হেমায়েত বাহিনী ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ চলাকালে স্বাধীনতার স্বপক্ষে গঠিত একটি সশস্ত্র গেরিলা দল।[১] এই সশস্ত্র গেরিলা বাহিনীটির নেতা ছিলেন হেমায়েত উদ্দিন, বীর বিক্রম[২] মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে এই বাহিনীটির সাহসিকতা ও বীরত্বপূর্ণ কর্মের জন্য পাকিস্তানি বাহিনী সর্বদা ভীত-সন্ত্রস্ত থাকতো; এবং সাধারণ্যে এটি পরিচিতি লাভ করে নেতার নামানুসারে “হেমায়েত বাহিনী” হিসাবে।[৩]

গঠন সম্পাদনা

এই বাহিনীটি ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সৈনিক হেমায়েত উদ্দিনের নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধ শুরুর পর পরই নানা বাহিনীর প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কজনকে নিয়ে গঠিত হয় ছোট্ট পরিসরে।[৩]

যুদ্ধসমূহ সম্পাদনা

২৮ মার্চ, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের একদম শুরুতেই হেমায়েত উদ্দিনের নেতৃত্বে ১৭ জন গেরিলা জয়দেবপুর ক্যান্টনমেন্ট আক্রমণ করে অস্ত্র ও গোলাবারুদ সংগ্রহ করে গোপালগঞ্জের টুপুরিয়া গ্রামে ফিরে যান।[৩]

আরও দেখুন সম্পাদনা

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "মুক্তিযোদ্ধা হেমায়েত উদ্দিন বীর বিক্রম আর নেই"জাগোনিউজ২৪.কম অনলাইন। ২২ অক্টোবর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০১৭ 
  2. "হেমায়েত বাহিনীর সাহসিকতায় মুক্ত হয়েছিল কোটালীপাড়া"বাংলা ট্রিবিউন অনলাইন। ৩ ডিসেম্বর ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০১৭ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  3. "পাকিস্তানি সেনা ছাউনিতে মূর্তিমান আতঙ্কের নাম ছিল হেমায়েত বাহিনী"বিডি টুডে অনলাইন। ৩ ডিসেম্বর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০১৭ 

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা