সিতারা-ই-ইমতিয়াজ
সিতারা-ই-ইমতিয়াজ (উর্দু: ستارۂ امتياز) এর অর্থ হল শ্রেষ্ঠত্বের তারকা। এটি মূলত পাকিস্তানের তৃতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার যা পাকিস্তান রাষ্ট্রের প্রতি সেবার জন্য দেওয়া হয়।"[১]
সিতারা-ই-ইমতিয়াজ | |
---|---|
প্রদানকারী পাকিস্তানের রাষ্ট্রপতি | |
ধরণ | পুরস্কার |
দিন | ১৪ অগাষ্ট, পাকিস্তানের প্রত্যেক স্বাধীনতা দিবসে |
যোগ্যতা | পাকিস্তানি বা বিদেশী নাগরিক |
প্রদান করা হয় | রাষ্ট্রের প্রতি সর্বোচ্চ সেবা |
অবস্থা | চালু আছে |
প্রতিষ্ঠিত | ১৯ মার্চ ১৯৫৭ |
প্রথম প্রবর্তন | ১৯ মার্চ ১৯৫৭ |
পদমর্যাদার স্তর | |
পরবর্তী সম্মাননা (উচ্চতর) | হিলাল-ই-ইমতিয়াজ |
পূর্ববর্তী সম্মাননা (নিম্নতর) | তঘমা-ই-ইমতিয়াজ |
রিবন: শুধুমাত্র সামরিক ব্যক্তিদের জন্য |
সিতারা-ই-ইমতিয়াজ প্রদানের ক্ষেত্রে নির্ধারিত কিছু বিষয়ের উপর ভিত্তি করে দেয়া হয়:
- রাষ্ট্র বা জাতীয় নিরাপত্তায় অবদান
- বিশ্বশান্তি
- সাংস্কৃতিক অবদান
- উল্লেখযোগ্য প্রচেষ্টা
সিতারা-ই-ইমতিয়াজ প্রাপ্ত বাংলাদেশী
সম্পাদনা- মুহম্মদ কুদরাত-এ-খুদা
- আবুল কালাম শামসুদ্দীন (পরবর্তীতে বর্জন করেন)
- মুনীর চৌধুরী (পরবর্তীতে বর্জন করেন)
- আবদুল আহাদ (সঙ্গীত পরিচালক)
- মোহাম্মদ নজিবর রহমান
- গোলাম মোস্তফা
- প্রিন্সিপাল ইব্রাহীম খাঁ (পরবর্তীতে বর্জন করেন)
- কাজী মোতাহার হোসেন
- মোহাম্মদ বরকতুল্লাহ
প্রমুখ