সিরাজগঞ্জ ইকোনমিক জোন

সিরাজগঞ্জ ইকোনমিক জোন অঞ্চল বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বেসরকারি অর্থনৈতিক অঞ্চল।উত্তরবঙ্গের প্রবেশদ্বার সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার সয়দাবাদ ইউনিয়নবেলকুচি উপজেলা অবস্থিত। ২০১৯ সালের ৩রা এপ্রিল সাবেক প্রাধানমনন্ত্রী শেখ হাসিনা অর্থনৈতিক অঞ্চলের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। বর্তমানে এটি নির্মাধীন। এটি ১০৪১ একর জমিতে নির্মিত হচ্ছে।[১][২] এটি ‘বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল আইন এর অধীনে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা) দ্বারা পরিচালিত। বাংলাদেশের প্রথম গ্রীন ইকোনমিক জোনও এটি।[]

সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলা
মানচিত্রে সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলা
মানচিত্রে সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলা
বাংলাদেশে সিরাজগঞ্জ ইকোনমিক জোনের অবস্থান
স্থানাঙ্ক: ২৪°১৬′ উত্তর ৮৯°২৫′ পূর্ব / ২৪.২৭° উত্তর ৮৯.৪২° পূর্ব / 24.27; 89.42
দেশবাংলাদেশ
বিভাগরাজশাহী বিভাগ
জেলাসিরাজগঞ্জ জেলা
উপজেলাসিরাজগঞ্জ সদর উপজেলা
প্রতিষ্ঠা২০১৮ (৬ বছর আগে)
সরকার
 • ধরনপরিচালক
 • শাসকশেখ মনোয়ার হোসেন
আয়তন
 • মোট৪.২২ বর্গকিমি (১.৬৩ বর্গমাইল)
সময় অঞ্চলবিএসটি (ইউটিসি+৬)
ওয়েবসাইটজেলা প্রশাসনের ওয়েবসাইট

অবস্থান

সম্পাদনা

উত্তরবঙ্গের প্রবেশদার যমুনা সেতুর পশ্চিম পাড়ে সিরাজগঞ্জের যমুনা নদীর পাড়ে ১০৪১ একর (৪.২২ বর্গকিলোমিটার) এলাকাজুড়ে নির্মাণ হচ্ছে দেশের সবচেয়ে বড় বেসরকারি অর্থনৈতিক অঞ্চল সিরাজগঞ্জ ইকোনমিক জোন। এটি সিরাজগঞ্জ শহর থেকে ১২ কিলোমিটার দক্ষিণে এবং রাজধানী ঢাকা থেকে প্রায় ১০০ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে যমুনা নদীর পাড়ে অবস্থিত। এটি দেশের প্রথম গ্রীন ইকোনমিক জোন।

অবকাঠামো

সম্পাদনা

গুরুত্ব

সম্পাদনা

উত্তরবঙ্গের অর্থনীতির লাইফলাইন হতে যাচ্ছে বেসরকারি খাতে দেশের বৃহৎ ও গ্রিন ইকোনমিক জোন, সিরাজগঞ্জ। এরই মধ্যে অবকাঠামো উন্নয়নের কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে এই ইকোনমিক জোনের। এখানে শিল্প গড়তে প্লট বুকিং নিয়েছে এসকোয়্যার, এপেক্স, প্যারাগন, কন্টিনেন্টাল গার্মেন্টসসহ ২৩টি কম্পানি। চলতি বছরেই শিল্পপ্রতিষ্ঠান গড়ে উৎপাদনে যেতে চায় একটিভ কম্পোজিট।

এক হাজার ১০০ একরের এই ইকোনমিক জোনে জায়গা পাবে প্রায় চার শতাধিক কম্পানি। বড় জায়গা রাখা হয়েছে বিদেশি উদ্যোক্তাদের জন্যও। এখানে কর্মসংস্থান হবে পাঁচ লাখ মানুষের।

ভবিষ্যত পরিকল্পনা

সম্পাদনা
  1. "দেশের প্রথম গ্রিন ইকোনমিক জোন সিরাজগঞ্জে, কাজ পাবে ৫ লাখ মানুষ"