হিমুর দ্বিতীয় প্রহর
নন্দিত কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের সৃষ্ট চরিত্রগুলোর মধ্যে হিমু অন্যতম। হিমু সিরিজের বইগুলোর মধ্যে এটি সপ্তম। হিমু সিরিজের প্রথম বই হলো ময়ূরাক্ষী (১৯৯০)। হিমু সিরিজের বইগুলোর মধ্যে হিমুর দ্বিতীয় প্রহর একটু ব্যতিক্রম। এই উপন্যাসে হিমুর সাথে দেখা হয় হুমায়ূন আহমেদের আরও একটি বিখ্যাত চরিত্র মিসির আলির। মিসির আলী চলেন লজিকের উপর ভিত্তি করে আর হিমুর জীবনটায় হল এন্টি-লজিকের মাঝে। লেখক তার সৃষ্ট এই দুটি চরিত্রগুলোর মধ্যে কোনটাকে বেশি গুরুত্ব দেন তা জানতে চেয়েছেন। [২]
লেখক | হুমায়ুন আহমেদ |
---|---|
প্রচ্ছদ শিল্পী | সমর মজুমদার [১] |
দেশ | বাংলাদেশ |
ভাষা | বাংলা |
ধারাবাহিক | হিমু |
ধরন | উপন্যাস |
প্রকাশিত | ১৯৯৭ |
প্রকাশক | কাকলী প্রকাশনী, ৩৮/৪ বাংলাবাজার ঢাকা। |
প্রকাশনার তারিখ | ফেব্রুয়ারি বইমেলা ১৯৯৭[১] |
মিডিয়া ধরন | ছাপা (শক্তমলাট) |
আইএসবিএন | [[বিশেষ:বইয়ের_উৎস/984 437 145 7[১]|৯৮৪ ৪৩৭ ১৪৫ ৭'"`UNIQ--ref-০০০০০০০২-QINU`"']] {{ISBNT}} এ প্যারামিটার ত্রুটি: অবৈধ অক্ষর |
পূর্ববর্তী বই | হিমুর হাতে কয়েকটি নীলপদ্ম |
পরবর্তী বই | হিমুর রূপালী রাত্রি |
১৯৯৭ সালের বইমেলায় বইটি প্রথম প্রকাশিত হয়। বইটির প্রচ্ছদ তৈরি করেন সমর মজুমদার। বইটির গ্রন্থস্বত্ব লেখকের প্রথম স্ত্রী গুলতেকিন আহমেদের।
বইটির প্রকাশক এ কে নাসির আহমেদ সেলিম।
প্রকাশনা সংস্থাঃ কাকলী প্রকাশনী, ৩৮/৪ বাংলাবাজার ঢাকা।
কম্পিউটার কম্পোজঃ গতিধারা কম্পিউটার্স, ৩৮/৪ বাংলাবাজার, ঢাকা।
মুদ্রণঃ এস আর প্রিন্টার্স, ৭ শ্যামাপ্রসাদ চৌধুরী লেন, ঢাকা ১১০০।
উৎসর্গপত্র
সম্পাদনাবইটি উৎসর্গ করা হয় জাহিদ হাসানকে। উৎসর্গ পাতায় লেখক লিখেনঃ
“ |
জাহিদ হাসান, প্রিয় মানুষ মানুষ হিসেবে সে আমাকে মুগ্ধ করেছে, একদিন হয়তো অভিনয় দিয়েও মুগ্ধ করবে। (দ্বিতীয় বাক্য দিয়ে তাকে রাগিয়ে দিলাম, হা হা হা।) |
” |
চরিত্রসমূহ
সম্পাদনাকাহিনীসংক্ষেপ
সম্পাদনাপূর্ণিমার শেষ রাতে এক গলির ভেতরে হিমু প্রচণ্ড এক ভয়ের মুখোমুখি হয়। তার এই ভয়ের কারণে তাকে হাসপাতালে পর্যন্ত ভর্তি হতে হয়। অন্যদিকে হিমুর ফুফাতো ভাইয়ের বিয়ে আঁখি নামের একজনের সাথে ঠিক হয় কিন্তু বিয়ের দিন আঁখি বাড়ি থেকে চলে যায় তবে ঘটনাক্রমে শেষ পর্যন্ত বাদলের সাথেই তার বিয়ে হয়। হিমু তার এই ভয় সম্পর্কে কথা বলতে গিয়েছিল মিসির আলির কাছে। মিসির আলি হিমুকে বলে তার এই ভয়ের কারণ তার উত্তেজিত মস্তিষ্ক এবং তার উচিত আবার সেই ভয়ের মুখোমুখি হওয়া। পরের পূর্ণিমায় হিমু যায় সেই গলিতে তার কাছে মনে হয় সে যেন পূর্ববর্তী ঘটনাই আবার দেখছে। কুকুরগুলো তাকে জায়গা করে দেয় সেই ছায়াহীন মানবের কাছে যাওয়ার জন্য। আস্তে আস্তে হিমু এগিয়ে যায়।
আরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ক খ গ হুমায়ূন আহমেদ (ফেব্রুয়ারি ১৯৯৭)। হিমুর দ্বিতীয় প্রহর। কাকলী প্রকাশনী, ৩৮/৪ বাংলাবাজার ঢাকা। পৃষ্ঠা ইনার পেজ। আইএসবিএন 984 437 145 7।
- ↑ হুমায়ূন আহমেদ (ফেব্রুয়ারি ১৯৯৭)। হিমুর দ্বিতীয় প্রহর। কাকলী প্রকাশনী, ৩৮/৪ বাংলাবাজার, ঢাকা। পৃষ্ঠা ভূমিকা। আইএসবিএন 984 437 145 7।
- ↑ হুমায়ূন আহমেদ (ফেব্রুয়ারি ১৯৯৭)। হিমুর দ্বিতীয় প্রহর। কাকলী প্রকাশনী, ৩৮/৪ বাংলাবাজার, ঢাকা। পৃষ্ঠা উৎসর্গ পাতা। আইএসবিএন 984 437 145 7।