সাতক্ষীরা সরকারি কলেজ
সাতক্ষীরা সরকারি কলেজ বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের খুলনা বিভাগের সাতক্ষীরা জেলা শহরের রাজারবাগান এলাকায় অবস্থিত একটি স্নাতকোত্তর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এই কলেজটি বাংলাদেশ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত এবং সাতক্ষীরা জেলার প্রথম উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান।
![]() | |
নীতিবাক্য | জ্ঞানই শক্তি |
---|---|
ধরন | সরকারি কলেজ |
স্থাপিত | ১৯৪৬[১] |
অধ্যক্ষ | প্রফেসর এস.এম. আফজাল হোসেন |
শিক্ষায়তনিক ব্যক্তিবর্গ | ৮৭ |
প্রশাসনিক ব্যক্তিবর্গ | ৭৭ |
শিক্ষার্থী | ১৫,০০০(পনের হাজার) প্রায় [২] |
স্নাতক | রাষ্ট্রবিজ্ঞান, ব্যবস্থাপনা, বাংলা, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি, অর্থনীতি, দর্শন, হিসাববিজ্ঞান, প্রাণীবিদ্যা, ইংরেজি, ইতিহাস, উদ্ভিদবিদ্যা, পদার্থ বিজ্ঞান, রসায়ন, গণিত, ভূগোল ও পরিবেশ, ইসলামি শিক্ষা |
স্নাতকোত্তর | রাষ্ট্রবিজ্ঞান, ব্যবস্থাপনা, বাংলা, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি, অর্থনীতি, দর্শন, হিসাববিজ্ঞান, প্রাণীবিদ্যা, ইংরেজি, ইতিহাস, উদ্ভিদবিদ্যা, পদার্থ বিজ্ঞান, রসায়ন, গণিত, ভূগোল ও পরিবেশ |
ঠিকানা | রাজারবাগান, সাতক্ষীরা সদর , , ৯৪০০ , |
শিক্ষাঙ্গন | শহুরে, ৩০ একর (০.১২১ কি.মি.²) |
সংক্ষিপ্ত নাম | রাজারবাগান কলেজ |
অধিভুক্তি | [[কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় (১৯৪৬) জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় (বর্তমানে)]] |
ওয়েবসাইট | satkhiragovtcollege |
![]() | |
![]() | |
সকল তথ্যাদি মূল ওয়েবসাইট থেকে নেওয়া হয়েছে[৩] |
প্রতিষ্ঠার পটভূমিসম্পাদনা
ব্রিটিশ আমলে উচ্চ শিক্ষার জন্য সাতক্ষীরায় কোন কলেজ ছিলনা। উচ্চ শিক্ষার জন্য সাতক্ষীরা এলাকার শিক্ষার্থীরা খুলনা, বাগেরহাট এবং পার্শ্ববর্তী কলকাতায় যেত। সাতক্ষীরা মহকুমা প্রশাসক পি.সি মজুমদার(১৯৩৬-১৯৪০) এর সময়ে সাতক্ষীরা পৌরসভার চেয়ারম্যান লীলাপদ মজুমদার, আব্দুল বারী খান, নিরোধ চ্যাটার্জী, আব্দুর রউফ খান, আব্দুল হাফিজ খান, মীর আহম্মদ আলী সহ সাতক্ষীরা শহরের কতিপয় বিদ্দ্যোৎসাহী ব্যক্তি সাতক্ষীরায় একটি কলেজ স্থাপনের সিদ্ধান্ত নেন এবং ১৯৪৬ সালের ফেব্রুয়ারির ১ম সপ্তাহে সুলতান আহমেদ মহকুমা প্রশাসকের দায়িত্ব নিয়ে সাতক্ষীরা পরিদর্শনে আসেন এবং তাকে কলেজ সম্পর্কে অভিহিত করা হলে তিনি কলেজ স্থাপনের উপর গুরুত্ব দেন। তিনি পূর্বের কমিটিতে এম.এ গফুর, আব্দুল বারী খান এবং অরবিন্দু নাথ মহোদয়বৃন্দকে সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করেন। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও কলেজ প্রতিষ্ঠা কমিটির অন্যতম সদস্য হরিচন্দ্র ঘোষের বিশেষ উদ্দ্যোগে ও অক্লান্ত প্রচেষ্টায় ১৯৪৬-৪৭ শিক্ষাবর্ষে কেবল উচ্চ মাধ্যমিক মানবিক ও বাণিজ্য বিভাগ খোলার অনুমোদন লাভ করে। ১৯৫০-৫১ শিক্ষাবর্ষ হতে উচ্চ মাধ্যমিক বিজ্ঞান ও স্নাতক কলা বিভাগ খোলার অনুমোদন লাভ করে। ১৯৬৫ সালে কলেজে স্নাতক বাণিজ্য বিভাগ খোলার অনুমোদন পেলে ১৯৬৬ সালে ডিগ্রী বাণিজ্য নতুন ভবনে স্থানান্তরিত করা হয়। ১৯৬৯-৭০ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক বিজ্ঞান বিভাগ খোলা হলে সেখান থেকে সাতক্ষীরা কলেজ একটি পূর্ণাঙ্গ স্নাতক পর্যায়ের কলেজে হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে ।
শিক্ষাব্যবস্থার ক্রম-বিকাশসম্পাদনা
সাতক্ষীরা সরকারি কলেজ ১৯৪৬ সালে প্রতিষ্ঠিত এবং পরবর্তী জাতীয়করণ ঘটে ১ মার্চ ১৯৮০। প্রায় ৩০ একর জায়গায় প্রতিষ্ঠিত এই কলেজের বিষয় ভিত্তিক বিভাগ সমূহের প্রবর্তন এর বিবরন শিক্ষাবর্ষ অনুসারে নিন্মরূপ:
- শিক্ষাবর্ষ ১৯৯৪-৯৫
রাষ্ট্রবিজ্ঞান ও ব্যবস্থাপনা
- শিক্ষাবর্ষ ১৯৯৮-৯৯
বাংলা, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি, অর্থনীতি, দর্শন, হিসাববিজ্ঞান, প্রাণিবিদ্যা
- শিক্ষাবর্ষ ২০০৫-০৬
ইংরেজি, ইতিহাস, উদ্ভিদবিদ্যা
- শিক্ষাবর্ষ ২০১০-১১
পদার্থ বিজ্ঞান, রসায়ন, গণিত, ভূগোল
স্নাতকোত্তর বিষয় সংখ্যা : ০৫ টি
- শিক্ষাবর্ষ ১৯৯৭-৯৮
রাষ্ট্রবিঞ্জান ও ব্যবস্থাপনা
- শিক্ষাবর্ষ ২০১০-২০১১
বাংলা, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি, হিসাববিজ্ঞান
বর্তমান সাতক্ষীরা কলেজসম্পাদনা
বিভাগ সমূহসম্পাদনা
আবাসিক হলসমূহসম্পাদনা
পুরুষ হলের সংখ্যা : ২টি | আসন (শয্যা) সংখ্যা : ১৮০টি
বর্তমানে একটি মহিলা হোস্টেল নির্মিত হয়েছে যার নামকরণ করা হয়েছে 'বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব ছাত্রী হোস্টেল'[২]
সংগঠনসম্পাদনা
রাজনৈতিকসম্পাদনা
সাংস্কৃতিকসম্পাদনা
অন্যান্যসম্পাদনা
- রোভার স্কাউট
- বিএনসিসি
- রেড ক্রিসেন্ট
- কসাস
বিজ্ঞানসম্পাদনা
- আইটি ক্লাব
তথ্যসূত্রসম্পাদনা
- ↑ "সাতক্ষীরা সরকারি কলেজ, সাতক্ষীরা"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১০-২৫।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ ক খ "সাতক্ষীরা সরকারি কলেজ"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১০-২৫।
- ↑ "সাতক্ষীরা সরকারি কলেজ"। কলেজ তথ্য বাতায়ন।
বহিঃসংযোগসম্পাদনা
আরও দেখুনসম্পাদনা
বাংলাদেশের বিদ্যালয় বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |