১৮৯৯)
- ২৮ আগস্ট - সরোজ কুমার নাথ অধিকারী, শিক্ষাবিদ (জন্ম ১৯৩৮)
- ৩০ আগস্ট - আলতাফ মাহমুদ, গীতিকার ও সুরকার (জন্ম ১৯৩৩)
- ৯ সেপ্টেম্বর - খোন্দকার আবুল কাশেম, শিক্ষাবিদ (জন্ম ১৯৪৪)
- ২৬ সেপ্টেম্বর - ডাঃ আতিকুর রহমান, চিকিৎসক (জন্ম ১৯৩১)
- ২৮ অক্টোবর - মোহাম্মদ মোয়াজ্জেম হোসেন, শিক্ষাবিদ (জন্ম ১৯৫২)
- ১৫ নভেম্বর - ড. আজহারুল হক, চিকিৎসক (জন্ম ১৯৪০)
- ২০ নভেম্বর - ডাঃ এবিএম নুরুল আলম, চিকিৎসক (জন্ম ১৯৬১)
- ২৫ নভেম্বর - মীর আব্দুল কাইয়ুম, মনোবিজ্ঞানী (জন্ম ১৯৩৯)
- ডিসেম্বর - ড. আনোয়ার পাশা, লেখক (জন্ম ১৯২৮)
- ১১ ডিসেম্বর - আ ন ম গোলাম মোস্তফা, সাংবাদিক (জন্ম ১৯৪২)
- ১২ ডিসেম্বর - নিজামউদ্দিন আহমেদ, সাংবাদিক (জন্ম ১৯২৯)
- ১৪ ডিসেম্বর - ড. ফয়জুল মাহী, শিক্ষাবিদ (জন্ম ১৯৩৯)
- ১৪ ডিসেম্বর - ড. গিয়াসউদ্দিন আহমেদ, শিক্ষাবিদ (জন্ম 1935)
- ১৪ ডিসেম্বর - মুনীর চৌধুরী, শিক্ষাবিদ, লেখক (জন. 1925)
- ১৪ ডিসেম্বর - ড. মুফাজ্জল হায়দার চৌধুরী, শিক্ষাবিদ, ভাষাবিদ (জন্ম ১৯২৬)
- ১৪ ডিসেম্বর - ড. এম আবুল খায়ের, শিক্ষাবিদ (জন্ম ১৯২৯)
- ১৪ ডিসেম্বর - ড. মোহাম্মদ মুর্তজা, চিকিৎসক (জন্ম ১৯৩১)
- ১৪ ডিসেম্বর - ড. রশিদুল হাসান, শিক্ষাবিদ (জন্ম ১৯৩২)
- ১৪ ডিসেম্বর - ড. সিরাজুল হক খান, শিক্ষাবিদ (জন্ম ১৯২৪)
- ১৪ ডিসেম্বর - ড. সন্তোষ চন্দ্র ভট্টাচার্য, শিক্ষাবিদ (জন্ম ১৯১৫)
- ১৪ ডিসেম্বর - শহীদুল্লাহ কায়সার, সাংবাদিক, লেখক (জন্ম ১৯২৭)
- ১৪ ডিসেম্বর - সেলিনা পারভিন, সাংবাদিক, কবি (জন্ম ১৯৩১)
- ১৫ ডিসেম্বর - ডাঃ এএফএম আলীম চৌধুরী, চক্ষু বিশেষজ্ঞ (জন্ম ১৯২৮)
- ১৫ ডিসেম্বর - ড. মোহাম্মদ ফজলে রাব্বি, হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ (জন্ম ১৯৩২)
- ১৬ ডিসেম্বর - ড. আয়েশা বেদোরা চৌধুরী, চিকিৎসক (জন্ম ১৯৩৫)
আরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ The 1971 war - BBC
- ↑ লেখকের নাম- এ. এস. এম. সামছুল আরেফিন (১৯৯৫)। বইয়ের নাম- মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে ব্যক্তির অবস্থান (১ম সংস্করণ)। ইউনিভার্সিটি প্রেস। পৃষ্ঠা ৬০৭ & ৬০৮। আইএসবিএন 9789848942444।
- ↑ ক খ গ ঘ লেখকের নাম- এ. এস. এম. সামছুল আরেফিন (১৯৯৫)। বইয়ের নাম- মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে ব্যক্তির অবস্থান (১ম সংস্করণ)। ইউনিভার্সিটি প্রেস। পৃষ্ঠা ৬০৮। আইএসবিএন 9789848942444।
- ↑ "সাতই মার্চের ভাষণ - বাংলাপিডিয়া"। bn.banglapedia.org। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০২-১০।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ লেখকের নাম- এ. এস. এম. সামছুল আরেফিন (১৯৯৫)। বইয়ের নাম- মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে ব্যক্তির অবস্থান (১ম সংস্করণ সংস্করণ)। ইউনিভার্সিটি প্রেস। পৃষ্ঠা পৃষ্ঠা নম্বর–৬১০। আইএসবিএন 9789848942444।
- ↑ JYOTI SEN GUPTA, NAYA PROKASH, 206, BIDHAN SARANI, CALCUTTA-6, FIRST EDITION, 1974, CHAPTER-15, PAGE-325 and 326। HISTORY OF FREEDOM MOVEMENT IN BANGLADESH, 1943-1973: SOME INVOLVEMENT।
- ↑ ক খ মুক্তিযুদ্ধে চট্টগ্রাম : কিছু স্মৃতি কিছু বিস্মৃতি[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ Locals still have nightmare about supreme sacrifices of Lt. Azim, ২০০ others ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৫ জানুয়ারি ২০২১ তারিখে The New Nation, Internet Edition, মে ৮, ২০০৯
- ↑ A Tale of Millions, Islam, Major Rafiqul Bir Uttam, p ২১১
- ↑ Jahanara Imam, Ekatturer Dinguli
- ↑ "Archived copy"। ২০১৭-১২-২৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১০-১৬।
- ↑ "::: Star Weekend Magazine :::"। ১৫ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মে ২০২৩।
- ↑ "Climate Change Knowledge Portal"। The World Bank Group। ২৭ মে ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ মে ২০১৮।