শুভ্র দেব
শুভ্র দেব একজন বাংলাদেশী সঙ্গীতশিল্পী। ২৬ আগস্ট, ১৯৬৬ সালে সিলেটে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৭৮ সাল থেকে গান করেন। ২০২৪ সালে তিনি সংগীতসাধনায় তাঁর অসামান্য অবদানের জন্য একুশে পদকে ভূষিত হন।
শুভ্র দেব | |
---|---|
![]() ২০১১ সালের বৈশাখী মেলায়, টেক্সাস, যুক্তরাষ্ট্র | |
প্রাথমিক তথ্য | |
জন্ম | সিলেট, বাংলাদেশ |
ধরন | পপ |
পেশা | গায়ক, গীতিকার, সুরকার ও সংগীত পরিচালক |
বাদ্যযন্ত্র | ভোকাল |
কার্যকাল | ১৯৭৮-বর্তমান |
জন্ম
সম্পাদনাশুভ্র দেবের জন্ম বাংলাদেশের সিলেটে। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জৈবরসায়ন বিভাগ থেকে মাস্টার্স ডিগ্রী অর্জন করেন। ১৯৭৮ সালে বাংলাদেশ টেলিভিশনের "নতুন কুঁড়ি" অনুষ্ঠানে গানের প্রতিযোগীতায় অংশ নিয়ে তিনি প্রেসিডেন্ট পুরস্কার লাভ করেন।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
কর্মজীবন
সম্পাদনাশুভ্র দেব গত শতকের আশির দশকে তার কর্মজীবন শুরু করেন। তিনি আধুনিক রোমান্টিক গান গেয়ে থাকেন। তার প্রকাশিত প্রথম সঙ্গীত অ্যালবাম 'হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা'। অ্যালবামটি ১৯৮৪ সালে প্রকাশিত হয়।[১] এছাড়াও তিনি আরেকজন বাংলাদেশী গায়িকা শাকিলা জাফর ও ভারতীয় শিল্পী অলকা ইয়াগনিকের সাথে যৌথ গান গেয়েছেন। যে সমস্ত বাংলাদেশী শিল্পী এমটিভি'র তৈরী মিউজিক ভিডিওতে অংশগ্রহণ করেছেন, তিনি তাদের প্রথম দিকের একজন।[২] তার টেলিছবি স্ত্রীর পত্র ২০০৩ সালে সেরা টেলিছবি হিসেবে ইউরো-বিনোদন বিচিত্রা পুরস্কার লাভ করে।[৩]
ডিস্কোগ্রাফী
সম্পাদনা২০১৪ সালের জুন মাসের মধ্যে তিনি ২৫টি অ্যালবাম প্রকাশ করেন। তাদের কিছু 'হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা', "জুয়েল স্মরণি', "যে বাঁশি ভেঙে গেছে", 'কোন এক সন্ধ্যায়', 'ছোঁয়া', 'শেষ চিঠি', 'সাদা কাগজ', 'আমার ভালোবাসা', 'বুকের জমিন', 'প্রিয়জন', 'বন্ধন', 'ভাবতেই পারিনা', 'মনে পড়ে', চম্পাবতী', 'মনের ঠিকানা', 'ললিতা', স্বপ্নলোকে তুমি', 'স্বার্থপর', এবং 'তুমি আর আমি'।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "'শিল্পীজীবনের ৩০ বছর পূর্তি হচ্ছে'"। দৈনিক প্রথম আলো। জুন ১৩, ২০১৪।
- ↑ "Tara Bangla and MTV India's joint collaboration--Fully PhataPhati"। দ্য ডেইলি স্টার। ১ মার্চ ২০০৪। সংগ্রহের তারিখ ২৬ অক্টোবর ২০০৯।
- ↑ "Uro Binodon Bichitra Award 2003"। দ্য ডেইলি স্টার। ২৮ মার্চ ২০০৪। সংগ্রহের তারিখ ২৬ অক্টোবর ২০০৯।