কার্ল মার্কস তার পুঁজি কিতাবে শ্রেণিহীন সমাজ প্রতিষ্ঠার বর্ণনা দিয়েছেন, যে সমাজে কোনো উচ্চ নীচ ভাব থাকবেনা,সেইটা হবে বৈজ্ঞানিক সমাজ, পুঁজিপতি আর শোষিতের মধ্যে দ্বন্দ্ব হবে। পরিণত হবে এই সমাজ। এই সমাজের বৈশিষ্ট হচ্ছে ক. কোনো শ্ৰেণী থাকবে না। খ. পুঁজিপতির পতন হবে। গ. রাষ্ট্ৰহীন সমাজ ব্যবস্থা। ঘ. শোষণহীন সমাজ।

মার্কসবাদী তত্ত্বের মধ্যে, আদিম সাম্যবাদী সমাজে, আদিম কমিউনিজম শ্রেণিহীন ছিল। প্রত্যেকেরই মৌলিক অর্থে সমষ্টিগতভাবে গোষ্ঠীর একজন সদস্য হিসেবে থাকতেন এবং উৎপাদনের আদিম উপায়ের বিভিন্ন কার্যকরী কার্যসম্পাদনের ক্ষেত্রে সমান ছিলেন, স্তরবিন্যাস করা যাই হোক না কেন। কৃষি পরিবর্তনের সাথে, একটি উদ্বৃত্ত দ্রব্য তৈরির সম্ভাবনা বাড়ায়, যেমন উৎপাদনশীল শক্তির বিকাশের পথে, মানুষের প্রয়োজনীয় চাহিদা পূরণের জন্য প্রয়োজনীয় কিছুর চেয়ে আরো উৎপাদন করা শুরু হয়। মার্কসবাদের মতে, এই প্রক্রিয়া একটি শ্রেণি সমাজের বিকাশের জন্যও পথ তৈরি করেছে, কারণ উদ্বৃত্ত দ্রব্যগুলো শাসক শ্রেণি যারা উৎপাদনের সাথে জড়িত নয় তাদেরকে পুষ্ট করার জন্য ব্যবহার করা গেছে।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] এইতো

তথ্যসূত্র সম্পাদনা