শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ, জামালপুর

বাংলাদেশের জামালপুর জেলায় অবস্থিত সরকারি মেডিকেল কলেজ

শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ বাংলাদেশের জামালপুর জেলায় অবস্থিত চিকিৎসা বিষয়ক উচ্চ শিক্ষা দানকারী একটি প্রতিষ্ঠান। সরাসরি সরকারি ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত এই প্রতিষ্ঠানটি ২০১৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়; যা বর্তমানে দেশের একটি অন্যতম প্রধান চিকিৎসাবিজ্ঞান বিষয়ক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এখানে ১ বছর মেয়াদী হাতে-কলমে শিখনসহ (Internship) স্নাতক পর্যায়ের ৫ বছর মেয়াদি এম.বি.বি.এস. শিক্ষাক্রম চালু রয়েছে; যাতে প্রতিবছর ৬৫ জন শিক্ষার্থীকে ভর্তি করা হয়ে থাকে।[১]

শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ, জামালপুর
প্রাক্তন নাম
জামালপুর মেডিকেল কলেজ
ধরনসরকারি চিকিৎসা মহাবিদ্যালয়
স্থাপিত২০১৪
প্রাতিষ্ঠানিক অধিভুক্তি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
অধ্যক্ষপ্রফেসর ডা. শ্যামল কুমার সাহা
শিক্ষার্থী৩২৫
স্নাতকএমবিবিএস
অবস্থান,
শিক্ষাঙ্গনশহুরে, ৩০ একর
সংক্ষিপ্ত নামশেহামেক (SHMC)
মানচিত্র
যোগাযোগঃ শিক্ষার্থী প্রতিনিধি(০১৮৪২৬২০২৪৭)

অবস্থান সম্পাদনা

ময়মনসিংহ বিভাগের জামালপুর জেলায় অবস্থিত। বর্তমানে স্থায়ী ক্যাম্পাসের নির্মাণ কাজ চলায় অস্থায়ী ভাবে জামালপুর সরকারী হাসপাতালে ক্লাস নেয়া হচ্ছে।

ইতিহাস সম্পাদনা

২০১৪ সালে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থার উন্নয়নের লক্ষ্যে ৬ টি নতুন মেডিকেল কলেজের অনুমোদন দেন।তার মধ্যে এটি অন্যতম। জামালপুর মেডিকেল কলেজ নামে কার্যক্রম শুরু হলেও ২০১৭ সাথে এর নামকরণ করা হয় শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ, জামালপুর।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] বর্তমানে ২ টি টিনশেড ভবনে ক্লাস কার্যক্রম চলমান তবে ২০২০ সালের জানুয়ারি মাস থেকে মনিরাজপুর ৩৪ একর জমিতে নির্মানাধীন নতুন ক্যাম্পাসে কার্যক্রম চালু করার কথা রয়েছে।

অবকাঠামো সম্পাদনা

শ্রেণী কার্যক্রম পরিচালনা করার জন্য ২টি টিনশেড ভবন রয়েছে (স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণাধীন)। তাছাড়া ছেলে শিক্ষার্থীদের জন্যে একটি চারতলা ও একটি তিনতলা ভবন এবং মেয়েদের জন্যে রয়েছে ৩টি ভবন। তাছাড়া ২টি ইন্টার্ন হোস্টেল রয়েছে।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]

অনুষদ ও বিভাগ সম্পাদনা

১. এনাটমি ২. ফিজিওলজি ৩. বায়োকেমিস্ট্রি ৪. কমিউনিটি মেডিসিন ৫. ফরেনসিক মেডিসিন ৬. প্যাথলজি ৭. মাইক্রোবায়োলজি ৮. ফার্মাকোলজি ৯. মেডিসিন ১০. কার্ডিওলজি ১১. শিশু বিভাগ ১২. গাইনী ও অবস ১৩. সার্জারী

সুযোগ-সুবিধা সম্পাদনা

সরকারি মেডিকেল কলেজের সকল প্রকার সুযোগ সুবিধা বিদ্যমান।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]

সহ-শিক্ষা কার্যক্রম ও সংগঠন সম্পাদনা

কোন কার্যক্রম চালু নেই।

কৃতি শিক্ষক ও শিক্ষার্থী সম্পাদনা

চিত্রশালা সম্পাদনা

আরও দেখুন সম্পাদনা

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "ভর্তিচ্ছু ছাত্র ছাত্রীদের জন্য বিস্তারিত নির্দেশনা" (পিডিএফ)। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার - স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। ২২ জানুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০১৫ 

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা