সৌদি আরবে নারীর অধিকার

সৌদি আরবে নারীর অধিকার হল নারীদের বিভিন্ন বিষয়, তাদের ব্যক্তিগত মর্যাদা এবং তাদের সামাজিক অবস্থার সাথে সম্পর্কিত আইন। আগস্ট ২০১৯ সালে এই সংস্কারমূলক অধিকার বাস্তবায়ন শুরু হয় এবং ১৯৭৯ সালে সেটা ধর্মীয় ভাবধারায় চালু হয়। ২০১৩ সালে সৌদি আরবকে লিঙ্গ সমতার বিচারে দেশসমূহের তালিকায় অন্তর্ভক্ত করা হয়।[] ২০১৮ সালেরপরে সৌদি আরব পরবর্তী সংস্কারগুলির ফোরামে চাকরি ও শিক্ষায় ৫৯% সমতা রাখে। [] সৌদি আরব ছিল সর্বশেষ দেশ যারা নারীদের ভোট এবং পদে অংশগ্রহণের অধিকার স্বীকৃতি দেয়। সৌদি বাদশাহ আব্দুল্লাহ বিন আবদুল আজিজ আল সৌদ ২০১১ সালে ঘোষণা করেছিলেন যে নারীরা ২০১৫ সালের সৌদি পৌরসভা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারবে। সৌদি শুরা কাউন্সিলেও নারীদের নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। [] গত ২৮ বছরে ১৪% নারী ক্ষমতায় হয়েছে। ২০১৮ ও ২০১৯ সালে সৌদি মহিলাদের চাকরিতে ২৩% অংশগ্রহণ বেড়েছে।[][][] যেটা ২০৩০ সালে তা ৩০% উন্নতি হবে।[] বাদশাহ আবদুল্লাহ শিক্ষায় কিছু প্রতিষ্ঠানে যে পরিবর্তন শুরু করেছিলেন তা রক্ষণশীল ইসলামের প্রতিনিধিত্ব করে ফলে আজ শুরা পরিষদের ৩০% নারী সদস্য। বিয়ের সময় মহিলাদের গড় বয়স ২৫ বছর করা হয়। [][] বাদশাহ সালমানের শাসনামলে নারীরা অধিকতর অধিকার লাভ করেন, যিনি ব্যাপক সংস্কার পরিবর্তন করেন যা ২০১৮ সালের জুন মাসে নারীদের গাড়ি চালানোর অনুমতি দেয়।, [১০] আগস্ট ২০১৯ সালে ২১ বছরের নারীর জন্য অভিভাবক ছাড়া বিদেশ ভ্রমণ অনুমতি দেয়। [১১] এর দু’মাস পরে আবার তা বাতিল করে।[১২]

সৌদি আরবে নারীর অধিকার

২০০৯ সালে প্রকাশিত জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের মানবাধিকার কাউন্সিলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে, নারীর অধিকারের ক্ষেত্রে পরিমিত সংস্কার হয়েছে এবং তাদের শালীনতা নারীর অধিকারের উন্নতিতে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলেছে, বিশেষ করে শিক্ষার ক্ষেত্রে, কিন্তু কর্মক্ষেত্রে মহিলাদের অংশগ্রহণে সফলতা আসেনি। নারীরা নিজেদের সিদ্ধান্ত গ্রহণو লিঙ্গ সমতা ইত্যাদি ক্ষেত্রে অসুবিধায় আছে। পুরুষের শাসন সমাজ এবং কর্মক্ষেত্রে প্রাপ্তবয়স্ক হিসেবে নারীর সমঅধিকার এবং আইনি সক্ষমতার প্রতি চ্যালেঞ্জ রয়েছে। প্রতিবেদনে আরো উল্লেখ করা হয়েছে যে, নারীদের স্বায়ত্তশাসন এবং অর্থনৈতিক স্বাধীনতার অভাব ছাড়াও, বিবাহবিচ্ছেদ এবং শিশুদের উপর অভিভাবকত্ব সম্পর্কিত বিচারিক চর্চায় ত্রুটি রয়েছে, কিন্তু এতে আইনি স্বচ্ছতার অভাব রয়েছে এবং এই বিষয়গুলি বিচারকদের বিবেচনার উপর ছেড়ে দেযো হয়। যদিও নারীর প্রতি সহিংসতা একটি পাবলিক পলিসি ইস্যু হয়ে উঠেছে, এবং বিবাহবিচ্ছেদ ছাড়াও প্রাথমিক ও জোরপূর্বক বিয়ের মতো দিকগুলি সচারাচর হয়। [১৩]

যে দশকে মানবাধিকার কাউন্সিলের রিপোর্ট জারি করা হয়েছিল তার পরবর্তী দশকে, নারীর অধিকার সম্পর্কিত আইনি ও বিচারিক দিকটি সংস্কারের সিদ্ধান্তের দরকার ছিল, যার মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ছিল মামলা মোকদ্দমার সময় মহিলাদের সন্তানদের সহায়তা করার জন্য একটি তহবিলের অনুমোদন যা বৈবাহিক বিরোধের সময়সীমা নিরুপন করে। রেজিস্টারি বিবাহতে স্ত্রীরাও বিবাহ চুক্তির একটি অনুলিপি পাওয়ার অধিকার রাখে এবং অনুমোদিত ব্যক্তিকে মৌখিকভাবে তার অনুমোদন শুনতে হবে। নারী ও শিশুর হেফাজতের বিধান বাস্তবায়নের জন্য সরকার অনুমতি প্রদান করে এবং নারীদেরকে অভিভাবক ছাড়া বিচার বিভাগগুলিতে প্রবেশের অনুমতি দেয়। সেইসাথে তাদের শিশুদের হেফাজত করার অনুমতি দেয়। এছাড়াও মন্ত্রণালয় সেই বিধিগুলি বাস্তবায়ন বাতিল করেছে যা স্ত্রীকে তার স্বামীর বাড়িতে ফিরে যেতে বাধ্য করে। [১৪][১৫]

পটভূমি

সম্পাদনা

সৌদি সমাজের বাস্তবতায়,কুরআন এবং সুন্নাহর দৃষ্টিভঙ্গিতে সৌদি আরবের সংবিধানকে গুরুত্ব দেয় এবং সৌদি কাউন্সিল অফ সিনিয়র স্কলাররা দেশে তা প্রয়োগ করার আগে আইনি বিষয়গুলো অধ্যয়ন করে। সরকার নারীদের গাড়ি চালানোর সিদ্ধান্তকে সমর্থন করে এবং জোর দিয়ে বলে যে এ নীতিটি অনুমতিযোগ্য। [১৬]

অভিভাবকত্ব এবং অভিভাবকত্ব ব্যবস্থা

সম্পাদনা

আগস্ট ২০১৯ সালে, সৌদি আরব কিছু আইন,ঐতিহ্য এবং সামাজিক রীতি অনুসারে পুরুষ অভিভাবকত্ব কর্তৃপক্ষকে সীমাবদ্ধ করার জন্য কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ শুরু করে, যেমন ভ্রমণ, বিবাহ, ব্যবসার মতো বেশ কয়েকটি ব্যক্তিগত ক্ষেত্রে মহিলাদের উপর অভিভাবকত্বের অধিকার। ২১ এপ্রিল ২০০৮ এ হিউম্যান রাইটস ওয়াচ কর্তৃক জারি করা একটি প্রতিবেদনে ইঙ্গিত করা হয়েছিল যে, সৌদি আরবে মহিলাদের অধিকার সম্পর্কে "সবচেয়ে খারাপ" দিক তুলে ধরা হয়েছিল। [১৭] সৌদি সরকার নারীদের সম্পর্কিত বেশ কয়েকটি শর্ত সংশোধন করেছে, মহিলাদের পরিচয়পত্রের মালিক হতে উৎসাহিত করছে এবং তাদের স্বাস্থ্যসেবা পাওয়ার জন্য আইন জারি করেছে।

২০১৯ সালে মন্ত্রীসভায় সিদ্ধান্ত নেয় হয় যে নারীরা ভ্রমণ, চাকরি এবং সামাজিক বীমা সংক্রান্ত বিধিমালায় সুযোগ দেয়। ২১ বছর হলেই নারীরা বিদেশ ভ্রমণ করতে পারবে। জন্মনিবন্ধন চালু করেو নাবলকের লালানপালনের ক্ষেত্রে নর-নারীর মাঝে কোনো পার্থক্য করেনি। এবং পরিবারে সমান অধিকার দিয়েছে। [১৮][১৯][২০]

সৌদি নারীরা বিভিন্ন পেশায় জড়িত। তারা চাকরি ছাড়াও যেগুলি বিপজ্জনক এবং ক্ষতিকারক কাজ হরে, যেমন খনিতে কাজ। ১৪২৫ সালে, সৌদি মন্ত্রীদের কাউন্সিল সৌদি মহিলাদের দোকানে কাজ সীমিত করার সিদ্ধান্ত নেয়,[২১] তাদের সামনে কাজের ক্ষেত্র সংকীর্ণ হয় এবং ২০১৩ সালে মহিলাদের মধ্যে বেকারত্বের হার ৮০%-এ পৌঁছে, যা সৌদি আরবকে শ্রম বাজারে নারীদের অংশগ্রহণ সম্প্রসারণের জন্য বেশ কয়েকটি সিদ্ধান্ত জারির বার্তা দিয়েছে। আন্তর্জাতিক আইন সংস্থার বিশ্লেষণ অনুসারে, ২০১৮ সালে সৌদি আরবে ১৫ বছরেরও বেশি কাজের মহিলাদের সংখ্যা ২২.৩ % হয়েছে।[২২] তবুও পুরুষ এবং মহিলাদের মধ্যে সমান বেতন এবং কাজের সময় সম্পর্কিত আইনের অনুপস্থিতি মহিলাদের কর্মসংস্থানের সুযোগ কমাতে অবদান রাখে। [২৩]

সৌদি নারীরা চলাচল, শিশু পরিচর্যা সম্পর্কিত কিছু ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতার মুখোমুখি হয়েছিল। এজন্য সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা দায়ি ছিল। জুলাই ২০১৯ এর শেষে মন্ত্রিসভায় সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয় যে, অবসর গ্রহণের বয়স, কাজের ক্ষেত্রে নারী -পুরুষের সমতা, কাজের সংজ্ঞা এবং কর্মীর সংজ্ঞায় সমতা অন্তর্ভুক্ত করা হয়।[২০][২৪]

রাজনৈতিক এবং সাধারণ কাজে অংশগ্রহণ

সম্পাদনা

২০১৩ সালের ১২ডিসেম্বর, একটি রাজকীয় ডিক্রি জারি করা হয়েছিল যাতে বলা হয়েছিল যে, শুরা কাউন্সিলের সদস্যপদের পূর্ণ অধিকার সহ মহিলাদের সদস্য হওয়া উচিত এবং তাদের সদস্যপদ আসনের ন্যূনতম ২০% ভাগ পূর্ণ হওয়া উচিত। বর্তমান কাউন্সিলের ১৫০ এর মধ্যে ৩০ জন নারী সদস্য আছে। [২৫] নারীরা পৌরসভা পরিষদে প্রার্থিতা হতে পারে। [২৬] সৌদি নারীরা সরকারি চাকরিতে উচ্চ পদে অধিষ্ঠিত, ভালো সংগঠন বা সমিতি যেমন চেম্বার অব কমার্স, সাহিত্যিক ক্লাব এবং সামাজিক সেবা সমিতিতে গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার হয়ে উঠেছে। ২০২০ সালে, মক্কা মদিনার দুটি পবিত্র মসজিদের বিষয়গুলির জন্য সৌদি আরব কর্তৃপক্ষ বিভিন্ন সেক্টরে সভাপতি পদে দশজন নারীকে নিয়োগ দেয়। [২৭]

নারীদের গাড়ি চালানো

সম্পাদনা

সৌদি আরব বিশ্বের একমাত্র দেশ যা মহিলাদের গাড়ি চালানোর অনুমতি দেয়নি এবং শহরগুলিতে কঠোর নিষেধাজ্ঞা অব্যাহত ছিল। ২৬ সেপ্টেম্বর২০১৭ সালে রাজা সালমান বিন আবদুল আজিজ একটি রাজকীয় আদেশ জারি করে নারীদের সাম্রাজ্যের অভ্যন্তরে গাড়ি চালানোর অনুমতি দেয়। ট্রাফিক আইন এবং এর নির্বাহী প্রবিধানের বিধান প্রয়োগ করে দিয়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রদান সহ - পুরুষ এবং মহিলাদের সমানভাবে অধিকার দেয়। [২৮][২৯]

রাজনৈতিক প্রতিক্রিয়া

সম্পাদনা

আন্তর্জাতিক সংস্থা

সম্পাদনা
  • জাতিসংঘ মহাসচিব হুতেরাস সৌদি আরবের নারীদের অধিকার বাস্তবায়নে বর্তমান বাদশা সালমান বিন আব্দুল আজিজের প্রশংসা করেছে। বিশেষ করে নারীদের গাড়ি চালানোর অনুমতিতে।.[৩০]
  • আরবলীগ নারীদের গাড়ি চালানোর অনুমতিকে নারীদের জন্য মহা বিজয় বলেছে।[৩১]
  •   ইউরোপীয় ইউনিয়ন - ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৭ সালে সৌদি সরকারের প্রশংসা করে যেو তারা নারীদের অধিকার বাস্তবায়নে অনেক সচেষ্ট হয়েছে।

লিঙ্গ ব্যবধান

সম্পাদনা

২০০৯ সালে গ্লোবাল জেন্ডার গ্যাপ সূচক প্রতিবেদনে বলা হয়, সৌদি আরব লিঙ্গ সমতার ক্ষেত্রে ১৩৪ টি দেশের মধ্যে ১১৯তম স্থান রয়েছে। বিশেষ করে চাকরির সুযোগ, শিক্ষা, ও রাজনৈতিক অংশগ্রহণ ক্ষেত্রে। এটা একমাত্র দেশ যে ২০০৮ সালে রাজনৈতিক ক্ষমতায়ন ও অন্যান্য ক্ষেত্রে নারীর অংশগ্রহণ শূন্য ছিল। [৩২] তারপর দেশটি লিঙ্গ ব্যবধান বন্ধ করার জন্য কাজ করেছে, এবং উল্লেখযোগ্য উন্নতি অর্জন করেছে, এটি তার শুরুর তুলনায় উন্নতি করার ক্ষেত্রে সেরা দেশ হিসেবে তৈরি হয়েছে [৩৩] ২০১৪ সালে ব্রিজিং দ্য গ্যাপ রিপোর্ট এ বলা হয়, সৌদি আরব নারীর ক্ষেত্রে রাজনৈতিক ক্ষমতায়নে অসাধারণ অগ্রগতি সাধন করেছে এবং রেংকিং এ বেশ কয়েকটি আরব দেশের পূর্বে রয়েছে। [৩৪]

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. "The Global Gender Gap Report 2013" (পিডিএফ)। ২০১৩। 
  2. "4 ركائز عززت تقدم المرأة السعودية في مؤشرين للمساواة"। ২০১৯-০৩-১০। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৮-০৩  Authors list-এ |প্রথমাংশ1= এর |শেষাংশ1= নেই (সাহায্য)
  3. "Saudi king: Women will be allowed to vote and run for office"। ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১১। ২১ জানুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০২১ 
  4. "قفزة نوعية للسعوديات في سوق العمل"। ২০১৯-০৬-১১। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-০৬  Authors list-এ |প্রথমাংশ1= এর |শেষাংশ1= নেই (সাহায্য)
  5. Women constitute 13% of Saudi workforce: stats agency - Al Arabiya English ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০১৭-০৭-২১ তারিখে
  6. "Saudi Gazette/ Home Page" en। ২০১৫-০৭-০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-০৮ 
  7. "المرأة في «عهد الرؤية» .. قدرة وجدارة على تعزيز خريطة التنمية"। ২০১৮-০৯-২৩। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৮-০৩ 
  8. Saudi women no longer confined to their conventional roles Arab News, Retrieved 3 July 2013 ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০১৬-১২-২৮ তারিখে
  9. "Saudi Youth: Unveiling the Force for Change" (পিডিএফ) 
  10. "المرأة في السعودية.. عام على قيادة السيارة"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৮-০১ 
  11. "لا ولاية على المرأة في «السفر».. والزوجة رب للأسرة"। ২০১৯-০৮-০১। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৮-০১  Authors list-এ |প্রথমাংশ1= এর |শেষাংশ1= নেই (সাহায্য)
  12. "مصادر لـ «عكاظ»: تمكين إسكان المرأة في مرافق الإيواء السياحي دون محرم"। ২০১৯-১০-০৫। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১০-০৫  Authors list-এ |প্রথমাংশ1= এর |শেষাংশ1= নেই (সাহায্য)
  13. "Report of the Special Rapporteur on violence against women, its causes and consequences: Mission to Saudi Arabia" (পিডিএফ)। United Nations। ১৪ এপ্রিল ২০০৯। 
  14. "20 قرارا بخصوص المرأة السعودية في عام"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৮-০৩ 
  15. "المرأة السعودية.. وذكرى يوم الوطن الـ(88) - المدينة"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৮-০৩ 
  16. ""كبار العلماء" تؤيد قرار قيادة المرأة للسيارة"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৮-০৩ 
  17. المملكة العربية السعودية سياسات ولاية الرجل تضر بالمرأة | Human Rights Watch ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০১৪-১০-২৩ তারিখে
  18. "السعودية تقرر السماح للمرأة بالسفر "دون موافقة ولي أمرها""। ২০১৯-০৮-০২। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৮-০৩ 
  19. "السعودية.. تعديلات على وثائق السفر والأحوال المدنية"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৮-০৩ 
  20. "تعديل 13 مادة في 4 أنظمة يصب في مساواة الرجل والمرأة"। ২০১৯-০৮-০১। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৮-০৩  Authors list-এ |প্রথমাংশ1= এর |শেষাংশ1= নেই (সাহায্য)
  21. "قصر العمل في محلات المستلزمات النسائية على السعوديات تم ربطه بضوابط شرعية واجتماعية"। ২০১৯-০৮-০৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৮-০৩ 
  22. "%8 ارتفاع نسبة عمل المرأة بالمملكة"। ২০১৯-০৩-৩০। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৮-০৩  Authors list-এ |প্রথমাংশ1= এর |শেষাংশ1= নেই (সাহায্য)
  23. "تعرّف على الضوابط الجديدة لتنظيم عمل المرأة"। ২০১৯-০১-২০। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৮-০৩ 
  24. ""العمل" و"هدف" يطلقان برنامجي نقل المرأة العاملة ودعم ضيافات الأطفال"। ২০১৯-০৮-০৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৮-০৩ 
  25. صحيفة المدينة -أمران ملكيان بتعديل مواد في نظام مجلس الشورى ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০১৬-০৯-১৯ তারিখে
  26. "روسيا اليوم - الملك السعودي يمنح للمرأة حق الترشح والتصويت في الانتخابات البلدية وحق العضوية في مجلس الشورى"। ২ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০২১ 
  27. "السعودية تعلن تعيين 10 سيدات في مناصب قيادية عليا برئاسة الحرمين الشريفين"। ১৫ আগস্ট ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ১৫ আগস্ট ২০২০ 
  28. صدور أمر سام باعتماد تطبيق أحكام نظام المرور ولائحته التنفيذية بما فيها إصدار رخص القيادة على الذكور والإناث على حد سواء وكالة الأنباء السعودية (واس) ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০১৭-১১-১৫ তারিখে
  29. أمر سامي: السماح بقيادة المرأة للسيارة في المملكة ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০১৭-০৯-৩০ তারিখে
  30. "https://www.almowaten.net/2017/09/%D8%A7%D9%84%D8%A3%D9%85%D9%85-%D8%A7%D9%84%D9%85%D8%AA%D8%AD%D8%AF%D8%A9-%D9%82%D9%8A%D8%A7%D8%AF%D8%A9-%D8%A7%D9%84%D9%85%D8%B1%D8%A3%D8%A9-%D9%84%D9%84%D8%B3%D9%8A%D8%A7%D8%B1%D8%A9-%D9%81%D9%8A/ الأمم المتحدة: قيادة المرأة للسيارة في السعودية يعزز مكانة النساء"। ৩ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০২১  |title= এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য)
  31. الجامعة العربية تهنئ السعودية بقرار السماح للمرأة بالقيادة ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০১৭-০৯-২৮ তারিখে
  32. The Global Gender Gap Report 2008, World Economic Forum p.13 ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০১৭-০৪-১৭ তারিখে
  33. The Year of Gender Equality in the Workplace ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০১৬-০৩-২৫ তারিখে
  34. he Global Gender Gap Report 2014 Page9 ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০১৮-০১-০৪ তারিখে