স্পন্দন গতি
এই নিবন্ধের সঙ্গে সরল দোলনগতি নিবন্ধটি একীভূত করার প্রস্তাব করা হলো। (আলোচনা করুন) প্রস্তাবের তারিখ: সেপ্টেম্বর ২০২১। |
এই নিবন্ধটি ইংরেজি উইকিপিডিয়া হতে অনুবাদের মাধ্যমে অমর একুশে নিবন্ধ প্রতিযোগিতা ২০২৩ উপলক্ষ্যে মানোন্নয়ন করা হচ্ছে। নিবন্ধটিকে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই নিবন্ধকার কর্তৃক সম্প্রসারণ করে অনুবাদ শেষ করা হবে; আপনার যেকোন প্রয়োজনে এই নিবন্ধের আলাপ পাতাটি ব্যবহার করুন। আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি। |
পর্যাবৃত্ত গতি সম্পন্ন কোন বস্তুকণা যদি এর পর্যায়কালের অর্ধেক সময় একটি নির্দিষ্ট দিকে এবং বাকি অর্ধেক সময় পূর্বগতির বিপরীত দিকে চলে তবে তার সে গতিকে স্পন্দন গতি (Oscillation) বা দোলন বলা হয়। অর্থাৎ, পর্যাবৃত্ত গতিবিশিষ্ট কোনো কণা যদি সর্বদা একটি সুনির্দিষ্ট পথ অনুসরণ করে বারবার গতির অভিমুখে এবং পুনরায় বিপরীত অভিমুখে আসা-যাওয়া করে, তাহলে সেই গতিকে স্পন্দন গতি বা দোলন বা কম্পন (Vibration) বলা হয়। সুতরাং, স্পন্দন গতিকে অগ্র পশ্চাৎ পর্যাবৃত্ত গতিও বলা যেতে পারে। দোলনের পরিচিত উদাহরণ স্বরূপ একটি দুলন্ত দোলক (Swinging Pendulum), ব্যাবর্ত দোলক (Tortional Pendulum) এবং । দোলন পদার্থবিজ্ঞানে আনুমানিক জটিল মিথস্ক্রিয়া যেমন পরমাণুর মধ্যে ব্যবহার করা যেতে পারে।
সরল দোলকের গতি, কম্পনশীল সুর শলাকা, গীটারের তারের গতি ইত্যাদি স্পন্দন/কম্পন গতির উদাহরণ। এছাড়া, কঠিন বস্তুসমূহের অভ্যন্তরে পরমাণু স্পন্দিত হয়।
সাধারণভাবে বলা যায়, সকল শব্দের উদ্ভবই কোন না কোন স্পন্দন গতি থেকে হয়।