রাঙ্গামুড়ি
পাখির প্রজাতি
রাঙ্গামুড়ি (বৈজ্ঞানিক নাম: Netta rufina) বা লালঝুটি ভুতিহাঁস Anatidae (অ্যানাটিডি) গোত্র বা পরিবারের অন্তর্গত Netta (নেটা) গণের অন্তর্ভুক্ত এক প্রজাতির ডুবুরি হাঁস।[২][৩] পাখিটি বাংলাদেশ, ভারত ছাড়াও ইউরোপ, আফ্রিকা, উত্তর আমেরিকা ও এশিয়ার বিভিন্ন দেশে দেখা যায়। রাঙ্গামুড়ির বৈজ্ঞানিক নামের অর্থ লাল হাঁস (গ্রিক: netta = হাঁস; লাতিন: rufina = লাল)।[৩] সারা পৃথিবীতে এক বিশাল এলাকা জুড়ে এরা বিস্তৃত, প্রায় ৩০ লক্ষ ৬০ হাজার বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে এদের আবাস।[৪] বিগত কয়েক দশক ধরে এদের সংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে, আশঙ্কাজনক পর্যায়ে যেয়ে পৌঁছেনি। সেকারণে আই. ইউ. সি. এন. এই প্রজাতিটিকে ন্যূনতম বিপদগ্রস্ত বলে ঘোষণা করেছে।[১] বাংলাদেশের বন্যপ্রাণী আইনে এ প্রজাতিটি সংরক্ষিত।[৩]
রাঙ্গামুড়ি Netta rufina | |
---|---|
রাঙ্গামুড়ি (পুরুষ) | |
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ: | প্রাণীজগৎ |
পর্ব: | কর্ডাটা |
শ্রেণী: | পক্ষী |
বর্গ: | আন্সেরিফর্মিস |
পরিবার: | অ্যানাটিডি |
উপপরিবার: | Aythyinae |
গণ: | Netta Kaup, 1829 |
প্রজাতি: | N. rufina |
দ্বিপদী নাম | |
Netta rufina (পালাস, ১৭৭৩) | |
প্রতিশব্দ | |
Anas rufina |
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ক খ "Netta rufina"। The IUCN Red List of Threatened Species। ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ অক্টোবর ২০১৩।
- ↑ রেজা খান (২০০৮)। বাংলাদেশের পাখি। ঢাকা: বাংলা একাডেমী। পৃষ্ঠা ১২০। আইএসবিএন 9840746901।
- ↑ ক খ গ জিয়া উদ্দিন আহমেদ (সম্পা.) (২০০৯)। বাংলাদেশ উদ্ভিদ ও প্রাণী জ্ঞানকোষ: পাখি, খণ্ড: ২৬। ঢাকা: বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি। পৃষ্ঠা ৩১।
- ↑ "Netta rufina"। BirdLife International। ২০১৩-১১-১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৯-১৮।
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনাউইকিমিডিয়া কমন্সে রাঙ্গামুড়ি সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে।
উইকিপ্রজাতিতে-এ বিষয় সম্পর্কিত তথ্য রয়েছে: রাঙ্গামুড়ি